এখন হেমন্তকালের মাঝামাঝি সময়। আর ক'দিন পরেই শীতকাল। শুরু হয়েছে শীতের আমেজ। শীতের এই আগমনে সবাই ছুটছেন লেপ তোষকের দোকানে। দাম দর ঠিক করে ওয়ার্ডার দিয়ে কেউ বানাচ্ছেন লেপ তোষক, গদি আবার কেউ বানাচ্ছেন বালিশ। আবার কেউ কেউ পুরাতন লেপ ভরাট করে নিচ্ছেন। তবে ক্রেতাদের লেপের চাহিদাই বেশি। সব মিলেই ব্যস্ততা বাড়ছে কারিগরদের।
নাটোরের সিংড়া উপজেলার তুলা পট্রি এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে লেপ তোষক দোকান গুলোর এমন ব্যস্ততার দৃশ্যই চোখে পড়লো। তুলাপট্রির এখানে নয়ন বেডিং স্টোর, খান বেড স্টোর ও নিউ খান বেড স্টোর সহ আছে ৬ টি দোকান।
সারা বছর কমবেশি কেনাবেনা হলেও শীতের ৩ থেকে ৫ মাস বেচাকেনা হয় সবচেয়ে বেশি। কথা গুলো জানালেন, নিউ খান বেড স্টোরের মালিক ওমর ফারুক। ওমর ফারুক জানান, এখনো ব্যবসা পুরোদমে শুর হয়নি তবে লোকজন আসছে। দাম দর শুনছেন। কেউ কেউ ওয়ার্ডারও করছেন। ওমর ফারুক জানান, তুলা ও কাপড়ের ওপর ভিত্তি করে লেপের দাম কমবেশি হয়। সাধারণত একটি লেপের খরচ পড়ে ১৫০০শত টাকা থেকে ১৮০০শত টাকার মধ্যে। ছোট লেপ ৯০০ শত টাকার মধ্যেও পাওয়া যাচ্ছে।
এসময় উপজেলার রাখাল গাছা থেকে আসা আলেয়া ও মজনু নামের দুই দম্পতি ক্রেতার সাথে কথা হয়। তারা জানায়, একটি তোষক আর লেপ বানাতে এসেছেন। তুলা ও কাপড়ের দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে।
খান বেড স্টোরের মালিক আনিসুর রহমান জানান,এ বছর জিনিস পত্রের দাম বাড়ায় স্বাভাবিক ভাবেই লেপ-তোষক তৈরিতে খরচ ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়েছে। আর একটি লেপ-তোষক বিক্রি করে তাদের ২০০ থেকে ৩০০ টাকা লাভ হয়।
সিংড়া তুলাপট্রি ছাড়াও ক্রেতাদের ভীড় বেড়েছে উপজেলার জামতলী, বিয়াশ ও শেরকোল বাজারে। এসব বাজারের বিভিন্ন দোকানে দরদাম শুনে জানা যায়, বর্তমান শিমুল তুলা প্রতি কেজি ২৮০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, মেল কাপার্স ১২০টাকা থেকে ১৩০ টাকা, গার্মেন্টস তুলা ৫০টাকা থেকে ৭০ টাকা, ফম ১০০টাকা থেকে ১৫০ টাকা। এছাড়া কাপড় আম শালু ৬০ টাকা গজ, তানজিল শালু ৫০ টাকা গজ, মোবাইল শালু ৫০ টাকা গজ হিসাবে বিক্রি হচ্ছে। ৪/ ৫ হাত মাপের লেপের মুজুরী সাধারণত ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা নেওয়া হয়।
উপজেলার বিয়াশ বাজারে সান তুলা ও ফোম ঘর এর মালিক শাহরিয়ার হোসেন তারা বলেন, সারা বছর টুকটাক কাজ চল্লেও আমরা মুলত শীত মৌসুমের জন্যই অপেক্ষা করি। সবেমাত্র শীত শুরু হয়েছে। ক্রেতারা দোকানে আসতে শুরু করেছেন। এখন আমার কারখানায় দিনে ৩ থেকে ৪টি লেপ বানানো হচ্ছে। শীত বাড়লে ১০ থেকে ১৫টিরও বেশি লেপ বানানো হবে বলে আমি আশা করছি
নাটোরের সিংড়া উপজেলার তুলা পট্রি এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে লেপ তোষক দোকান গুলোর এমন ব্যস্ততার দৃশ্যই চোখে পড়লো। তুলাপট্রির এখানে নয়ন বেডিং স্টোর, খান বেড স্টোর ও নিউ খান বেড স্টোর সহ আছে ৬ টি দোকান।
সারা বছর কমবেশি কেনাবেনা হলেও শীতের ৩ থেকে ৫ মাস বেচাকেনা হয় সবচেয়ে বেশি। কথা গুলো জানালেন, নিউ খান বেড স্টোরের মালিক ওমর ফারুক। ওমর ফারুক জানান, এখনো ব্যবসা পুরোদমে শুর হয়নি তবে লোকজন আসছে। দাম দর শুনছেন। কেউ কেউ ওয়ার্ডারও করছেন। ওমর ফারুক জানান, তুলা ও কাপড়ের ওপর ভিত্তি করে লেপের দাম কমবেশি হয়। সাধারণত একটি লেপের খরচ পড়ে ১৫০০শত টাকা থেকে ১৮০০শত টাকার মধ্যে। ছোট লেপ ৯০০ শত টাকার মধ্যেও পাওয়া যাচ্ছে।
এসময় উপজেলার রাখাল গাছা থেকে আসা আলেয়া ও মজনু নামের দুই দম্পতি ক্রেতার সাথে কথা হয়। তারা জানায়, একটি তোষক আর লেপ বানাতে এসেছেন। তুলা ও কাপড়ের দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে।
খান বেড স্টোরের মালিক আনিসুর রহমান জানান,এ বছর জিনিস পত্রের দাম বাড়ায় স্বাভাবিক ভাবেই লেপ-তোষক তৈরিতে খরচ ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়েছে। আর একটি লেপ-তোষক বিক্রি করে তাদের ২০০ থেকে ৩০০ টাকা লাভ হয়।
সিংড়া তুলাপট্রি ছাড়াও ক্রেতাদের ভীড় বেড়েছে উপজেলার জামতলী, বিয়াশ ও শেরকোল বাজারে। এসব বাজারের বিভিন্ন দোকানে দরদাম শুনে জানা যায়, বর্তমান শিমুল তুলা প্রতি কেজি ২৮০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, মেল কাপার্স ১২০টাকা থেকে ১৩০ টাকা, গার্মেন্টস তুলা ৫০টাকা থেকে ৭০ টাকা, ফম ১০০টাকা থেকে ১৫০ টাকা। এছাড়া কাপড় আম শালু ৬০ টাকা গজ, তানজিল শালু ৫০ টাকা গজ, মোবাইল শালু ৫০ টাকা গজ হিসাবে বিক্রি হচ্ছে। ৪/ ৫ হাত মাপের লেপের মুজুরী সাধারণত ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা নেওয়া হয়।
উপজেলার বিয়াশ বাজারে সান তুলা ও ফোম ঘর এর মালিক শাহরিয়ার হোসেন তারা বলেন, সারা বছর টুকটাক কাজ চল্লেও আমরা মুলত শীত মৌসুমের জন্যই অপেক্ষা করি। সবেমাত্র শীত শুরু হয়েছে। ক্রেতারা দোকানে আসতে শুরু করেছেন। এখন আমার কারখানায় দিনে ৩ থেকে ৪টি লেপ বানানো হচ্ছে। শীত বাড়লে ১০ থেকে ১৫টিরও বেশি লেপ বানানো হবে বলে আমি আশা করছি
সৌরভ সোহরাব সিংড়া (নাটোর) প্রতিনিধিঃ