চট্টগ্রাম মহানগরীর এনায়েতবাজার এলাকায় পাওনা মাত্র দেড় হাজার টাকার বিরোধের জেরে আকাশ ঘোষ (২৬) নামে এক মোবাইল ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত মোঃ সানি ও তার দুই সহযোগীকে ঘটনার ১৬ ঘন্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৭)।
গত ১৪ নভেম্বর, শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এনায়েতবাজার এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত আকাশ ঘোষ গোয়ালপাড়া পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা এবং পেশায় একজন মোবাইল মেকানিক ছিলেন।
র্যাব জানায়, প্রায় এক মাস আগে অভিযুক্ত মোঃ সানি তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে পরিবর্তনের জন্য আকাশের দোকানে যান। মেরামত বাবদ ১,৫০০ টাকা বিল হলে সানি কিছু টাকা পরিশোধ করেন এবং বাকি টাকা পরে দেওয়ার কথা বলেন। ঘটনার দিন রাতে আকাশ তার বকেয়া টাকার জন্য সানিকে চাপ দিলে, সানি টাকা পরিশোধের কথা বলে তাকে কসাইপাড়া এলাকার একটি নির্জন গলিতে ডেকে নিয়ে যায়।
অভিযোগ রয়েছে, সেখানে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা সানি ও তার সহযোগীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে আকাশের ওপর হামলা চালায় এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় আকাশকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং গণমাধ্যমে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে প্রচারিত হলে দেশব্যাপী আলোচিত হয়। র্যাব হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায়, র্যাব-৭ এর একটি দল চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার রৌশন হাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা মোঃ সানিকে (২৪) গ্রেপ্তার করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নগরীর কোতোয়ালী থানার রেয়াজউদ্দিন রোড চৈতন্য গলি এলাকা থেকে তার সহযোগী মোঃ ইউসুফ (৩৫) এবং শাকিল আলম ফয়সালকে (২৬) গ্রেপ্তার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে র্যাব। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।[2] এই ঘটনায় স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন।
এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত মোঃ সানি ও তার দুই সহযোগীকে ঘটনার ১৬ ঘন্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৭)।
গত ১৪ নভেম্বর, শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এনায়েতবাজার এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত আকাশ ঘোষ গোয়ালপাড়া পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা এবং পেশায় একজন মোবাইল মেকানিক ছিলেন।
র্যাব জানায়, প্রায় এক মাস আগে অভিযুক্ত মোঃ সানি তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে পরিবর্তনের জন্য আকাশের দোকানে যান। মেরামত বাবদ ১,৫০০ টাকা বিল হলে সানি কিছু টাকা পরিশোধ করেন এবং বাকি টাকা পরে দেওয়ার কথা বলেন। ঘটনার দিন রাতে আকাশ তার বকেয়া টাকার জন্য সানিকে চাপ দিলে, সানি টাকা পরিশোধের কথা বলে তাকে কসাইপাড়া এলাকার একটি নির্জন গলিতে ডেকে নিয়ে যায়।
অভিযোগ রয়েছে, সেখানে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা সানি ও তার সহযোগীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে আকাশের ওপর হামলা চালায় এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় আকাশকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং গণমাধ্যমে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে প্রচারিত হলে দেশব্যাপী আলোচিত হয়। র্যাব হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায়, র্যাব-৭ এর একটি দল চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার রৌশন হাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা মোঃ সানিকে (২৪) গ্রেপ্তার করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নগরীর কোতোয়ালী থানার রেয়াজউদ্দিন রোড চৈতন্য গলি এলাকা থেকে তার সহযোগী মোঃ ইউসুফ (৩৫) এবং শাকিল আলম ফয়সালকে (২৬) গ্রেপ্তার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে র্যাব। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।[2] এই ঘটনায় স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক