রাজশাহীতে ফজলুর রহমান (৩৫) নামে এ রিকশাচালকের গলা কেটে দিয়েছিল সন্ত্রাসীরা। এ অবস্থায়ই রিকশা চালিয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরের বাজারে যান তিনি। সেখান থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালে। কিন্তু, শেষ রক্ষা আর হয়নি।
শনিবার (৮ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। এর আগে, রাতে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় তার ওপর হামলা হয়। নিহত ফজলুর রহমান রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার অমৃতপুর গ্রামের বাসিন্দা ইবরাহিম আলীর ছেলে।
মোহনপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোদাশ্বের হোসেন খান জানান, শনিবার সন্ধ্যার পর মোহনপুর উপজেলার শিয়ালকোলা এলাকায় রিকশাচালক ফজলুর রহমানের গলায় ছুরিকাঘাত করে সন্ত্রাসীরা। এরপর তিনি নিজেই রিকশা চালিয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে উত্তর দিকের কেশরহাট বাজারে যান।
সেখানকার স্থানীয় লোকজন ফজলুর রহমানকে প্রথমে মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠান। রাত ১০টার দিকে রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
পুলিশের ধারণা, ফজলুর রহমানের ব্যাটারিচালিত রিকশাটি ছিনিয়ে নিতেই ছুরি দিয়ে তার গলা কেটে দেয় সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এসআই মোদাশ্বের হোসেন খান।
শনিবার (৮ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। এর আগে, রাতে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় তার ওপর হামলা হয়। নিহত ফজলুর রহমান রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার অমৃতপুর গ্রামের বাসিন্দা ইবরাহিম আলীর ছেলে।
মোহনপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোদাশ্বের হোসেন খান জানান, শনিবার সন্ধ্যার পর মোহনপুর উপজেলার শিয়ালকোলা এলাকায় রিকশাচালক ফজলুর রহমানের গলায় ছুরিকাঘাত করে সন্ত্রাসীরা। এরপর তিনি নিজেই রিকশা চালিয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে উত্তর দিকের কেশরহাট বাজারে যান।
সেখানকার স্থানীয় লোকজন ফজলুর রহমানকে প্রথমে মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠান। রাত ১০টার দিকে রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
পুলিশের ধারণা, ফজলুর রহমানের ব্যাটারিচালিত রিকশাটি ছিনিয়ে নিতেই ছুরি দিয়ে তার গলা কেটে দেয় সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এসআই মোদাশ্বের হোসেন খান।