নেত্রকোণায় নিজ ঘর থেকে এক কৃষকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ১০টার দিকে তার নিজ বাড়ি নারিয়াপাড়া গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত কৃষকের নাম হেলাল উদ্দিন (৬০)। তিনি নেত্রকোণা সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি নাড়িয়াপাড়া গ্রামের মৃত আশরাফ আলীর ছেলে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নেত্রকোণা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আল মামুন সরকার।
পুলিশ পরিবার সূত্রে জানা গেছে, হেলাল উদ্দিন ও তার স্ত্রী বেদেনা আক্তার গতকাল রাতে এক সঙ্গে ঘুমিয়ছিলেন। কিন্তু রোববার ভোররাতে স্ত্রী প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে বাইরে যান। ফিরে এসে দেখেন তার স্বামী গলাকাটা অবস্থায় বিছানায় পড়ে আছেন।
এ অবস্থায় বেদেনা আক্তার চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে প্রতিবেশীরা এসে ঘটনা দেখে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে হেলাল উদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করে এবং সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে।
নেত্রকোণা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সরকার বলেন, আজকে ভোররাতে কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রামে এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে। ঘটনার পর তারা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মরদেহ উদ্ধার করে এবং সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছে। আমি ও আমাদের পুলিশ সুপার ঘটনাস্থলে রয়েছি, বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। পাশাপাশি সিআইডি এবং পিবিআই ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছে। আশা করছি ঘটনার মূল কারণ আমরা উদঘাটন করতে পারব। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হবে। পরবর্তীতে পরিবারের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ১০টার দিকে তার নিজ বাড়ি নারিয়াপাড়া গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত কৃষকের নাম হেলাল উদ্দিন (৬০)। তিনি নেত্রকোণা সদর উপজেলার কালিয়ারা গাবরাগাতি নাড়িয়াপাড়া গ্রামের মৃত আশরাফ আলীর ছেলে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নেত্রকোণা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আল মামুন সরকার।
পুলিশ পরিবার সূত্রে জানা গেছে, হেলাল উদ্দিন ও তার স্ত্রী বেদেনা আক্তার গতকাল রাতে এক সঙ্গে ঘুমিয়ছিলেন। কিন্তু রোববার ভোররাতে স্ত্রী প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে বাইরে যান। ফিরে এসে দেখেন তার স্বামী গলাকাটা অবস্থায় বিছানায় পড়ে আছেন।
এ অবস্থায় বেদেনা আক্তার চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে প্রতিবেশীরা এসে ঘটনা দেখে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে হেলাল উদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করে এবং সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে।
নেত্রকোণা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সরকার বলেন, আজকে ভোররাতে কালিয়ারা গাবরাগাতি ইউনিয়নের নাড়িয়াপাড়া গ্রামে এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে। ঘটনার পর তারা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মরদেহ উদ্ধার করে এবং সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছে। আমি ও আমাদের পুলিশ সুপার ঘটনাস্থলে রয়েছি, বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। পাশাপাশি সিআইডি এবং পিবিআই ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছে। আশা করছি ঘটনার মূল কারণ আমরা উদঘাটন করতে পারব। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হবে। পরবর্তীতে পরিবারের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক