দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচিত এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে ঢাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সমাহিত করা হয়েছে। ঢাকার নয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও বিশাল জনসমাগমের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে তার লাশ দাফন করা হয়।
শনিবার বিকাল সোয়া ৩টার দিকে তাকে কবর দেওয়া হয়। এর আগে রাজধানীর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দুপুর আড়াইটায় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নেতারা অংশ নেন।
শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের এক পরিচিত মুখ ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র। তিনি আসন্ন ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা–৮, আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তার মৃত্যু দেশজুড়ে বিক্ষোভ ও সমর্থনার ঢেউ ওঠায়, এবং নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে বিভিন্ন এলাকায় জরুরি ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১২ ডিসেম্বর ঢাকা পুরাতন পল্টন এলাকার বক্স কালভার্ট রোডে নামাজের পর প্রচারে যাওয়ার সময় ওসমান হাদিকে মাস্কধারী সন্ত্রাসীরা মোটরসাইকেল থেকে গুলি করে গুরুতর আহত করেন। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়, এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হলেও চিকিৎসকদের সর্বাত্মক চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে তিনি ১৮ ডিসেম্বর রাতে ইংরেজি তথ্য অনুযায়ী মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে যান।
এরপর আজ সকালেই তার লাশ দেশে আনা হয় এবং হিমঘর থেকে সুহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পোস্টমর্টেম শেষে জানাজা ও দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। নিরাপত্তা হিসেবে জাতীয় সংসদ এলাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
হাদির মৃত্যুতে আজ ২০ ডিসেম্বর সারাদেশে শোক পালিত হচ্ছে। সরকারি, আধাসরকারি ও বেসরকারি সকল ভবনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার সংগঠন এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে এবং হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়েছে।
সংস্থাগুলি সতর্ক করেছে, ঘটনার পর থেকে রাজধানীসহ বড় শহরগুলোতে নিরাপত্তা এবং জনজটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারে; তাই উপস্থিতদের নিয়ম ও আইন মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শনিবার বিকাল সোয়া ৩টার দিকে তাকে কবর দেওয়া হয়। এর আগে রাজধানীর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দুপুর আড়াইটায় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নেতারা অংশ নেন।
শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের এক পরিচিত মুখ ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র। তিনি আসন্ন ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা–৮, আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তার মৃত্যু দেশজুড়ে বিক্ষোভ ও সমর্থনার ঢেউ ওঠায়, এবং নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে বিভিন্ন এলাকায় জরুরি ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১২ ডিসেম্বর ঢাকা পুরাতন পল্টন এলাকার বক্স কালভার্ট রোডে নামাজের পর প্রচারে যাওয়ার সময় ওসমান হাদিকে মাস্কধারী সন্ত্রাসীরা মোটরসাইকেল থেকে গুলি করে গুরুতর আহত করেন। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়, এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হলেও চিকিৎসকদের সর্বাত্মক চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে তিনি ১৮ ডিসেম্বর রাতে ইংরেজি তথ্য অনুযায়ী মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে যান।
এরপর আজ সকালেই তার লাশ দেশে আনা হয় এবং হিমঘর থেকে সুহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পোস্টমর্টেম শেষে জানাজা ও দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। নিরাপত্তা হিসেবে জাতীয় সংসদ এলাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
হাদির মৃত্যুতে আজ ২০ ডিসেম্বর সারাদেশে শোক পালিত হচ্ছে। সরকারি, আধাসরকারি ও বেসরকারি সকল ভবনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার সংগঠন এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে এবং হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়েছে।
সংস্থাগুলি সতর্ক করেছে, ঘটনার পর থেকে রাজধানীসহ বড় শহরগুলোতে নিরাপত্তা এবং জনজটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারে; তাই উপস্থিতদের নিয়ম ও আইন মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।