মরণ-বাঁচন ম্যাচে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের আউট নিয়ে বিতর্ক শুরু হল। ডিআরএস সিস্টেমে তৃতীয় আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে হতাশ বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রেমীরা। বল ব্যাটে লাগার পরেও কীভাবে লেগ বিফোর উইকেট হয়, প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।
বাংলাদেশ ওপেনার সৌম্য সরকার ফিরতেই ব্যাট হাতে নামেন সাকিব। বল হাতে তখন পাক বোলার শাদাব খান। তাঁর বল পড়ে একেবারে সাকিবের পায়ের কাছে। এলবিডব্লিউ বাঁচাতে ব্যাট দিয়ে বলটা ডিফেন্ড করেন সাকিব। যদিও বলটা ব্যাট ছুঁয়ে পায়ে লেগে বেরিয়ে যায়। এলবিডব্লিউ-র আবেদন জানায় পাকিস্তান। আউট দেন অনফিল্ড আম্পায়ার।
সিদ্ধান্তে অখুশি হয়ে রিভিউ নেন সাকিব। ডিআরএসে দেখা যায় বল আগে ব্যাটে লেগে পরে পায়ে লাগে। যদিও ব্যাটটা মাটির সঙ্গেও লাগে। ফলে স্নিকোমিটারে স্পার্ক হয়। তৃতীয় আম্পায়ার, ভেবে নেন ওই স্পার্ক আসে ব্যাট মাটিতে লাগার শব্দ থেকেই। ফলে অন ফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে অটুট থাকেন তৃতীয় আম্পায়ারও।
দেখা যায় এই সিদ্ধান্তের পর হতাশ হয়ে পড়েন সাকিব। এমনকী আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কেও জড়িয়ে পড়তে দেখা যায় তাঁকে। কিন্তু তৃতীয় আম্পায়ার ল্যাংটন রুসের সিদ্ধান্তের পর মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন সাকিব। যদিও এই নিয়ে ইতিমধ্যেই চর্চা শুরু হয়ে গেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নিন্দার ঝড় তুলেছেন নেটিজেনরা।