রিয়াল মাদ্রিদের আটকে যাওয়ার সুযোগ নিল বার্সেলোনা। রবিবার রাতে সেল্টা ভিগোর বিরুদ্ধে ৪-২ ব্যবধানে জিতে লা লিগায় পয়েন্টের ব্যবধান কমিয়ে আনল হান্সি ফ্লিকের দল। নায়ক রবার্ট লেওয়ানডস্কি—৩৭ বছর বয়সেও হ্যাটট্রিক করে বুঝিয়ে দিলেন, ধার এখনও অটুট, একচুল কমেনি!
ম্যাচের শুরু থেকেই ছন্দে ছিল বার্সা। ১০ মিনিটে পেনাল্টি থেকে লেওয়ানডস্কি দলকে এগিয়ে দেন। কিন্তু পরের মিনিটেই সমতা ফেরায় সেল্টা। প্রথমার্ধে দুই দলই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলছিল। মার্কাস র্যাশফোর্ডের গোলের সুযোগ নষ্ট হতেই দ্রুত কাউন্টার অ্যাটাকে যায় সেল্টা, আর সার্জিও ক্যারেইরা লড়াইয়ে সমতা ফেরান!
ফ্লিকের দল এদিন নেমেছিল বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ছাড়া। যদিও মাঠে তার কোনও ছাপ দেখা যায়নি। ৩৭ মিনিটে র্যাশফোর্ডের ক্রস থেকে লেওয়ানডস্কির দ্বিতীয় গোল আসে। কিন্তু কয়েক মিনিটের মধ্যেই আবার লড়াইয়ে সমতা ফেরে—এবার গোলদাতা বরহা ইগলেসিয়াস।
প্রথমার্ধের শেষদিকে র্যাশফোর্ডের ডিফ্লেক্টেড ক্রস লামিন ইয়ামালের পায়ে এসে পৌঁছয় আর ১৭ বছরের তরুণ উইঙ্গার ঠান্ডা মাথায় শট নিয়ে বল জালে পাঠান। বিরতির আগে স্কোরলাইন ৩-২ বার্সার পক্ষে।
দ্বিতীয়ার্ধে গতি কিছুটা কমলেও নিয়ন্ত্রণ ছিল ইয়ামালদের হাতে। বল দখলে আধিপত্য বজায় রেখে চাপ বাড়াতে থাকে তারা। ৭৩ মিনিটে র্যাশফোর্ডের কর্নার থেকে হেডারে হ্যাটট্রিক সম্পূর্ণ করেন লেওয়ানডস্কি। মরশুমের সপ্তম লিগ গোল, তাও মাত্র চারটি ম্যাচে শুরুতে মাঠে নেমে!
শেষদিকে অবশ্য দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় ফ্র্যাঙ্কি ডি ইয়ংকে। কিন্তু ততক্ষণে তিন পয়েন্ট নিশ্চিত। ফ্লিক ম্যাচ শেষে বলেন, ‘আঘাত সেরে ফিরে আসার পর আমি একদম আলাদা লেওয়ানডস্কিকে দেখছি—আত্মবিশ্বাসী, ফিট এবং আগ্রাসী।’আর পোলিশ স্ট্রাইকারের কথায়, ‘এটা এই মরসুমের সবচেয়ে অদ্ভুত ম্যাচগুলোর একটি। তবে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এখন রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমে এসেছে!’
অন্যদিকে, দিনের অন্য ম্যাচে মাদ্রিদ রায়ো ভায়েকানোর মাঠে আটকে যায়। কিলিয়ান এমবাপে, ভিনিসিয়াস জুনিয়র কিংবা জুড বেলিংহ্যাম—কেউই কাঙ্ক্ষিত প্রভাব ফেলতে পারেননি। কোচ জাবি আলোনসোর দলের এটা দু’নম্বর ড্র। সেটাও গোলশূন্য!
