যদিও এখন বর্ষাকাল, তবু বৃষ্টির চেয়ে রোদের প্রভাবটাই বেশি। আর একারণে গরমে হাঁসফাঁস লাগাটাই স্বাভাবিক। এটি দূর করতে হলে খাবারের দিকে নজর দিতে হবে সবার আগে। কারণ আমাদের গ্রহণ করা খাবারই পারে শরীরে জলর মাত্র সঠিকভাবে বজায় রেখে গরমের অস্বস্তি থেকে মুক্তি দিতে। তাই খাবারতালিকায় প্রাধান্য দিন শশাকে।
শশায় রয়েছে ৯৫ শতাংশ জল। যা আমাদের শরীরে জলর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং শরীর থেকে সমস্ত টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। শশায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ত্বকের জন্যও দারুণ উপকারী শশা। প্রত্যেকদিন ত্বকে শশার রস লাগালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূর হয়ে ত্বকে ঔজ্জ্বল্য নিয়ে আসে।
আপনার ত্বক যদি রোদে পুড়ে কালো হয়ে গিয়ে থাকে, তাহলে শশার রসের সঙ্গে দই এবং লেবুর রস মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণ রোজ ব্যবহার করলে সানবার্ন মুহূর্তে ভ্যানিশ হয়ে যাবে।
শশার বীজও মোটেই ফেলে দেয়ার নয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম। যা রিঙ্কল মুক্ত করতে সাহায্য করে, ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
রাজশাহীর সময়/এইচ