২১ নভেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ০৮:২৪:৫৩ অপরাহ্ন


পাঁচ দফা দাবিতে মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
আব্দুল বাশির (চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি):
  • আপডেট করা হয়েছে : ১১-০৩-২০২২
পাঁচ দফা দাবিতে মাধ্যমিক  শিক্ষকদের মানববন্ধন পাঁচ দফা দাবিতে মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন


সারাদেশের ন্যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ শুক্রবার ১১মার্চ পাঁচ দফা দাবিতে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। কর্মসূচিতে উপজেলার ৪০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারি শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন। 

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও হোগলা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার জাহানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ও হুজরাপুর মডেল এ্যাকাডেমির প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, রহনপুর রাবেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আলতাফ হোসেন,ভাটখৌর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক  মনিরুল ইসলাম কাজল,দেউপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আফতাব উদ্দিন,বোয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনামুল হক,আলীনগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলাউদ্দিন,রাধানগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা প্রমূখ।

দাবিগুলোর মধ্যে হচ্ছে, আসন্ন ঈদে শতভাগ উৎসব ভাতা এবং বাড়ি ভাড়া প্রদান, সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের ন্যায় বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের ৬ষ্ঠ গ্রেড এবং সহ-প্রধানদের ৭ম গ্ৰেড প্রদান, মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সহ-প্রধানদের দুটি উচ্চতর গ্রেড প্রদানের সুস্পষ্ট ঘোষণা প্রদান, বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের ঐচ্ছিক বদলি এবং প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সহ-প্রধানদের এন, টি, আর,সি এর মাধ্যমে নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করা ও মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল পর্যাক্রমে শিক্ষা ক্ষেত্রে সকল বৈষম্য দূর করার। কিন্তু একাত্তরের পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার ফলে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য বিরাজ করছে। আমরা মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরের শিক্ষক-কর্মচারী বৃন্দ এ বৈষম্য নিরসনের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা মা জননী শেখ হাসিনার কাছে দাবি জানাচ্ছি।তিনিই পারেন মুজিববর্ষকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদের দাবি মেনে নিয়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করতে।

রাজশাহীর সময় / এম জি