০৬ মে ২০২৪, সোমবার, ০৫:১৪:০২ পূর্বাহ্ন


জ্বলন্ত ইটভাটায় নাবালিকাকে ফেলে দিয়েছিল ধর্ষকদের মা-বোনেরা !
জুলেখা খাতুন :
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৫-০৮-২০২৩
জ্বলন্ত ইটভাটায় নাবালিকাকে ফেলে দিয়েছিল ধর্ষকদের মা-বোনেরা ! জ্বলন্ত ইটভাটায় নাবালিকাকে ফেলে দিয়েছিল ধর্ষকদের মা-বোনেরা !


রাজস্থানের ভিলওয়াড়ায় ১৪ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণ করার পর জ্বলন্ত ইটভাটায় ফেলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল দেহ। সেই ঘটনার তদন্তে জানা গেছে, ইটভাটায় ফেলার আগে কিশোরীর দেহের কিছু অংশ সম্ভবত কুপিয়ে কাটা হয়েছিল, এছাড়া কিছু অংশ ফেলা হয়েছিল পুকুরে। বাকি অংশ ইটভাটায় ফেলতে নাকি দুই অভিযুক্তকে সাহায্য করেছিল কয়েকজন মহিলা!

দুদিন আগের এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আটক করা হয়েছে আরও একজনকে। ভিলওয়াড়ার পুলিশ সুপার আদর্শ সিধু জানিয়েছেন, ঘটনায় মোট ১০ জন জড়িত ছিল বলে জানা গেছে, যাদের মধ্যে একজন নাবালক। এই দশজনের মধ্যেই রয়েছে চারজন মহিলা। পুলিশ সূত্রে খবর, এই ৪ মহিলাই ইটভাটার মুখ খুলে নাবালিকাকে জ্বলন্ত চুল্লিতে ফেলে দিয়েছিল। তখনও নাকি কিশোরীর দেহে প্রাণ ছিল। এই মহিলারা হল গণধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তদের স্ত্রী, মা এবং বোন।

রাজস্থানে বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সূত্রের খবর, মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পরেই নাবালিকার পরিবারের তরফে থানায় ডায়েরি করতে গিয়েছিলেন তার বাড়ির লোকজন। কিন্তু কোটরা থানার অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর সেই ডায়েরি নিতে অস্বীকার করেন বলে অভিযোগ ওঠে। তারপরেই কর্তব্য পালনে গাফিলতির অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয়েছে ওই এএসআইকে।