প্যালেস্টাইনপন্থী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের হাতিয়ার গাজারই সশস্ত্রবাহনী? ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু সেই কথাই একপ্রকার স্বীকার করে নিয়েছেন। তাঁর দাবি, গাজায় যে স্থানীয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলি রয়েছে, সেই দলগুলিকেই হামাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে।
ইজরায়েলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্তাদের পরামর্শেই নেতানিয়াহু গাজায় শক্তিশালী স্থানীয় গোষ্ঠীগুলিকে ‘সক্রিয়’ করেছেন। বহু দিন ধরেই অনেকে অভিযোগ করে আসছিলেন, গাজায় কিছু সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদত দিচ্ছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন। তবে এত দিন মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। এ বার প্রথম এই বিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুললেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। কোন কোন দল ইজরায়েল সরকারের সহায়তা পায়? সংবাদ সংস্থা এপি এক ইজরায়েলি কর্তাকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, রাফার ইয়াসের আবু শাবাবের নেতৃত্বাধীন ‘পপুলার ফোর্সেস’কে সাহায্য করে নেতানিয়াহু প্রশাসন। গত মাসেই ইজরায়েলি সংবাদপত্র ‘হারেজৎজ’ এই গোষ্ঠীর কার্যকলাপকে ‘সন্ত্রাসবিরোধী’ বলে উল্লেখ করেছিল। এই গোষ্ঠীতে কমপক্ষে ১০০ জন সশস্ত্র সদস্য রয়েছেন।
দিন কয়েক আগে ‘পপুলার ফোর্সেস’ জানিয়েছিল, ‘গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন’-এর ত্রাণশিবিরে সরবরাহ ঠিক রাখতে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য, এই সংস্থা আমেরিকা এবং ইজরায়েলের সমর্থনে পরিচালিত হয়। শুধু তা-ই নয়, অনেকে এ-ও অভিযোগ করছেন, ত্রাণশিবিরে যে লুটপাটের ঘটনা ঘটছে, তার নেপথ্যে রয়েছে ‘পপুলার ফোর্সেস’! পাশাপাশি, অপরাধমূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে এই গোষ্ঠী-সহ আরও কয়েকটি সংগঠনের বিরুদ্ধে। সেই সব গোষ্ঠীকেই ইজরায়েলের সাহায্য পাচ্ছে বলে দাবি উঠেছে।
ইজরায়েলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্তাদের পরামর্শেই নেতানিয়াহু গাজায় শক্তিশালী স্থানীয় গোষ্ঠীগুলিকে ‘সক্রিয়’ করেছেন। বহু দিন ধরেই অনেকে অভিযোগ করে আসছিলেন, গাজায় কিছু সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদত দিচ্ছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন। তবে এত দিন মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। এ বার প্রথম এই বিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুললেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। কোন কোন দল ইজরায়েল সরকারের সহায়তা পায়? সংবাদ সংস্থা এপি এক ইজরায়েলি কর্তাকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, রাফার ইয়াসের আবু শাবাবের নেতৃত্বাধীন ‘পপুলার ফোর্সেস’কে সাহায্য করে নেতানিয়াহু প্রশাসন। গত মাসেই ইজরায়েলি সংবাদপত্র ‘হারেজৎজ’ এই গোষ্ঠীর কার্যকলাপকে ‘সন্ত্রাসবিরোধী’ বলে উল্লেখ করেছিল। এই গোষ্ঠীতে কমপক্ষে ১০০ জন সশস্ত্র সদস্য রয়েছেন।
দিন কয়েক আগে ‘পপুলার ফোর্সেস’ জানিয়েছিল, ‘গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন’-এর ত্রাণশিবিরে সরবরাহ ঠিক রাখতে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য, এই সংস্থা আমেরিকা এবং ইজরায়েলের সমর্থনে পরিচালিত হয়। শুধু তা-ই নয়, অনেকে এ-ও অভিযোগ করছেন, ত্রাণশিবিরে যে লুটপাটের ঘটনা ঘটছে, তার নেপথ্যে রয়েছে ‘পপুলার ফোর্সেস’! পাশাপাশি, অপরাধমূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে এই গোষ্ঠী-সহ আরও কয়েকটি সংগঠনের বিরুদ্ধে। সেই সব গোষ্ঠীকেই ইজরায়েলের সাহায্য পাচ্ছে বলে দাবি উঠেছে।