বিয়েতে উৎসাহ নেই মানুষের, তাই জন্মহারও নিম্নমুখী— গল্পটা চীনের। জনগণকে তাই বিয়েমুখী করতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে চীনা সরকার। দেয়া হচ্ছে লোভনীয় অফারও। এতদিন নিজ জন্মস্থানে বিয়ের বাধ্যবাধকতা থাকলেও, এখন চীনের যেকোনো স্থানেই বিবাহ নিবন্ধন করতে পারবেন দেশটির নাগরিকরা। এছাড়া, নাইটক্লাবে দম্পতিদের ফ্রি এন্ট্রিসহ দেয়া হচ্ছে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।
মূলত, একসময়ের বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাষ্ট্রের জনসংখ্যাই এখন নিম্নমুখী। একসময় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এক সন্তান নীতি চালু করা দেশটিতে এখন বিয়ে আর সন্তান জন্মদানেই আগ্রহ নেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের।
২০২৪ সালে দেশটিতে বিয়ের সংখ্যা কমেছিলো ২০.৫ শতাংশ। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, বিয়েবিমুখ জনগোষ্ঠীকে উৎসাহিত করতে নানা সুবিধা দিচ্ছে চীনা সরকার। পিছিয়ে নেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও। মন্দিরগুলোতে থাকছে নানা থিমে বিয়ের পিড়েতে বসার সুযোগ। কেউবা নিউ-কাপলদের দিচ্ছে নাইটক্লাবে ফ্রি এন্ট্রি।
এটি সত্যিই সুবিধাজনক কারণ এটি আমাদের বিবাহ নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং অন্যান্য জিনিসপত্র সংগ্রহের প্রক্রিয়াটিকে সহজ হয়েছে।
একইসাথে বিয়ের আইনগত প্রক্রিয়াও সহজ করেছে চীন। এতোদিন শুধু নিজেদের হোম টাউনেই বিয়ের রেজিস্ট্রেশন করতে পারতেন নবদম্পতিরা। এখন যেকোনো জায়গাতেই রেজিস্ট্রেশনের করতে পারছেন তারা। এর সুফলও পেতে শুরু করেছে দেশটি। পর্যটন কেন্দ্র থেকে শুরু করে পাতাল ট্রেন সব জায়গাতেই গড়ে উঠছে বিবাহ নিবন্ধন অফিস ।
এসব উদ্যোগ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে জন্মহারের নিম্নমুখী প্রবণতা থামাতে ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী চীনের বিশেষজ্ঞরা।
মূলত, একসময়ের বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাষ্ট্রের জনসংখ্যাই এখন নিম্নমুখী। একসময় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এক সন্তান নীতি চালু করা দেশটিতে এখন বিয়ে আর সন্তান জন্মদানেই আগ্রহ নেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের।
২০২৪ সালে দেশটিতে বিয়ের সংখ্যা কমেছিলো ২০.৫ শতাংশ। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, বিয়েবিমুখ জনগোষ্ঠীকে উৎসাহিত করতে নানা সুবিধা দিচ্ছে চীনা সরকার। পিছিয়ে নেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও। মন্দিরগুলোতে থাকছে নানা থিমে বিয়ের পিড়েতে বসার সুযোগ। কেউবা নিউ-কাপলদের দিচ্ছে নাইটক্লাবে ফ্রি এন্ট্রি।
এটি সত্যিই সুবিধাজনক কারণ এটি আমাদের বিবাহ নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং অন্যান্য জিনিসপত্র সংগ্রহের প্রক্রিয়াটিকে সহজ হয়েছে।
একইসাথে বিয়ের আইনগত প্রক্রিয়াও সহজ করেছে চীন। এতোদিন শুধু নিজেদের হোম টাউনেই বিয়ের রেজিস্ট্রেশন করতে পারতেন নবদম্পতিরা। এখন যেকোনো জায়গাতেই রেজিস্ট্রেশনের করতে পারছেন তারা। এর সুফলও পেতে শুরু করেছে দেশটি। পর্যটন কেন্দ্র থেকে শুরু করে পাতাল ট্রেন সব জায়গাতেই গড়ে উঠছে বিবাহ নিবন্ধন অফিস ।
এসব উদ্যোগ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে জন্মহারের নিম্নমুখী প্রবণতা থামাতে ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী চীনের বিশেষজ্ঞরা।
আন্তজার্তিক ডেস্ক