ইউরোপীয় কোয়ালিফায়ার্সের শেষ রাউন্ডে নিশ্চিত হল তিনটি বড় দলের টিকিট। বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া এবং সুইজারল্যান্ড ২০২৬ বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করল। সরাসরি স্পট বাকি ছিল ৫টি। যার মধ্যে ৩টি, গতকাল, মঙ্গলবারই পূরণ হয়েছে।
বাকিদের তুলনায় অস্ট্রিয়ার প্রতীক্ষা সবচেয়ে বড়। ১৯৯৮–এর পর এই প্রথম বিশ্বকাপে ফিরছে তারা। গ্রুপ এইচ–এ নিজেদের ঘরের মাঠে বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনার সঙ্গে ১–১ ড্র করলেই চলত। ম্যাচের ৭৭ মিনিটে মাইকেল গ্রেগোরিচের গোল অস্ট্রিয়াকে প্রয়োজনীয় পয়েন্ট এনে দেয়। বসনিয়া দ্বিতীয় স্থানে থেকে প্লে–অফে গেল।
বেলজিয়াম আগে থেকেই শক্তিশালী ফেভারিট, শেষ ম্যাচে লিচেনস্টাইনের বিরুদ্ধে ৭–০ ব্যবধানের বড় জয় তুলে নিয়ে গ্রুপ জে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিশ্বকাপে জায়গা ধরে ফেলল। চার্লস ডে কেটেলারে এবং জেরেমি ডোকু জোড়া গোল করেন। এই নিয়ে পরপর চারটি বিশ্বকাপে পা রাখল তারা।
সুইজারল্যান্ডের সমীকরণ তুলনায় সবচেয়ে সহজ। কসোভোর বিরুদ্ধে ১–১ ড্র-ই ছিল যথেষ্ট। আর এই স্কোরলাইনেই গ্রুপ বি–তে শীর্ষে থেকে ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল সুইসরা। পাঁচ গোলেও হারলে টিকিট পেতে সমস্যা হত না। কসোভো দ্বিতীয় স্থান আগে থেকেই নিশ্চিত করেছিল। যদিও প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে যাওয়ার স্বপ্ন তাদের পূরণ হল না।
ইউরোপ থেকে ১২টি গ্রুপ–উইনার সরাসরি টুর্নামেন্টে খেলবে। যারা রানার্স–আপ, তাদের লড়াই প্লে–অফে। সঙ্গে থাকবে নেশনস লিগের সেরা চার গ্রুপ–উইনার, যারা নিজেদের কোয়ালিফাইং গ্রুপে প্রথম দুইয়ে শেষ করতে পারেনি। প্লে–অফ হবে ২৬ ও ৩১ মার্চ। সুইডেন–স্লোভেনিয়া ১–১ ড্র, গ্রিস–বেলারুস ০–০—এগুলো ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতা। রোমানিয়া, যারা নেশন্স লিগ র্যাঙ্কিংয়ে প্লে–অফ নিশ্চিত করেছে, তাদের হাতে গতকাল সান মারিনো ৭–১ গোলে বিধ্বস্ত হয়।
সব মিলিয়ে শেষ রাউন্ডের পর সরাসরি বিশ্বকাপে উঠে গেল তিন দল—বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া ও সুইজারল্যান্ড। ইউরোপীয় প্লে–অফের লড়াই এখন বাকি টিকিট নির্ধারণ করবে।
বাকিদের তুলনায় অস্ট্রিয়ার প্রতীক্ষা সবচেয়ে বড়। ১৯৯৮–এর পর এই প্রথম বিশ্বকাপে ফিরছে তারা। গ্রুপ এইচ–এ নিজেদের ঘরের মাঠে বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনার সঙ্গে ১–১ ড্র করলেই চলত। ম্যাচের ৭৭ মিনিটে মাইকেল গ্রেগোরিচের গোল অস্ট্রিয়াকে প্রয়োজনীয় পয়েন্ট এনে দেয়। বসনিয়া দ্বিতীয় স্থানে থেকে প্লে–অফে গেল।
বেলজিয়াম আগে থেকেই শক্তিশালী ফেভারিট, শেষ ম্যাচে লিচেনস্টাইনের বিরুদ্ধে ৭–০ ব্যবধানের বড় জয় তুলে নিয়ে গ্রুপ জে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিশ্বকাপে জায়গা ধরে ফেলল। চার্লস ডে কেটেলারে এবং জেরেমি ডোকু জোড়া গোল করেন। এই নিয়ে পরপর চারটি বিশ্বকাপে পা রাখল তারা।
সুইজারল্যান্ডের সমীকরণ তুলনায় সবচেয়ে সহজ। কসোভোর বিরুদ্ধে ১–১ ড্র-ই ছিল যথেষ্ট। আর এই স্কোরলাইনেই গ্রুপ বি–তে শীর্ষে থেকে ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল সুইসরা। পাঁচ গোলেও হারলে টিকিট পেতে সমস্যা হত না। কসোভো দ্বিতীয় স্থান আগে থেকেই নিশ্চিত করেছিল। যদিও প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে যাওয়ার স্বপ্ন তাদের পূরণ হল না।
ইউরোপ থেকে ১২টি গ্রুপ–উইনার সরাসরি টুর্নামেন্টে খেলবে। যারা রানার্স–আপ, তাদের লড়াই প্লে–অফে। সঙ্গে থাকবে নেশনস লিগের সেরা চার গ্রুপ–উইনার, যারা নিজেদের কোয়ালিফাইং গ্রুপে প্রথম দুইয়ে শেষ করতে পারেনি। প্লে–অফ হবে ২৬ ও ৩১ মার্চ। সুইডেন–স্লোভেনিয়া ১–১ ড্র, গ্রিস–বেলারুস ০–০—এগুলো ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতা। রোমানিয়া, যারা নেশন্স লিগ র্যাঙ্কিংয়ে প্লে–অফ নিশ্চিত করেছে, তাদের হাতে গতকাল সান মারিনো ৭–১ গোলে বিধ্বস্ত হয়।
সব মিলিয়ে শেষ রাউন্ডের পর সরাসরি বিশ্বকাপে উঠে গেল তিন দল—বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া ও সুইজারল্যান্ড। ইউরোপীয় প্লে–অফের লড়াই এখন বাকি টিকিট নির্ধারণ করবে।
ক্রীড়া ডেস্ক