রাজশাহী বিভাগের ‘ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯’ অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার।
বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ১০টায় রাজশাহী কলেজ মিলনায়তন, রাজশাহীর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য অংশীজনের অংশগ্রহণে ‘ভোক্তা-অধিকার সংক্ষণ আইন, ২০০৯’ অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ফারুক আহম্মেদ। বর্ণিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক মুঃ যহুর আলী, অধ্যক্ষ, রাজশাহী কলেজ।
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিচালক, বিএসটিআই, বিভাগীয় কার্যালয় রাজশাহী জনাব জহুরা সিকদার ও অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) জনাব আফরোজা রহমান।
এছাড়াও সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয় ও রাজশাহী জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
স্বাগত বক্তব্যে অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মোঃ ইব্রাহীম হোসেন সেমিনারে উপস্থিত সবাইকে স্বাগত জানান। তিনি অধিদপ্তরের প্রধান কার্যাবলি সম্বন্ধে উপস্থিত অতিথিদের প্রাথমিক ধারণা প্রদান করেন এবং অধিদপ্তরের প্রধান তিনটি কাজ সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান করেন।
আলোচনায় অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) আফরোজা রহমান ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন সম্পর্কে অবহিত করেন। অধিদপ্তরের মূল কাজ গুলো তুলে ধরেন। অভিযোগ দায়েরর সময় ও নিয়ম, কীভাবে অভিযোগ করা যাবে, কিসের মাধ্যমে অভিযোগ করা যাবে ইত্যাদি তুলে ধরে মূল্যবান বক্তব্য আলোচনা করেন। ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ বিষয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) আফরোজা রহমান।
এরপর মুক্ত আলোচনায় রাজশাহী কলেজের বিভিন্ন বিভাগের উপস্থিত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ ভোক্তা অধিকার আইন নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন এবং ভোক্তার অধিকার উন্নয়নে তাদের মূল্যবান মতামত ব্যক্ত করেন।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মামুন ভোক্তা অধিকার বাস্তবায়নে ক্যাবের অবদান এবং সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের নানা অসংগতি তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ রাজশাহীর নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ ইয়ামিন হোসেন খাদ্যের নিরাপদতা নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানটির নানামুখী কার্যক্রম সেমিনারে উপস্থিত অতিথিবৃন্দের মাঝে তুলে পরিচালক, বিএসটিআই, বিভাগীয় কার্যালয় রাজশাহী জহুরা সিকদার বিএসটিআই এর সামগ্রিক বিষয় আলোচনা করেন এবং ভোক্তা অধিদপ্তর, বিএসটিআই ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান ।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ফারুক আহম্মেদ মূখ্য আলোচকের বক্তব্যে অধ্যক্ষ মহোদয়কে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে তার বক্তব্য শুরু করেন। তিনি বলেন, সম্মিলিত প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে অনিয়ম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অনেক সময় অনেক অভিযোগ আসে যেগুলো আইনের আওতাধীন না হওয়ায় অধিদপ্তর কর্তৃক যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়না। আইনটিকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে তা সংশোধনের ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে। পরিশেষে তিনি ভোক্তাদের সচেতন হবার আহ্বান জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক মুঃ যহুর আলী, অধ্যক্ষ, রাজশাহী কলেজ বলেন, উন্নত দেশগুলোতে একই ব্যক্তি যদি কোন রকম ফাস্টফুড বা জাঙ্কফুড বার বার ক্রয় করতে আসে সেক্ষেত্রে দোকানীরা এটা ক্রয় করতে নিরুৎসাহিত করেন কিন্ত বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এ বিষয়টি অনুসরণ করে না। তাই জাতি হিসেবে আরও আর্দশবান হওয়ার আহ্বান জানান।
বক্তব্য শেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি সেমিনারের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ১০টায় রাজশাহী কলেজ মিলনায়তন, রাজশাহীর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য অংশীজনের অংশগ্রহণে ‘ভোক্তা-অধিকার সংক্ষণ আইন, ২০০৯’ অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ফারুক আহম্মেদ। বর্ণিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক মুঃ যহুর আলী, অধ্যক্ষ, রাজশাহী কলেজ।
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিচালক, বিএসটিআই, বিভাগীয় কার্যালয় রাজশাহী জনাব জহুরা সিকদার ও অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) জনাব আফরোজা রহমান।
এছাড়াও সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয় ও রাজশাহী জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
স্বাগত বক্তব্যে অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মোঃ ইব্রাহীম হোসেন সেমিনারে উপস্থিত সবাইকে স্বাগত জানান। তিনি অধিদপ্তরের প্রধান কার্যাবলি সম্বন্ধে উপস্থিত অতিথিদের প্রাথমিক ধারণা প্রদান করেন এবং অধিদপ্তরের প্রধান তিনটি কাজ সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান করেন।
আলোচনায় অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) আফরোজা রহমান ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন সম্পর্কে অবহিত করেন। অধিদপ্তরের মূল কাজ গুলো তুলে ধরেন। অভিযোগ দায়েরর সময় ও নিয়ম, কীভাবে অভিযোগ করা যাবে, কিসের মাধ্যমে অভিযোগ করা যাবে ইত্যাদি তুলে ধরে মূল্যবান বক্তব্য আলোচনা করেন। ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ বিষয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) আফরোজা রহমান।
এরপর মুক্ত আলোচনায় রাজশাহী কলেজের বিভিন্ন বিভাগের উপস্থিত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ ভোক্তা অধিকার আইন নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন এবং ভোক্তার অধিকার উন্নয়নে তাদের মূল্যবান মতামত ব্যক্ত করেন।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মামুন ভোক্তা অধিকার বাস্তবায়নে ক্যাবের অবদান এবং সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের নানা অসংগতি তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ রাজশাহীর নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ ইয়ামিন হোসেন খাদ্যের নিরাপদতা নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানটির নানামুখী কার্যক্রম সেমিনারে উপস্থিত অতিথিবৃন্দের মাঝে তুলে পরিচালক, বিএসটিআই, বিভাগীয় কার্যালয় রাজশাহী জহুরা সিকদার বিএসটিআই এর সামগ্রিক বিষয় আলোচনা করেন এবং ভোক্তা অধিদপ্তর, বিএসটিআই ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান ।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ফারুক আহম্মেদ মূখ্য আলোচকের বক্তব্যে অধ্যক্ষ মহোদয়কে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে তার বক্তব্য শুরু করেন। তিনি বলেন, সম্মিলিত প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে অনিয়ম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অনেক সময় অনেক অভিযোগ আসে যেগুলো আইনের আওতাধীন না হওয়ায় অধিদপ্তর কর্তৃক যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়না। আইনটিকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে তা সংশোধনের ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে। পরিশেষে তিনি ভোক্তাদের সচেতন হবার আহ্বান জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক মুঃ যহুর আলী, অধ্যক্ষ, রাজশাহী কলেজ বলেন, উন্নত দেশগুলোতে একই ব্যক্তি যদি কোন রকম ফাস্টফুড বা জাঙ্কফুড বার বার ক্রয় করতে আসে সেক্ষেত্রে দোকানীরা এটা ক্রয় করতে নিরুৎসাহিত করেন কিন্ত বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এ বিষয়টি অনুসরণ করে না। তাই জাতি হিসেবে আরও আর্দশবান হওয়ার আহ্বান জানান।
বক্তব্য শেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি সেমিনারের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক