বলিউডি আইটেম গানে বর্তমানে তমন্না ভাটিয়ার জুড়ি মেলা ভার। তাঁর নাচ এখন পর্দায় এলেই ‘হিট’। সেই সব নাচের দৃশ্যে তমন্নার চেহারা দেখে দর্শক মুগ্ধ। শেষ আইটেম গান ‘গফুর’-এ তমান্নাকে বেশ রোগাও দেখিয়েছে। এমনকি তাঁর পেটের মেদও অনেকটা কমেছে। অনেকে বলছেন, ওজন কমানোর জন্য ওজ়েম্পিকের মতো ‘ম্যাজিক পিল’ খাচ্ছেন অভিনেত্রী। পাল্টা কী জানালেন তমান্না?
১৫ বছর বয়স থেকে ক্যামেরার সামনে কাজ করছেন তমন্না। অভিনেত্রী ‘আজ কি রাত’ গানের সাফল্যের পরেও পেটের ‘বাড়তি’ মেদ নিয়ে নাচার জন্য সমালোচিত হন। সেই সময়ে অভিনেত্রী জানান, এটাও যে সমালোচনার বিষয় হতে পারে, তাঁর ধারণা ছিল না। এর পরেই তমন্নাকে দেখা যায় ‘দ্য ব্যাড্স অফ বলিউড’ সিরিজ়ের ‘গফুর’ গানে। এ বার চর্চায় তাঁর ঝরঝরে পেট! মেদ যেন রাতারাতি গায়েব।
এই প্রসঙ্গে তমন্না জানান, হয়তো হিন্দি ছবির দর্শকের জন্য এটা নতুন। তবে তিনি দক্ষিণে ১০০টার বেশি ছবিতে কাজ করে এসেছেন। তাঁর জীবনে কোনও লুকিয়ে রাখার মতো বিষয় নেই। তিনি খেতে ভালবাসেন, ডাল-ভাত জমিয়ে খান। খাওয়ার কারণে পেটের মেদ বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগে ভোগেন বটে কিন্তু খাওয়া ছাড়তে পারেন না। তমন্নার কথায়, ‘‘কখনও কোনও কৃত্রিম পদ্ধতির আশ্রয় নিইনি। ১৫ বছর বয়স থেকে কাজ করছি। ২০ বছর বয়সে এক রকমের চেহারা ছিল, ৩০ পার করার পর গড়ন অন্য রকম হয়েছে। আর আমি সিন্ধি পরিবারের মেয়ে, খেতে ভালবাসি। দেখবেন আর কয়েক দিনের মধ্যে ফের পেটে মেদ জমে যাবে আমার।’’
১৫ বছর বয়স থেকে ক্যামেরার সামনে কাজ করছেন তমন্না। অভিনেত্রী ‘আজ কি রাত’ গানের সাফল্যের পরেও পেটের ‘বাড়তি’ মেদ নিয়ে নাচার জন্য সমালোচিত হন। সেই সময়ে অভিনেত্রী জানান, এটাও যে সমালোচনার বিষয় হতে পারে, তাঁর ধারণা ছিল না। এর পরেই তমন্নাকে দেখা যায় ‘দ্য ব্যাড্স অফ বলিউড’ সিরিজ়ের ‘গফুর’ গানে। এ বার চর্চায় তাঁর ঝরঝরে পেট! মেদ যেন রাতারাতি গায়েব।
এই প্রসঙ্গে তমন্না জানান, হয়তো হিন্দি ছবির দর্শকের জন্য এটা নতুন। তবে তিনি দক্ষিণে ১০০টার বেশি ছবিতে কাজ করে এসেছেন। তাঁর জীবনে কোনও লুকিয়ে রাখার মতো বিষয় নেই। তিনি খেতে ভালবাসেন, ডাল-ভাত জমিয়ে খান। খাওয়ার কারণে পেটের মেদ বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগে ভোগেন বটে কিন্তু খাওয়া ছাড়তে পারেন না। তমন্নার কথায়, ‘‘কখনও কোনও কৃত্রিম পদ্ধতির আশ্রয় নিইনি। ১৫ বছর বয়স থেকে কাজ করছি। ২০ বছর বয়সে এক রকমের চেহারা ছিল, ৩০ পার করার পর গড়ন অন্য রকম হয়েছে। আর আমি সিন্ধি পরিবারের মেয়ে, খেতে ভালবাসি। দেখবেন আর কয়েক দিনের মধ্যে ফের পেটে মেদ জমে যাবে আমার।’’
তামান্না হাবিব নিশু