টাঙ্গাইলের মধুপুরে বেসরকারি এশিয়া হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে খাদিজা খাতুন (২০) নামে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে সিজারে জন্ম নেওয়া নবজাতক সুস্থ রয়েছে।
নিহত খাদিজা ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কেশোরগঞ্জ এলাকার বাকতা গ্রামের সৌদি আরবপ্রবাসী শাহীন মিয়ার স্ত্রী।
পরিবার ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, দ্বিতীয়বারের মতো সিজারের জন্য খাদিজাকে সকাল ১০টায় এশিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দুপুর ১২টায় তার অপারেশন করেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. শিমলা আফতাব শাওন। অপারেশনের পরপরই খাদিজার শরীরে প্রচুর রক্তক্ষরণ শুরু হয়। দুই ব্যাগ রক্ত দেওয়ার পরও অবস্থার উন্নতি হয়নি।
স্বজনদের অভিযোগ, অপারেশনের পর দীর্ঘ সময় খাদিজার কাছে যেতে দেওয়া হয়নি এবং অবহেলার কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খাদিজাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের কথা বলে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হলেও তখনই তিনি মারা গিয়েছিলেন বলে দাবি পরিবারের।
এ বিষয়ে হাসপাতালের পরিচালক মানিক সাহা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “পোস্ট অপারেটিভ রুমে রোগীকে রাখার নিয়ম আছে, সেখানে কাউকে যেতে দেওয়া হয় না।” তিনি জানান, রোগীর আগে থেকেই শ্বাসকষ্ট ছিল। রক্তক্ষরণ ও শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত জটিলতার কারণে আইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। দুই ব্যাগ রক্ত দিলেও অবস্থার অবনতি হয়। তাঁর দাবি, “ময়মনসিংহে নিতে দেরি হওয়াতেই রোগী মারা গেছে।
দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে স্বজন ও স্থানীয়রা হাসপাতালে বিক্ষোভ শুরু করেন। চিকিৎসার কাগজপত্র চাইলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা না দেওয়ায় উত্তেজনা বেড়ে যায়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান নিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
রাতে স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মধ্যস্থতায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও নিহতের পরিবারের মধ্যে মীমাংসা বৈঠকে বসা হয়। মধ্যরাত পর্যন্ত বৈঠক চলছিল।
শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে সিজারে জন্ম নেওয়া নবজাতক সুস্থ রয়েছে।
নিহত খাদিজা ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কেশোরগঞ্জ এলাকার বাকতা গ্রামের সৌদি আরবপ্রবাসী শাহীন মিয়ার স্ত্রী।
পরিবার ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, দ্বিতীয়বারের মতো সিজারের জন্য খাদিজাকে সকাল ১০টায় এশিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দুপুর ১২টায় তার অপারেশন করেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. শিমলা আফতাব শাওন। অপারেশনের পরপরই খাদিজার শরীরে প্রচুর রক্তক্ষরণ শুরু হয়। দুই ব্যাগ রক্ত দেওয়ার পরও অবস্থার উন্নতি হয়নি।
স্বজনদের অভিযোগ, অপারেশনের পর দীর্ঘ সময় খাদিজার কাছে যেতে দেওয়া হয়নি এবং অবহেলার কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খাদিজাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের কথা বলে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হলেও তখনই তিনি মারা গিয়েছিলেন বলে দাবি পরিবারের।
এ বিষয়ে হাসপাতালের পরিচালক মানিক সাহা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “পোস্ট অপারেটিভ রুমে রোগীকে রাখার নিয়ম আছে, সেখানে কাউকে যেতে দেওয়া হয় না।” তিনি জানান, রোগীর আগে থেকেই শ্বাসকষ্ট ছিল। রক্তক্ষরণ ও শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত জটিলতার কারণে আইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। দুই ব্যাগ রক্ত দিলেও অবস্থার অবনতি হয়। তাঁর দাবি, “ময়মনসিংহে নিতে দেরি হওয়াতেই রোগী মারা গেছে।
দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে স্বজন ও স্থানীয়রা হাসপাতালে বিক্ষোভ শুরু করেন। চিকিৎসার কাগজপত্র চাইলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা না দেওয়ায় উত্তেজনা বেড়ে যায়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান নিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
রাতে স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মধ্যস্থতায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও নিহতের পরিবারের মধ্যে মীমাংসা বৈঠকে বসা হয়। মধ্যরাত পর্যন্ত বৈঠক চলছিল।
বিশেষ প্রতিনিধি