রাজশাহী সার্কিট হাউজে সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় করেছেন।
রবিবার (২১ ডিসেম্বর) রবিবার বিকালে রাজশাহী মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপদেষ্টা কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজখবর নেন এবং বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।
উপদেষ্টা বলেন, দেশকে ভালোবাসলে কাজের প্রতি আন্তরিকতা প্রয়োজন। মাটির সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে আমার। আমরা এই প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্টাডি করব।
সরকারি টাকার যথাযথ ব্যবহার করতে হবে। প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি। প্রকল্পের সফলতার উপর নির্ভর করে তা নির্ধারণ করা হতে পারে।
তিনি বলেন, দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি কাজের প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের বিষয়েও জানতে হবে। এ সময় তিনি প্রকল্পের সফলতা তুলে ধরে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
এ সভার সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, সাত বছরের প্রকল্পের ফলাফল যদি ভালো না হয় তাহলে সে প্রকল্প চলতে থাকার কোনো মানে হয় না। রাষ্ট্রীয় অর্থ যথাযথভাবে ব্যয় করতে হবে।
তিনি বলেন, সম্প্রতি তরুণরা অনেক ভালো কাজ করছে এবং তাদের কাজের মাধ্যমে আমরা আরো এগিয়ে যাব। এ সময় তিনি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কাজকে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ আলমগীর, রাজশাহী মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক শবনম শিরিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
উল্লেখ্য, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রলালয়ের আওতাধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন সারাদেশে ‘কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের আওতায় মোট ৪ হাজার ৮৮৩টি কিশোর -কিশোরী ক্লাব স্থাপন করা হয়েছে।
রবিবার (২১ ডিসেম্বর) রবিবার বিকালে রাজশাহী মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপদেষ্টা কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজখবর নেন এবং বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।
উপদেষ্টা বলেন, দেশকে ভালোবাসলে কাজের প্রতি আন্তরিকতা প্রয়োজন। মাটির সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে আমার। আমরা এই প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্টাডি করব।
সরকারি টাকার যথাযথ ব্যবহার করতে হবে। প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি। প্রকল্পের সফলতার উপর নির্ভর করে তা নির্ধারণ করা হতে পারে।
তিনি বলেন, দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি কাজের প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের বিষয়েও জানতে হবে। এ সময় তিনি প্রকল্পের সফলতা তুলে ধরে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
এ সভার সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, সাত বছরের প্রকল্পের ফলাফল যদি ভালো না হয় তাহলে সে প্রকল্প চলতে থাকার কোনো মানে হয় না। রাষ্ট্রীয় অর্থ যথাযথভাবে ব্যয় করতে হবে।
তিনি বলেন, সম্প্রতি তরুণরা অনেক ভালো কাজ করছে এবং তাদের কাজের মাধ্যমে আমরা আরো এগিয়ে যাব। এ সময় তিনি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কাজকে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ আলমগীর, রাজশাহী মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক শবনম শিরিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
উল্লেখ্য, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রলালয়ের আওতাধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন সারাদেশে ‘কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের আওতায় মোট ৪ হাজার ৮৮৩টি কিশোর -কিশোরী ক্লাব স্থাপন করা হয়েছে।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :