নওগাঁর নিয়ামতপুরে রাতের আঁধারে এক কৃষকের ধানের গাদায় আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার সালালপুর (দিঘীরপাড়) গ্রামে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মো. হোসেন আলী (৫৭) থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, গত ৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত অনুমান ২টার দিকে কে বা কাহারা পূর্ব শত্রুতার জেরে ১১ বিঘার জমির পাকা ধানের ৪টি পালা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এতে প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মো. হোসেন আলী জানান, 'আমরা কৃষক মানুষ। রোদ– ঝড়- বৃষ্টিতে ভিজে কষ্ট করে ধান উৎপাদন করি। সেই ধানই যখন কেউ ইচ্ছে করে জ্বালিয়ে দেয়,তখন বুকটা হাহাকার করে ওঠে। আমাদের মতো মানুষের এটাই তো সারা বছরের ভরসা।'
তিনি আরও জানান, গত কয়েকদিন আগে অপরিচিত একটি নম্বর থেকে তাঁকে বারবার ফোন করে অর্থ দাবি করা হয়। টাকা না দেওয়ায় তার জমির ধান পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তিনি সন্দেহ করছেন। দোষীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবিতে তিনি নিয়ামতপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ ঘটনায় ওই এলাকায় কৃষকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত অপরাধীকে সনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে এসে দৃষ্টান্তমূলক যেন শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।
নিয়ামতপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ সাহাদৎ হোসেন বলেন, 'রাত সাড়ে তিনটার দিকে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। দেড় ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (চলতি দ্বায়িত্ব) রেজাউল করিম বলেন, ধানের পালা পোড়ানোর বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার সালালপুর (দিঘীরপাড়) গ্রামে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মো. হোসেন আলী (৫৭) থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, গত ৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত অনুমান ২টার দিকে কে বা কাহারা পূর্ব শত্রুতার জেরে ১১ বিঘার জমির পাকা ধানের ৪টি পালা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এতে প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মো. হোসেন আলী জানান, 'আমরা কৃষক মানুষ। রোদ– ঝড়- বৃষ্টিতে ভিজে কষ্ট করে ধান উৎপাদন করি। সেই ধানই যখন কেউ ইচ্ছে করে জ্বালিয়ে দেয়,তখন বুকটা হাহাকার করে ওঠে। আমাদের মতো মানুষের এটাই তো সারা বছরের ভরসা।'
তিনি আরও জানান, গত কয়েকদিন আগে অপরিচিত একটি নম্বর থেকে তাঁকে বারবার ফোন করে অর্থ দাবি করা হয়। টাকা না দেওয়ায় তার জমির ধান পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তিনি সন্দেহ করছেন। দোষীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবিতে তিনি নিয়ামতপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ ঘটনায় ওই এলাকায় কৃষকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত অপরাধীকে সনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে এসে দৃষ্টান্তমূলক যেন শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।
নিয়ামতপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ সাহাদৎ হোসেন বলেন, 'রাত সাড়ে তিনটার দিকে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। দেড় ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (চলতি দ্বায়িত্ব) রেজাউল করিম বলেন, ধানের পালা পোড়ানোর বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রতিনিধি :