রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে কিশোর শিহাব শেখ (১৭) হত্যাকাণ্ডের মুলহোতা ও প্রধান আসামী রতন আলীকে (৩২) গ্রেফতার করেছে র্যাব।
শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে রাজশাহী মহানগরীর বেললপুকুর বাইপাস মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত রতন আলী গোদাগাড়ী উপজেলার হাজিবান্দুড়িয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
রোববার (৯ নভেম্বর) সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৫ এর রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের মুখপাত্র ও উপ-পরিচালক মেজর আসিফ আল রাজেক।
র্যাব জানায়, নিহত শিহাব শেখের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
২০ অক্টোবর সন্ধ্যায় শিহাব তার ২ বন্ধুকে নিয়ে মোটরসাইকেল যোগে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে যায়।
ওই দিন রাত ৮টায় তারা গোদাগাড়ীর গোগ্রাম ইউনিয়নের হাজিবান্দুড়িয়া মোড়ে পৌঁছালে পূর্ব থেকে ওঁৎ পেতে থাকা রতনের নেতৃত্বে ৮ জন এজাহারনামীয় এবং আরও ৮-৯ জন অজ্ঞাতনামা আসামি তাদের পথরোধ করে। আসামিরা শিহাব ও তার বন্ধুদের ওপর বাঁশের লাঠি এবং লোহার রড নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়।
বেধড়ক পিটুনিতে শিহাব রক্তাক্ত ও গুরুতর জখম হয়। এক পর্যায়ে প্রাণ বাঁচাতে শিহাব পাশের একটি পুকুরে ঝাঁপ দিলেও হামলাকারীরা তাকে সেখান থেকে তুলে এনে আবারও মারধর করে।
এ সময় তার চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে আসামিরা পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা শিহাবকে উদ্ধার করে প্রথমে গোদাগাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। কিন্তু তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় এবং সেখানে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।
১২ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে ১ নভেম্বর দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিহাব মারা যায়।
এই ঘটনায় নিহত শিহাবের বাবা মিজানুর রহমান রিপন বাদী হয়ে গোদাগাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর থেকেই অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে।
এর আগে গত ৪ নভেম্বর এই মামলার আরেক এজাহারনামীয় আসামি মো. কলিমকে (৩২) গ্রেফতার করে র্যাব।
অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি রতনকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে গোদাগাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
রোববার সকালে গোদাগাড়ী থানা পুলিশ তাকে আদালতে সোপর্দ করেছে বলে জানা যায়।
শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে রাজশাহী মহানগরীর বেললপুকুর বাইপাস মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত রতন আলী গোদাগাড়ী উপজেলার হাজিবান্দুড়িয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
রোববার (৯ নভেম্বর) সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৫ এর রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের মুখপাত্র ও উপ-পরিচালক মেজর আসিফ আল রাজেক।
র্যাব জানায়, নিহত শিহাব শেখের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
২০ অক্টোবর সন্ধ্যায় শিহাব তার ২ বন্ধুকে নিয়ে মোটরসাইকেল যোগে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে যায়।
ওই দিন রাত ৮টায় তারা গোদাগাড়ীর গোগ্রাম ইউনিয়নের হাজিবান্দুড়িয়া মোড়ে পৌঁছালে পূর্ব থেকে ওঁৎ পেতে থাকা রতনের নেতৃত্বে ৮ জন এজাহারনামীয় এবং আরও ৮-৯ জন অজ্ঞাতনামা আসামি তাদের পথরোধ করে। আসামিরা শিহাব ও তার বন্ধুদের ওপর বাঁশের লাঠি এবং লোহার রড নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়।
বেধড়ক পিটুনিতে শিহাব রক্তাক্ত ও গুরুতর জখম হয়। এক পর্যায়ে প্রাণ বাঁচাতে শিহাব পাশের একটি পুকুরে ঝাঁপ দিলেও হামলাকারীরা তাকে সেখান থেকে তুলে এনে আবারও মারধর করে।
এ সময় তার চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে আসামিরা পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা শিহাবকে উদ্ধার করে প্রথমে গোদাগাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। কিন্তু তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় এবং সেখানে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।
১২ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে ১ নভেম্বর দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিহাব মারা যায়।
এই ঘটনায় নিহত শিহাবের বাবা মিজানুর রহমান রিপন বাদী হয়ে গোদাগাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর থেকেই অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে।
এর আগে গত ৪ নভেম্বর এই মামলার আরেক এজাহারনামীয় আসামি মো. কলিমকে (৩২) গ্রেফতার করে র্যাব।
অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি রতনকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে গোদাগাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
রোববার সকালে গোদাগাড়ী থানা পুলিশ তাকে আদালতে সোপর্দ করেছে বলে জানা যায়।