রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাউদ্দিন আম্মার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন।
সোমবার নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই আহ্বান জানান, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
আম্মার তার পোস্টে লেখেন, ধানমন্ডি-৩২ সুরক্ষায় সেনাবাহিনী অবস্থান করছে কোন পিরিতির কারণে? ছাত্র-জনতাকে বাধা দিচ্ছে তারা এবং বুলডোজার ঢুকতে দিচ্ছে না। তিনি শাহবাগ, টিএসসিসহ সকল ছাত্র-জনতাকে ধানমন্ডি ৩২-এর দিকে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আজকেই ধুলোয় মিশিয়ে দিন ফেরাউনের পিরামিড।
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, আরেকটা কথা মনে করিয়ে দিই আজ হাসিনার বিবাহবার্ষিকী, আজকেই এই ফেরাউনের ফাঁসির রায় চাই।
আম্মারের এই আহ্বানের প্রতিক্রিয়ায় নুসরাত জাহান নামের একজন জুলাইযোদ্ধা হিসেবে পরিচিত আন্দোলনকারী পাল্টা প্রশ্ন তুলেছেন। আম্মারের নিজের অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কেন রে ভাইয়া? আগেরবার তুমি কি ছিলে ৩২ যখন ভাঙ্গে? তুমি কি জানো আগেরবার যারা গেছে সবার লিস্ট হইছে?
তিনি আরও বলেন, সাধারণ মানুষকে বিপদের মুখে না ফেলে নেতাদের আগে এগিয়ে আসা উচিত। নুসরাত লেখেন, খালি পোস্ট করে জনগণকে এসবে না টানলেই হয় না? তোমরা বড় মানুষ বড় নেতা কিন্তু সাধারণ জনগণ আবেগে পরে তুমাদের কথায় গিয়ে, আওয়ামী লীগের লিস্টে নাম তুললে পরে তুমাদের পাওয়া যাবে তো? আগে তুমরা যারা নেতারা আছো ৩২ এ উপস্থিত হও ভাইয়া তার পর সবাইকে ডাকো।
এর জবাবে সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, জয় আর আওয়ামী পেইজে সবচেয়ে বেশি নাম আছে আমার, তো এইসব আবেগ আমাকে দেখিয়ে লাভ নাই। তিনি তার অবস্থানে অনড় থেকে বলেন, ধানমন্ডি-৩২ রাখা যাবেনা এটা ক্লিয়ার কথা, সময়ের সাহসী সন্তানরাই সেখানে যাবে।
এ ঘটনাটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি করেছে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক মহল থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে। উল্লেখ্য, এর আগেও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি ভাঙচুরের শিকার হয়েছিল।
সোমবার নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই আহ্বান জানান, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
আম্মার তার পোস্টে লেখেন, ধানমন্ডি-৩২ সুরক্ষায় সেনাবাহিনী অবস্থান করছে কোন পিরিতির কারণে? ছাত্র-জনতাকে বাধা দিচ্ছে তারা এবং বুলডোজার ঢুকতে দিচ্ছে না। তিনি শাহবাগ, টিএসসিসহ সকল ছাত্র-জনতাকে ধানমন্ডি ৩২-এর দিকে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আজকেই ধুলোয় মিশিয়ে দিন ফেরাউনের পিরামিড।
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, আরেকটা কথা মনে করিয়ে দিই আজ হাসিনার বিবাহবার্ষিকী, আজকেই এই ফেরাউনের ফাঁসির রায় চাই।
আম্মারের এই আহ্বানের প্রতিক্রিয়ায় নুসরাত জাহান নামের একজন জুলাইযোদ্ধা হিসেবে পরিচিত আন্দোলনকারী পাল্টা প্রশ্ন তুলেছেন। আম্মারের নিজের অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কেন রে ভাইয়া? আগেরবার তুমি কি ছিলে ৩২ যখন ভাঙ্গে? তুমি কি জানো আগেরবার যারা গেছে সবার লিস্ট হইছে?
তিনি আরও বলেন, সাধারণ মানুষকে বিপদের মুখে না ফেলে নেতাদের আগে এগিয়ে আসা উচিত। নুসরাত লেখেন, খালি পোস্ট করে জনগণকে এসবে না টানলেই হয় না? তোমরা বড় মানুষ বড় নেতা কিন্তু সাধারণ জনগণ আবেগে পরে তুমাদের কথায় গিয়ে, আওয়ামী লীগের লিস্টে নাম তুললে পরে তুমাদের পাওয়া যাবে তো? আগে তুমরা যারা নেতারা আছো ৩২ এ উপস্থিত হও ভাইয়া তার পর সবাইকে ডাকো।
এর জবাবে সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, জয় আর আওয়ামী পেইজে সবচেয়ে বেশি নাম আছে আমার, তো এইসব আবেগ আমাকে দেখিয়ে লাভ নাই। তিনি তার অবস্থানে অনড় থেকে বলেন, ধানমন্ডি-৩২ রাখা যাবেনা এটা ক্লিয়ার কথা, সময়ের সাহসী সন্তানরাই সেখানে যাবে।
এ ঘটনাটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি করেছে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক মহল থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে। উল্লেখ্য, এর আগেও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি ভাঙচুরের শিকার হয়েছিল।
রাবি প্রতিনিধি