চিকিত্সকরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলেন অ্যাজমা ও সিওপিডির জন্য শুধুমাত্র বায়ু দূষণই দায়ী নয় দায়ী আরো তিনটি কারণ আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই তিনটি কারণ সম্পর্কে বিশদে।
জৈব ও জীবাশ্ম জ্বালানি : এই সমস্ত জ্বালানি থেকে নির্গত ধোঁয়া মহিলাদের শ্বাসপ্রশ্বাস নালীর মাধ্যমে গিয়ে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
তাই চিকিত্সকরা মহিলাদের এলপিজি ব্যবহারের উপরে জোর দিচ্ছেন। পাশাপাশি বেশি সময় ধরে আগুনের কাছে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলছেন। খোলামেলা জায়গায় রান্না করতে মানা করছেন।
র্যাডন গ্যাস : এই গ্যাস ফুসফুসে ঢুকলে জটিলতা বাড়িয়ে তুলতে পারে। এই গ্যাসের উত্স প্রকৃতি নিজেই। গ্যাস বাড়ির ছিদ্র বা ফাটলের মধ্য দিয়ে অনায়াসে ঢুকে যেতে পারে এবং দীর্ঘদিন স্থায়িত্ব থাকে। এরকম বাড়িতে দীর্ঘদিন বসবাস করলে মানুষের শরীরের র্যাডন গ্যাসের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে যা শরীরের জন্য কখনো ভালো নয়।
ধূমপান : ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক তা আমরা সকলেই জানি কিন্তু তবুও আমরা এই নিয়ে সতর্ক হই না। তবে জেনে রাখা ভালো শুধুমাত্র যারা ধূমপান করেন তারাই নয় তাঁর আশেপাশের মানুষদেরও এই ধোঁয়া ক্ষতি করে।
মাত্রাহীন লাগাম ছাড়া জীবন যাপনই আমাদের জীবন আরো জটিলতার করে তুলছে। সুস্থ স্বাভাবিক সুন্দর জীবন পেতে গেলে কিছু নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্যে দিয়ে গেলে স্বাস্থ্যোজ্বল জীবন পাওয়া যেতে পারে।