বরেন্দ্র অঞ্চল হিসেবে পরিচিত নওগাঁর নিয়ামতপুরে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। সকাল থেকেই ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু হয়ে পড়েছে জনজীবন।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ও গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা পাওয়া যায়নি। কনকনে শীতে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করে এসব কর্মজীবী মানুষেরা বাইরে বের হচ্ছেন।
বদলগাছি আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নওগাঁর বদলগাছীতে সকাল ছয়টায় ও নয়টায় ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আগের দিন ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
একদিনের ব্যবধানে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমে গেছে।
আজ সকালে উপজেলার অনেক এলাকা ঘুরে শীতের সকালের জনজীবনের বিভিন্ন চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলার ভাবিচা বাজারে চা স্টলের চুলার আগুনে হাত দুটোকে গরম করার চেষ্টা করছিলেন রুদ্রপুর গ্রামের আক্কাস আলী(৬৫)। বললেন, 'বিলের ভিতর দিয়ে ভাবিচা বাজারোত হ্যাটা অ্যাসপার ল্যাগা হাতোত সিটক্যা (অসাড়) ল্যাগা গেছে। তাই গরম করোছি।খুব ঠান্ডা পড়িছে বারে।'
ভাবিচা বিলে ধানের বীজ তলায় কীটনাশক ছিটাতে যাচ্ছিলেন প্রদীপ সিং ও অরুণ মন্ডল । বললেন, কৃষকের কোনো শীত-গরম নাই। কয়েকদিন ধরে যাব যাব করে যাওয়া হচ্ছিল না। তাই আজ ঠান্ডার মধ্যেই যেতে হচ্ছে।
ভ্যান চালক জিতেন চন্দ্র জানালেন, তিনি আজ সকালে ঠান্ডার মধ্যেই ধানের বস্তা নিয়ে উপজেলার বটতলী হাটে গিয়েছিলেন। ঠান্ডার জন্য জোরে ভ্যান চালাতে পারছিলেন না। মাফলারের ভিতর দিয়ে হুহু করে ঠান্ডা ঢুকছিল।
রাস্তাতেও খুব কম লোকজন ছিল বলে তিনি জানালেন।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ও গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা পাওয়া যায়নি। কনকনে শীতে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করে এসব কর্মজীবী মানুষেরা বাইরে বের হচ্ছেন।
বদলগাছি আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নওগাঁর বদলগাছীতে সকাল ছয়টায় ও নয়টায় ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আগের দিন ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
একদিনের ব্যবধানে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমে গেছে।
আজ সকালে উপজেলার অনেক এলাকা ঘুরে শীতের সকালের জনজীবনের বিভিন্ন চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলার ভাবিচা বাজারে চা স্টলের চুলার আগুনে হাত দুটোকে গরম করার চেষ্টা করছিলেন রুদ্রপুর গ্রামের আক্কাস আলী(৬৫)। বললেন, 'বিলের ভিতর দিয়ে ভাবিচা বাজারোত হ্যাটা অ্যাসপার ল্যাগা হাতোত সিটক্যা (অসাড়) ল্যাগা গেছে। তাই গরম করোছি।খুব ঠান্ডা পড়িছে বারে।'
ভাবিচা বিলে ধানের বীজ তলায় কীটনাশক ছিটাতে যাচ্ছিলেন প্রদীপ সিং ও অরুণ মন্ডল । বললেন, কৃষকের কোনো শীত-গরম নাই। কয়েকদিন ধরে যাব যাব করে যাওয়া হচ্ছিল না। তাই আজ ঠান্ডার মধ্যেই যেতে হচ্ছে।
ভ্যান চালক জিতেন চন্দ্র জানালেন, তিনি আজ সকালে ঠান্ডার মধ্যেই ধানের বস্তা নিয়ে উপজেলার বটতলী হাটে গিয়েছিলেন। ঠান্ডার জন্য জোরে ভ্যান চালাতে পারছিলেন না। মাফলারের ভিতর দিয়ে হুহু করে ঠান্ডা ঢুকছিল।
রাস্তাতেও খুব কম লোকজন ছিল বলে তিনি জানালেন।
সবুজ সরকার