কিছু দিন আগেই কাজে ফিরেছেন স্মৃতি মন্ধানা। পলাশ মুচ্ছলের সঙ্গে বিয়ে বাতিল করে দেওয়ার পরে বার বার দাবি করেছেন, কাজই তাঁর জীবনে অগ্রাধিকার পায়। কাজের আগে কিচ্ছু নয়। এমন মনোবলের জন্য প্রশংসাও পেয়েছেন স্মৃতি। কিন্তু নিন্দকেরও অভাব নেই। পোশাকের জন্য ক্রিকেটতারকাকে কটাক্ষ করলেন তাঁরা। এমনকি সলমন খানের সঙ্গে তুলনাও টানা হল তাঁর। তবে পাল্টা জবাব দিয়েছেন স্মৃতির অনুরাগীরা।
সম্প্রতি বেঙ্গালুরুতে একটি অনুষ্ঠানে স্মৃতি উপস্থিত ছিলেন। সাদা রঙের একটি হল্টার নেক গাউন পরেছিলেন তিনি। সঙ্গে কানে লম্বা ঝোলা দুল। স্মৃতিকে এমন বেশে দেখে তাঁর অনুরাগীরা মুগ্ধ হন। কিন্তু একদল নিন্দক তাঁর চেহারার গড়ন নিয়ে মন্তব্য করতে থাকেন। ‘জান-এ-মন’ ছবিতে সলমন খান সাদা রঙের একটি হল্টার নেক পোশাক পরে মহিলা সেজেছিলেন। একটি কৌতুকদৃশ্য ছিল সেটি। সলমনের সেই সাজের সঙ্গে স্মৃতিকে তুলনা করেছেন অনেকে। কিন্তু স্মৃতি মন্ধানার ক্রীড়াজগতের মানুষ ও তাঁর অনুরাগীরা যোগ্য জবাব দিয়েছেন।
এক ক্রিকেটপ্রেমী সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, “একজন মহিলা খেলোয়াড়ের চেহারা তৈরি হয় শক্তি, প্রশিক্ষণ ও কড়া নিয়মের মধ্যে দিয়ে। সমাজমাধ্যম ও বাজারের বলে দেওয়া অবাস্তব সৌন্দর্যের সংজ্ঞা অনুসরণ করেন না ওঁরা।” এক মহিলা অনুরাগী এই প্রসঙ্গে মানুষের দ্বিচারিতার দিকটিও তুলে ধরেন। তিনি লেখেন, “পুরুষ খেলোয়াড়েরাও কত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকেন। তাঁদের চেহারা নিয়ে কেউ কোনও মন্তব্য করেন না। অথচ মহিলাদের ক্ষেত্রে সবটা আলাদা। মহিলা মানেই যেন তথাকথিত বলিউডি সৌন্দর্যের সংজ্ঞা মেনে চলতেই হবে? একেই বলে দ্বিচারিতা।”
স্মৃতির এক অনুরাগী লিখেছেন, “মোবাইলের ও পার থেকে খারাপ কথা বলছেন কেন? স্মৃতি ওঁর কাজের জন্য আজ এই জায়গায়। ক্রীড়াজগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র উনি। ওঁর পোশাক ও চেহারা নিয়ে আলোচনা তাই খুবই হাস্যকর। ওঁর কাজের জন্য আমরা ওঁর অনুরাগী।”
সম্প্রতি বেঙ্গালুরুতে একটি অনুষ্ঠানে স্মৃতি উপস্থিত ছিলেন। সাদা রঙের একটি হল্টার নেক গাউন পরেছিলেন তিনি। সঙ্গে কানে লম্বা ঝোলা দুল। স্মৃতিকে এমন বেশে দেখে তাঁর অনুরাগীরা মুগ্ধ হন। কিন্তু একদল নিন্দক তাঁর চেহারার গড়ন নিয়ে মন্তব্য করতে থাকেন। ‘জান-এ-মন’ ছবিতে সলমন খান সাদা রঙের একটি হল্টার নেক পোশাক পরে মহিলা সেজেছিলেন। একটি কৌতুকদৃশ্য ছিল সেটি। সলমনের সেই সাজের সঙ্গে স্মৃতিকে তুলনা করেছেন অনেকে। কিন্তু স্মৃতি মন্ধানার ক্রীড়াজগতের মানুষ ও তাঁর অনুরাগীরা যোগ্য জবাব দিয়েছেন।
এক ক্রিকেটপ্রেমী সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, “একজন মহিলা খেলোয়াড়ের চেহারা তৈরি হয় শক্তি, প্রশিক্ষণ ও কড়া নিয়মের মধ্যে দিয়ে। সমাজমাধ্যম ও বাজারের বলে দেওয়া অবাস্তব সৌন্দর্যের সংজ্ঞা অনুসরণ করেন না ওঁরা।” এক মহিলা অনুরাগী এই প্রসঙ্গে মানুষের দ্বিচারিতার দিকটিও তুলে ধরেন। তিনি লেখেন, “পুরুষ খেলোয়াড়েরাও কত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকেন। তাঁদের চেহারা নিয়ে কেউ কোনও মন্তব্য করেন না। অথচ মহিলাদের ক্ষেত্রে সবটা আলাদা। মহিলা মানেই যেন তথাকথিত বলিউডি সৌন্দর্যের সংজ্ঞা মেনে চলতেই হবে? একেই বলে দ্বিচারিতা।”
স্মৃতির এক অনুরাগী লিখেছেন, “মোবাইলের ও পার থেকে খারাপ কথা বলছেন কেন? স্মৃতি ওঁর কাজের জন্য আজ এই জায়গায়। ক্রীড়াজগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র উনি। ওঁর পোশাক ও চেহারা নিয়ে আলোচনা তাই খুবই হাস্যকর। ওঁর কাজের জন্য আমরা ওঁর অনুরাগী।”
তামান্না হাবিব নিশু