রিয়ালের পয়েন্ট খোয়ানোর ফলে লা লিগার খেতাবি লড়াই আবারও জমে উঠল। তিন পয়েন্ট কম নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে বার্সেলোনা। যারা ট্রফি নিজেদের হাতে রাখার জন্য নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
ম্যাচের শুরু থেকেই ছন্দে ছিল বার্সা। ১০ মিনিটে পেনাল্টি থেকে লেওয়ানডস্কি দলকে এগিয়ে দেন। কিন্তু পরের মিনিটেই সমতা ফেরায় সেল্টা। প্রথমার্ধে দুই দলই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলছিল। মার্কাস র্যাশফোর্ডের গোলের সুযোগ নষ্ট হতেই দ্রুত কাউন্টার অ্যাটাকে যায় সেল্টা, আর সার্জিও ক্যারেইরা লড়াইয়ে সমতা ফেরান!
ফ্লিকের দল এদিন নেমেছিল বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ছাড়া। যদিও মাঠে তার কোনও ছাপ দেখা যায়নি। ৩৭ মিনিটে র্যাশফোর্ডের ক্রস থেকে লেওয়ানডস্কির দ্বিতীয় গোল আসে। কিন্তু কয়েক মিনিটের মধ্যেই আবার লড়াইয়ে সমতা ফেরে—এবার গোলদাতা বরহা ইগলেসিয়াস।
প্রথমার্ধের শেষদিকে র্যাশফোর্ডের ডিফ্লেক্টেড ক্রস লামিন ইয়ামালের পায়ে এসে পৌঁছয় আর ১৭ বছরের তরুণ উইঙ্গার ঠান্ডা মাথায় শট নিয়ে বল জালে পাঠান। বিরতির আগে স্কোরলাইন ৩-২ বার্সার পক্ষে।
দ্বিতীয়ার্ধে গতি কিছুটা কমলেও নিয়ন্ত্রণ ছিল ইয়ামালদের হাতে। বল দখলে আধিপত্য বজায় রেখে চাপ বাড়াতে থাকে তারা। ৭৩ মিনিটে র্যাশফোর্ডের কর্নার থেকে হেডারে হ্যাটট্রিক সম্পূর্ণ করেন লেওয়ানডস্কি। মরশুমের সপ্তম লিগ গোল, তাও মাত্র চারটি ম্যাচে শুরুতে মাঠে নেমে!
শেষদিকে অবশ্য দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় ফ্র্যাঙ্কি ডি ইয়ংকে। কিন্তু ততক্ষণে তিন পয়েন্ট নিশ্চিত। ফ্লিক ম্যাচ শেষে বলেন, ‘আঘাত সেরে ফিরে আসার পর আমি একদম আলাদা লেওয়ানডস্কিকে দেখছি—আত্মবিশ্বাসী, ফিট এবং আগ্রাসী।’আর পোলিশ স্ট্রাইকারের কথায়, ‘এটা এই মরসুমের সবচেয়ে অদ্ভুত ম্যাচগুলোর একটি। তবে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এখন রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমে এসেছে!’
অন্যদিকে, দিনের অন্য ম্যাচে মাদ্রিদ রায়ো ভায়েকানোর মাঠে আটকে যায়। কিলিয়ান এমবাপে, ভিনিসিয়াস জুনিয়র কিংবা জুড বেলিংহ্যাম—কেউই কাঙ্ক্ষিত প্রভাব ফেলতে পারেননি। কোচ জাবি আলোনসোর দলের এটা দু’নম্বর ড্র। সেটাও গোলশূন্য!
রিয়ালের পয়েন্ট খোয়ানোর ফলে লা লিগার খেতাবি লড়াই আবারও জমে উঠল। তিন পয়েন্ট কম নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে বার্সেলোনা। যারা ট্রফি নিজেদের হাতে রাখার জন্য নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
ক্রীড়া ডেস্ক