শুটিংয়ের কথা বলে এক মডেলকে রিসোর্টে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে পরিচালক নাসিরউদ্দীন মাসুদকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রোববার আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) ওসি হাসমত উল্লাহ।
পুলিশ জানায়, শনিবার রাতের উত্তরা, ঢাকা থেকে নাসিরউদ্দীন মাসুদকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি নাসিরউদ্দীন মাসুদ দীর্ঘ সময় আত্মগোপনে ছিলেন। ডিবি আশা করছে, মামলার অন্য আসামিদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করা যাবে।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ভুক্তভোগী নারী মডেল হিসেবে কাজ করেন। তাকে জানানো হয়েছিল, নাসির (নাসিরউদ্দীন মাসুদ) নাটকের পরিচালক এবং বাবর তার সহযোগী। ২১ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকার মিরপুর থেকে তাকে শ্রীপুরের তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের একটি রিসোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে রাত ২টার দিকে নাসির, বাবর ও অজ্ঞাতপরিচয় এক জন মডেলকে একটি কক্ষে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। পরদিন বিকেলে তাকে মারধর করে রিসোর্ট থেকে বের করা হয়। এছাড়া তাদের কাছ থেকে ভুক্তভোগীর আইফোন (মূল্য ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা) নেওয়া হয়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, ঘটনার পরপরই মডেল থানায় মামলা করেন এবং মামলাটি বর্তমানে ডিবি তদন্ত করছে।
পুলিশ জানায়, শনিবার রাতের উত্তরা, ঢাকা থেকে নাসিরউদ্দীন মাসুদকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি নাসিরউদ্দীন মাসুদ দীর্ঘ সময় আত্মগোপনে ছিলেন। ডিবি আশা করছে, মামলার অন্য আসামিদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করা যাবে।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ভুক্তভোগী নারী মডেল হিসেবে কাজ করেন। তাকে জানানো হয়েছিল, নাসির (নাসিরউদ্দীন মাসুদ) নাটকের পরিচালক এবং বাবর তার সহযোগী। ২১ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকার মিরপুর থেকে তাকে শ্রীপুরের তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের একটি রিসোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে রাত ২টার দিকে নাসির, বাবর ও অজ্ঞাতপরিচয় এক জন মডেলকে একটি কক্ষে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। পরদিন বিকেলে তাকে মারধর করে রিসোর্ট থেকে বের করা হয়। এছাড়া তাদের কাছ থেকে ভুক্তভোগীর আইফোন (মূল্য ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা) নেওয়া হয়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, ঘটনার পরপরই মডেল থানায় মামলা করেন এবং মামলাটি বর্তমানে ডিবি তদন্ত করছে।
বিশেষ প্রতিনিধি