দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ইয়োসুতে ওয়াইএনসিসির তিন নম্বর প্লান্টের এ ঘটনায় আরও চার জন আহত হয়েছে বলে শুক্রবার স্থানীয় দমকল স্টেশনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।কোনো ঘটনায় শ্রমিকদের মৃত্যু হলে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে শাস্তির মুখোমুখি করার নতুন একটি আইন করেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
তাই এ ধরনের ঘটনা এড়াতে আরও সতর্ক হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে দেশটির ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো। তার মধ্যেই এ ঘটনাটি ঘটল।এক সংবাদ সম্মেলনে ওয়াইএনসিসির এক কর্মকর্তারা বলেছেন, "তৃতীয় ওই প্লান্টের উত্পাদন বন্ধ করা হয়নি আর প্রথম ও দ্বিতীয় প্লাণ্টও চলছে। উত্পাদন স্থগিত রাখবে না একটি প্লান্ট বন্ধ করে দেবে তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এখন ঘটনাস্থলে আছেন। আমি মনে করি প্রশাসনিক ব্যবস্থা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।"
তিনি জানান, প্রতি চার বছর পর পর ক্লিনিং প্রসেসে লিক টেস্ট করা হয়, এবার তা চলার সময়ই বিস্ফোরণটি ঘটে।
যে প্লান্টটিতে বিস্ফোরণ ঘটেছে সেটি বছরে ৪ লাখ ৭০ হাজার টন ইথিলিন উত্পাদন করে আর পুরো ওয়াইএনসিসি কোম্পানি উত্পাদন করে বছরে ২২ লাখ ৯০ হাজার টন, যা বিশ্বের মোট উত্পাদনের ১ দশমিক ১ শতাংশ বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষক চো হিয়ুন রাইয়ুল।
রাজশাহীর সময় /এএইচ