ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এ বার রাশিয়ার বিরুদ্ধে কূটনৈতিক দ্বৈরথে নামল পোল্যান্ড। বুধবার সে দেশের দানেস্ক শহরের রুশ কনস্যুলেট বন্ধ করা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পোল্যান্ডের বিদেশমন্ত্রী রাদোস্লাভ সিকোরস্কি এ কথা ঘোষণা করে বলেন, ‘‘নিরাপত্তাজনিত কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’’
সম্প্রতি, পোল্যান্ডের পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেন সীমান্তবর্তী এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ ওয়ারশা-লুবলিন রেললাইনের দু’টি অংশ বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ধ্বংস করা হয়েছিল। রেললাইনের বিদ্যুৎসংযোগ ব্যবস্থাতেও আঘাত হানা হয়। পোল্যান্ডের অভিযোগ, রুশ বাহিনীর মদতপুষ্ট মিলিশিয়া ওই নাশকতার জন্য দায়ী। তারই জেরে দানেস্কের রুশ দূতাবাস চালানোর অনুমতি প্রত্যাহার করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন সিকোরস্কি। পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক মঙ্গলবার সে দেশের পার্লামেন্টে বক্তৃতায় জানান, রেললাইনে নাশকতার জন্য দায়ী দুই ইউক্রেনীয় নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ইউক্রেনের ডনবাস (ডনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে একত্রে এই নামে ডাকা হয়) প্রদেশের বড় অংশই রুশ বংশোদ্ভূত। তাদের নিয়ে গঠিত মিলিশিয়া ২০২২ সালের গোড়ায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই মস্কোর হয়ে কাজ করছে। আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট নেটোর (নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজ়েশন) সদস্য দেশ পোল্যান্ড অতীতেও ইউক্রেনে সক্রিয় রুশ মিলিশিয়ার বিরুদ্ধে নাশকতামূলক কার্যকলাপের অভিযোগ তুলেছে। আকাশসীমা লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে রুশ সেনার ড্রোনের বিরুদ্ধে। চলতি বছর রুশ বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধেরও ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক। এ বার সরাসরি কূটনৈতিক সংঘাতের পথে হাঁটলেন তিনি। পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশয়ের রুশ দূতাবাস আগেই বন্ধ হয়েছে। সে দেশে একমাত্র দানেস্কের কনস্যুলেটের মাধ্যমেই এতদিন কূটনৈতিক যোগাযোগ চালু ছিল।
সম্প্রতি, পোল্যান্ডের পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেন সীমান্তবর্তী এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ ওয়ারশা-লুবলিন রেললাইনের দু’টি অংশ বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ধ্বংস করা হয়েছিল। রেললাইনের বিদ্যুৎসংযোগ ব্যবস্থাতেও আঘাত হানা হয়। পোল্যান্ডের অভিযোগ, রুশ বাহিনীর মদতপুষ্ট মিলিশিয়া ওই নাশকতার জন্য দায়ী। তারই জেরে দানেস্কের রুশ দূতাবাস চালানোর অনুমতি প্রত্যাহার করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন সিকোরস্কি। পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক মঙ্গলবার সে দেশের পার্লামেন্টে বক্তৃতায় জানান, রেললাইনে নাশকতার জন্য দায়ী দুই ইউক্রেনীয় নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ইউক্রেনের ডনবাস (ডনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে একত্রে এই নামে ডাকা হয়) প্রদেশের বড় অংশই রুশ বংশোদ্ভূত। তাদের নিয়ে গঠিত মিলিশিয়া ২০২২ সালের গোড়ায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই মস্কোর হয়ে কাজ করছে। আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট নেটোর (নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজ়েশন) সদস্য দেশ পোল্যান্ড অতীতেও ইউক্রেনে সক্রিয় রুশ মিলিশিয়ার বিরুদ্ধে নাশকতামূলক কার্যকলাপের অভিযোগ তুলেছে। আকাশসীমা লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে রুশ সেনার ড্রোনের বিরুদ্ধে। চলতি বছর রুশ বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধেরও ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক। এ বার সরাসরি কূটনৈতিক সংঘাতের পথে হাঁটলেন তিনি। পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশয়ের রুশ দূতাবাস আগেই বন্ধ হয়েছে। সে দেশে একমাত্র দানেস্কের কনস্যুলেটের মাধ্যমেই এতদিন কূটনৈতিক যোগাযোগ চালু ছিল।
আন্তজার্তিক ডেস্ক