ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মডেল মসজিদ তৃণমূল পর্যায়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ধর্মীয় আবহে মানুষের মাঝে ইবাদতের প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে- সচ্চরিত্রবান মানুষ তৈরি হবে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে নাটোরে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, মসজিদের সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাবে মুসল্লির সংখ্যাও তত বাড়বে। মুসল্লির সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে। এর মধ্য দিয়ে একটি পরিশীলিত ও উন্নত সমাজ গড়ে উঠবে। মডেল মসজিদ পরিচালনায় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহŸান জানিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, এই মসজিদ আপনাদের। সরকার কেবল এটি তৈরি করে দিয়েছে। এ মসজিদ সচল রাখার দায়িত্ব আপনাদেরকেই নিতে হবে। মসজিদকে নামাজের উপযোগী রাখার দায়িত্ব আপনাদের।
ধর্ম উপদেষ্টা আরও বলেন, বিদ্যুৎ বিল নিয়ে সমস্যা আছে। এ বিষয়ে আমরা অবগত। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সাথে বসে আমরা এই সংকট নিরসনের চেষ্টা করব। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে সরকার এ মসজিদ পরিচালনা করতে চায়, এ মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে চায়।
মডেল মসজিদ নির্মাণে কোথাও কোথাও কিছু ত্রæটি হয়েছে। কোনো কোনো মসজিদের নির্মাণকাজ মানসম্মত হয়নি। কোথাও কোথাও সাইট সিলেকশন ভালো হয়নি। যেখানে ইতোমধ্যে নির্মাণ কাজ চলছে, ১৪ হতে ১৫ কোটি টাকা খরচ হয়ে গেছে, সেগুলো আর বন্ধ করা সম্ভব নয়। তবে নির্মাণত্রæটিগুলো সমাধান করা হচ্ছে। একটি কমিটি এ বিষয়ে কাজ করছে। তিনি মসজিদ নির্মাণে কোনো ত্রæটি পরিলক্ষিত হলে সেটা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে জানানোর অনুরোধ জানান।
এ অনুষ্ঠানে মডেল মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. শহিদুল আলম ও পুলিশ সুপার এম এ ওয়াহাব বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম, উপপ্রকল্প পরিচালক মোহাম্মাদ ফেরদৌস-উজ-জামান ও নাটোর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
পরে উপদেষ্টা নাটোর সদর ও গুরুদাসপুর উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করেন।
উল্লেখ্য, প্রত্যেক জেলা এবং উপজেলাতে একটি করে ৫৬০ মডেল মসজিদ এবং ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এ মডেল মসজিদগুলো নির্মিত হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে ইসলামি জ্ঞানের চর্চা ও গবেষণা কার্যক্রমের প্রসার ঘটানোর লক্ষ্যে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এর নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত বিভাগ। নাটোরের এ তিনটি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণে ব্যয় হয়েছে মোট ৪৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে নাটোরে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, মসজিদের সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাবে মুসল্লির সংখ্যাও তত বাড়বে। মুসল্লির সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে। এর মধ্য দিয়ে একটি পরিশীলিত ও উন্নত সমাজ গড়ে উঠবে। মডেল মসজিদ পরিচালনায় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহŸান জানিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, এই মসজিদ আপনাদের। সরকার কেবল এটি তৈরি করে দিয়েছে। এ মসজিদ সচল রাখার দায়িত্ব আপনাদেরকেই নিতে হবে। মসজিদকে নামাজের উপযোগী রাখার দায়িত্ব আপনাদের।
ধর্ম উপদেষ্টা আরও বলেন, বিদ্যুৎ বিল নিয়ে সমস্যা আছে। এ বিষয়ে আমরা অবগত। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সাথে বসে আমরা এই সংকট নিরসনের চেষ্টা করব। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে সরকার এ মসজিদ পরিচালনা করতে চায়, এ মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে চায়।
মডেল মসজিদ নির্মাণে কোথাও কোথাও কিছু ত্রæটি হয়েছে। কোনো কোনো মসজিদের নির্মাণকাজ মানসম্মত হয়নি। কোথাও কোথাও সাইট সিলেকশন ভালো হয়নি। যেখানে ইতোমধ্যে নির্মাণ কাজ চলছে, ১৪ হতে ১৫ কোটি টাকা খরচ হয়ে গেছে, সেগুলো আর বন্ধ করা সম্ভব নয়। তবে নির্মাণত্রæটিগুলো সমাধান করা হচ্ছে। একটি কমিটি এ বিষয়ে কাজ করছে। তিনি মসজিদ নির্মাণে কোনো ত্রæটি পরিলক্ষিত হলে সেটা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে জানানোর অনুরোধ জানান।
এ অনুষ্ঠানে মডেল মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. শহিদুল আলম ও পুলিশ সুপার এম এ ওয়াহাব বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম, উপপ্রকল্প পরিচালক মোহাম্মাদ ফেরদৌস-উজ-জামান ও নাটোর গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
পরে উপদেষ্টা নাটোর সদর ও গুরুদাসপুর উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করেন।
উল্লেখ্য, প্রত্যেক জেলা এবং উপজেলাতে একটি করে ৫৬০ মডেল মসজিদ এবং ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এ মডেল মসজিদগুলো নির্মিত হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে ইসলামি জ্ঞানের চর্চা ও গবেষণা কার্যক্রমের প্রসার ঘটানোর লক্ষ্যে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এর নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত বিভাগ। নাটোরের এ তিনটি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণে ব্যয় হয়েছে মোট ৪৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।
নিজস্ব প্রতিবেদক