১৯ মে ২০২৪, রবিবার, ০১:১৯:৩৬ অপরাহ্ন


৫বছর লিভ টুগেদারের পর বিয়ে করেন সইফ আলি ও করিনা কাপুর
তামান্না হাবিব নিশু :
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৫-১২-২০২৩
৫বছর লিভ টুগেদারের পর বিয়ে করেন সইফ আলি ও করিনা কাপুর ৫বছর লিভ টুগেদারের পর বিয়ে করেন সইফ আলি ও করিনা কাপুর


বেশ কয়েক বছর ডেটিংয়ের পর ২০১২ সালে বিয়ে করেছেন সাইফ আলি খান ও করিনা কাপুর। ডেটিং চলাকালীন ২০০৯ সালে কুরবান ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন সাইফ ও করিনা। বক্স অফিসে সেই সময় সাড়া ফেলে দিয়েছিল কুরবান ছবিটি।

সম্প্রতি সেই ছবিতে সইফের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার দৃশ্য নিয়ে মুখ খুলেছেন করিনা কাপুর খান। অভিনেত্রীদের রাউন্ড টেবিল সাক্ষাৎকারে করিনাকে প্রশ্ন করেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা। সাইফের সঙ্গে করিনার ঘনিষ্ঠ হওয়ার দৃশ্য নিয়ে জানতে চান সিদ্ধার্থ। করিনা প্রশ্ন শুনেই হেসেই খুন। তিনি জানান, ‘এর আগে থেকেই তো ডেটিং করছিলাম। অডিশনও চলছিল। ফলে কাজটা ভাল হয়েছে।’ কাজল মজা করে ফুট কাটেন, ‘ব্যক্তিগত অডিশন’।

পাঁচ বছর লিভ টুগেদারের পর বিয়ে করেন সইফ আলি খান ও করিনা কাপুর। সইফের সঙ্গে বিয়ে করার আগেকার বিভিন্ন স্মৃতি রোমন্থন করেন করিনা ওই সাক্ষাৎকারে। জানান, তাঁরা একসঙ্গে সন্তান জন্ম দিতে চান বলে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ২০১৬ সালে প্রথম ছেলে তৈমুর ও ২০২১ সালে দ্বিতীয় ছেলে জেহ-র জন্ম দেন করিনা।

করিনা জানান, পরিবার ও সন্তানদের সঙ্গে খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তাঁর। বরাবরই নিজের সন্তানদের সামনে প্রাণ খুলে বাঁচতে চেয়েছেন করিনা। সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্যই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন করিনা ও সাইফ। নয়তো লিভ টুগেদার করছিলেন তাঁরা অনেক আগে থেকেই। কিন্তু জীবনের সমস্ত অনুভূতি সন্তানদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার তাগিদেই এই সিদ্ধান্ত নেন সাইফিনা।

পাঁচ বছর লিভ টুগেদারের পর বিয়ে করেন সইফ আলি খান ও করিনা কাপুর। সইফের সঙ্গে বিয়ে করার আগেকার বিভিন্ন স্মৃতি রোমন্থন করেন করিনা ওই সাক্ষাৎকারে। জানান, তাঁরা একসঙ্গে সন্তান জন্ম দিতে চান বলে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ২০১৬ সালে প্রথম ছেলে তৈমুর ও ২০২১ সালে দ্বিতীয় ছেলে জেহ-র জন্ম দেন করিনা।

করিনা জানান, পরিবার ও সন্তানদের সঙ্গে খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তাঁর। বরাবরই নিজের সন্তানদের সামনে প্রাণ খুলে বাঁচতে চেয়েছেন করিনা। সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্যই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন করিনা ও সইফ। নয়তো লিভ টুগেদার করছিলেন তাঁরা অনেক আগে থেকেই। কিন্তু জীবনের সমস্ত অনুভূতি সন্তানদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার তাগিদেই এই সিদ্ধান্ত নেন সইফিনা।