কুইন্সের জেলা অ্যাটর্নি মেলিন্ডা কাটজ ঘোষণা করেছেন, ফার রকাওয়ে এলাকার বাসিন্দা জাস্টিন আগুইলেরা (১৯)–কে গ্যাং হামলা, দাঙ্গা ও সংশ্লিষ্ট একাধিক অভিযোগে আদালতে হাজির করা হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, মালবা এলাকায় একটি অবৈধ ও বিশৃঙ্খল কার মিটআপ চলাকালে অভিযুক্ত ব্যক্তি ও তার সহযোগীরা এক বাড়ির মালিক ও তার স্ত্রীকে মারধর করেন। ঘটনাটি ঘটে ২৩ নভেম্বর গভীর রাতে, শান্ত আবাসিক এলাকায়।
জেলা অ্যাটর্নি কাটজ বলেন, আমাদের রাস্তাগুলো সবার জন্য, এগুলো কখনোই রেস ট্র্যাক হতে পারে না। আমরা আমাদের পাড়ায় অবৈধ দখলদারিত্ব মেনে নেব না। এই সহিংস ঘটনা পুরো শহরকে ক্ষুব্ধ করেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, একটি অবৈধ সমাবেশে অভিযুক্ত ও তার সহযোগীরা ট্রাফিক বন্ধ করে দেয় এবং শান্ত আবাসিক এলাকায় বেআইনিভাবে গাড়ি চালাতে থাকে। যখন এক বাড়ির মালিক তাদের সরে যেতে বলেন, তখন তাকে নির্মমভাবে ঘুষি, লাথি ও পায়ের নিচে পিষে আহত করা হয়। তার স্ত্রী স্বামীকে বাঁচাতে গেলে তাকেও আক্রমণ করা হয়। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করার জন্য আমি পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই এবং অন্য অভিযুক্তদের খোঁজ এখনও চলছে।
কোরনাগা অ্যাভিনিউ, ফার রকাওয়ের বাসিন্দা আগুইলেরার বিরুদ্ধে প্রথম ডিগ্রির গ্যাং হামলা, প্রথম ডিগ্রির হামলা, দ্বিতীয় ডিগ্রির গ্যাং হামলা, দ্বিতীয় ডিগ্রির হামলার দুটি অভিযোগ, তৃতীয় ডিগ্রির হামলা, দ্বিতীয় ডিগ্রির দাঙ্গা ও অনধিকার প্রবেশের অভিযোগ আনা হয়েছে। কুইন্স ফৌজদারি আদালতের বিচারক গ্লেন্ডা হার্নান্দেজ তাকে আগামী ১০ ডিসেম্বর আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। শীর্ষ অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে তার সর্বোচ্চ ২৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
অভিযোগ ও তদন্ত অনুযায়ী, ২৩ নভেম্বর রাত আনুমানিক ১২:৪০ মিনিটে মালবা এলাকার ১১তম অ্যাভিনিউতে এক বাড়ির মালিক বাইরে প্রচণ্ড শব্দ শুনে দেখেন, একাধিক গাড়ি টায়ার ঘুরিয়ে ধোঁয়া তৈরি করছে।
তিনি একটি বেসবল ব্যাট হাতে নিয়ে তার স্ত্রীসহ বাইরে গিয়ে ১০ জনের বেশি লোককে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলেন। তখন ৬-৮ জন তার লনে উঠে আসে এবং একজন তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে বলে, আমি তোকে গুলি করব, ছয় ফুট নিচে পাঠাবো, তুই কিছু না।
দলের একজন বাড়ির দরজার দিকে এগোলে বাড়ির মালিক তাকে বাধা দেন। তখন ওই ব্যক্তি তাকে ঘুষি মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। এরপর অন্তত ৬-৭ জন ব্যক্তি, যার মধ্যে অভিযুক্ত আগুইলেরাও ছিল, মাটিতে পড়ে থাকা ওই ব্যক্তিকে ঘুষি, লাথি ও পায়ের নিচে পিষতে থাকে।
এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীর স্ত্রী স্বামীকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে অভিযুক্ত তাকে মুখে ঘুষি মারেন।
ভুক্তভোগীকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শরীরের বাম পাশে একাধিক পাঁজর ভাঙা, ডান কাঁধের হাড়, গলার থাইরয়েড কার্টিলেজ, নাকের হাড় ভাঙা এবং মাথার পেছনে মারাত্মক ফোলা দেখা যায়। ঘটনার পর অভিযুক্ত ও অন্যরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
সেই ভোর রাত ৩:৫৩ মিনিটে, ইউনিয়ন টার্নপাইক ও ইউটোপিয়া পার্কওয়ের কাছে পুলিশ আগুইলেরাকে একটি সাদা শেভি সিলভারাডো গাড়ি চালাতে দেখে, যার নাম্বার প্লেট আংশিকভাবে ঢাকা ছিল এবং টেললাইট জ্বলছিল না। তার পোশাক ও জুতা হামলার সময়কার ভিডিও ফুটেজের সঙ্গে মিলে যায়। পরে জানা যায়, তার ড্রাইভিং লাইসেন্স স্থগিত ছিল। তাকে গ্রেপ্তার করে ‘ডেস্ক অ্যাপিয়ারেন্স টিকিট’ দেওয়া হয়।
পরে ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে আগুইলেরাকে হামলাকারীদের একজন হিসেবে শনাক্ত করা হয়। গতকাল বিকেলে ফার রকাওয়ে থেকে এনওয়াইপিডির সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করেন।
এই মামলাটি কুইন্স ডিএ অফিসের ক্যারিয়ার ক্রিমিনাল ও মেজর ক্রাইমস ব্যুরোর সহকারী জেলা অ্যাটর্নি ডিলান নেসটারিক ও হিউ ম্যাকক্যান পরিচালনা করছেন।
জেলা অ্যাটর্নি কাটজ বলেন, আমাদের রাস্তাগুলো সবার জন্য, এগুলো কখনোই রেস ট্র্যাক হতে পারে না। আমরা আমাদের পাড়ায় অবৈধ দখলদারিত্ব মেনে নেব না। এই সহিংস ঘটনা পুরো শহরকে ক্ষুব্ধ করেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, একটি অবৈধ সমাবেশে অভিযুক্ত ও তার সহযোগীরা ট্রাফিক বন্ধ করে দেয় এবং শান্ত আবাসিক এলাকায় বেআইনিভাবে গাড়ি চালাতে থাকে। যখন এক বাড়ির মালিক তাদের সরে যেতে বলেন, তখন তাকে নির্মমভাবে ঘুষি, লাথি ও পায়ের নিচে পিষে আহত করা হয়। তার স্ত্রী স্বামীকে বাঁচাতে গেলে তাকেও আক্রমণ করা হয়। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করার জন্য আমি পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই এবং অন্য অভিযুক্তদের খোঁজ এখনও চলছে।
কোরনাগা অ্যাভিনিউ, ফার রকাওয়ের বাসিন্দা আগুইলেরার বিরুদ্ধে প্রথম ডিগ্রির গ্যাং হামলা, প্রথম ডিগ্রির হামলা, দ্বিতীয় ডিগ্রির গ্যাং হামলা, দ্বিতীয় ডিগ্রির হামলার দুটি অভিযোগ, তৃতীয় ডিগ্রির হামলা, দ্বিতীয় ডিগ্রির দাঙ্গা ও অনধিকার প্রবেশের অভিযোগ আনা হয়েছে। কুইন্স ফৌজদারি আদালতের বিচারক গ্লেন্ডা হার্নান্দেজ তাকে আগামী ১০ ডিসেম্বর আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। শীর্ষ অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে তার সর্বোচ্চ ২৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
অভিযোগ ও তদন্ত অনুযায়ী, ২৩ নভেম্বর রাত আনুমানিক ১২:৪০ মিনিটে মালবা এলাকার ১১তম অ্যাভিনিউতে এক বাড়ির মালিক বাইরে প্রচণ্ড শব্দ শুনে দেখেন, একাধিক গাড়ি টায়ার ঘুরিয়ে ধোঁয়া তৈরি করছে।
তিনি একটি বেসবল ব্যাট হাতে নিয়ে তার স্ত্রীসহ বাইরে গিয়ে ১০ জনের বেশি লোককে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলেন। তখন ৬-৮ জন তার লনে উঠে আসে এবং একজন তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে বলে, আমি তোকে গুলি করব, ছয় ফুট নিচে পাঠাবো, তুই কিছু না।
দলের একজন বাড়ির দরজার দিকে এগোলে বাড়ির মালিক তাকে বাধা দেন। তখন ওই ব্যক্তি তাকে ঘুষি মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। এরপর অন্তত ৬-৭ জন ব্যক্তি, যার মধ্যে অভিযুক্ত আগুইলেরাও ছিল, মাটিতে পড়ে থাকা ওই ব্যক্তিকে ঘুষি, লাথি ও পায়ের নিচে পিষতে থাকে।
এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীর স্ত্রী স্বামীকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে অভিযুক্ত তাকে মুখে ঘুষি মারেন।
ভুক্তভোগীকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শরীরের বাম পাশে একাধিক পাঁজর ভাঙা, ডান কাঁধের হাড়, গলার থাইরয়েড কার্টিলেজ, নাকের হাড় ভাঙা এবং মাথার পেছনে মারাত্মক ফোলা দেখা যায়। ঘটনার পর অভিযুক্ত ও অন্যরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
সেই ভোর রাত ৩:৫৩ মিনিটে, ইউনিয়ন টার্নপাইক ও ইউটোপিয়া পার্কওয়ের কাছে পুলিশ আগুইলেরাকে একটি সাদা শেভি সিলভারাডো গাড়ি চালাতে দেখে, যার নাম্বার প্লেট আংশিকভাবে ঢাকা ছিল এবং টেললাইট জ্বলছিল না। তার পোশাক ও জুতা হামলার সময়কার ভিডিও ফুটেজের সঙ্গে মিলে যায়। পরে জানা যায়, তার ড্রাইভিং লাইসেন্স স্থগিত ছিল। তাকে গ্রেপ্তার করে ‘ডেস্ক অ্যাপিয়ারেন্স টিকিট’ দেওয়া হয়।
পরে ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে আগুইলেরাকে হামলাকারীদের একজন হিসেবে শনাক্ত করা হয়। গতকাল বিকেলে ফার রকাওয়ে থেকে এনওয়াইপিডির সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করেন।
এই মামলাটি কুইন্স ডিএ অফিসের ক্যারিয়ার ক্রিমিনাল ও মেজর ক্রাইমস ব্যুরোর সহকারী জেলা অ্যাটর্নি ডিলান নেসটারিক ও হিউ ম্যাকক্যান পরিচালনা করছেন।
ইমা এলিস, নিউ ইয়র্ক