রাজশাহী মহানগরীর শাহমখদুম থানা এলাকায় অবৈধভাবে সড়কে টায়ার জ্বালানো, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি ও নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের সক্রিয় চার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে শাহমখদুম থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন: রাজশাহী মহানগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি (৪২), একই ওয়ার্ডের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রনি (৪০), রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের উপ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মো. রতন আলী (৩৪) এবং আওয়ামী লীগ কর্মী মো. মানিক মিয়া (৪০)। তারা সকলেই নগরীর শাহমখদুম থানার নওদাপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১০ নভেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে দক্ষিণ নওদাপাড়া সিটিহাট এলাকায় গ্রেপ্তারকৃত আসামিরাসহ আরও ৬০-৭০ জন ব্যক্তি একত্রিত হয়ে সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করে। এ সময় তারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং মশাল হাতে উসকানিমূলক স্লোগান দিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছালে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ ও পোড়া টায়ার জব্দ করে।
এ ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে শাহমখদুম থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার পর বুধবার দুপুরে শাহমখদুম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাছুমা মুস্তারীর নেতৃত্বে এসআই মুক্তারুল ইসলাম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে আসামিদের নিজ নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন।
পুলিশ আরও জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড, নাশকতা ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে মহানগরীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত চারজনকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে শাহমখদুম থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন: রাজশাহী মহানগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি (৪২), একই ওয়ার্ডের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রনি (৪০), রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের উপ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মো. রতন আলী (৩৪) এবং আওয়ামী লীগ কর্মী মো. মানিক মিয়া (৪০)। তারা সকলেই নগরীর শাহমখদুম থানার নওদাপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১০ নভেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে দক্ষিণ নওদাপাড়া সিটিহাট এলাকায় গ্রেপ্তারকৃত আসামিরাসহ আরও ৬০-৭০ জন ব্যক্তি একত্রিত হয়ে সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করে। এ সময় তারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং মশাল হাতে উসকানিমূলক স্লোগান দিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছালে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ ও পোড়া টায়ার জব্দ করে।
এ ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে শাহমখদুম থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার পর বুধবার দুপুরে শাহমখদুম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাছুমা মুস্তারীর নেতৃত্বে এসআই মুক্তারুল ইসলাম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে আসামিদের নিজ নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন।
পুলিশ আরও জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড, নাশকতা ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে মহানগরীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত চারজনকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :