রাজধানীতে অস্থিরতা ও নাশকতার একাধিক ঘটনায় একটি উদ্বেগজনক দিন পার হলো।
সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকায় শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির একটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর আগে দিনভর নগরীর বিভিন্ন স্থানে আরও দুটি বাসে অগ্নিসংযোগ ও বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাইন্সল্যাবে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় বাসটিতে আগুন জ্বলে ওঠে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মোহাম্মদপুর ফায়ার স্টেশন থেকে ইউনিটগুলো কাজ করেছে। তবে আগুন লাগার কারণ এবং বাসটিতে যাত্রী ছিল কিনা, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
খন্দকার রাশেদুজ্জামান নামে একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আমি মিরপুর রোডে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসটিতে দাউদাউ করে আগুন জ্বলতে দেখি। ভেতরে কেউ ছিল কিনা জানি না।
এর আগে সোমবার ভোরে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে, তবে এসব ঘটনায়ও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এদিকে, একই দিন সকালে রাজধানী ঢাকা ককটেল বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে। সকাল ৭টার দিকে ধানমন্ডি এলাকার ইবনে সিনা হাসপাতালের সামনে দুটি এবং মাইডাস সেন্টারের সামনে দুটিসহ মোট চারটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ধানমন্ডি জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) শাহ মোস্তফা তারিকুজ্জামান জানান, এই বিস্ফোরণে কেউ হতাহত হয়নি। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেছে এবং আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে।
এছাড়াও মিরপুর এবং মোহাম্মদপুর এলাকাতেও ককটেল বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।
একের পর এক এসব নাশকতামূলক ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। রাজধানীতে সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সরকারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছে, ধর্মীয় সহাবস্থান নষ্ট করার যেকোনো প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ করা হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শহরজুড়ে অভিযান জোরদার করেছে এবং জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকায় শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির একটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর আগে দিনভর নগরীর বিভিন্ন স্থানে আরও দুটি বাসে অগ্নিসংযোগ ও বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাইন্সল্যাবে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় বাসটিতে আগুন জ্বলে ওঠে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মোহাম্মদপুর ফায়ার স্টেশন থেকে ইউনিটগুলো কাজ করেছে। তবে আগুন লাগার কারণ এবং বাসটিতে যাত্রী ছিল কিনা, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
খন্দকার রাশেদুজ্জামান নামে একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আমি মিরপুর রোডে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসটিতে দাউদাউ করে আগুন জ্বলতে দেখি। ভেতরে কেউ ছিল কিনা জানি না।
এর আগে সোমবার ভোরে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে, তবে এসব ঘটনায়ও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এদিকে, একই দিন সকালে রাজধানী ঢাকা ককটেল বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে। সকাল ৭টার দিকে ধানমন্ডি এলাকার ইবনে সিনা হাসপাতালের সামনে দুটি এবং মাইডাস সেন্টারের সামনে দুটিসহ মোট চারটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ধানমন্ডি জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) শাহ মোস্তফা তারিকুজ্জামান জানান, এই বিস্ফোরণে কেউ হতাহত হয়নি। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেছে এবং আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে।
এছাড়াও মিরপুর এবং মোহাম্মদপুর এলাকাতেও ককটেল বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।
একের পর এক এসব নাশকতামূলক ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। রাজধানীতে সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সরকারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছে, ধর্মীয় সহাবস্থান নষ্ট করার যেকোনো প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ করা হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শহরজুড়ে অভিযান জোরদার করেছে এবং জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে।
বিশেষ প্রতিনিধি