হাসপাতালের নবজাতক পরিচর্যা কেন্দ্রে এখন আলোচনার কেন্দ্রে ‘দু’দিনের একটি কন্যা শিশু’।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিভাগে কে বা কারা একটি ফুটফুটে নবজাতককে কিছু ওষুধপত্র এবং একটি মর্মস্পর্শী চিঠিসহ ফেলে রেখে যান।
এই ঘটনা স্থানীয়দের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক কৌতূহল ও আলোচনা সৃষ্টি করেছে।
চিঠিতে যা লেখা ছিল—
অজ্ঞাতপরিচয় মা নবজাতকের পাশে একটি হাতে লেখা চিঠি রেখে যান। চিঠিতে তিনি লেখেন— আমি মুসলমান জাতির মেয়ে। আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম। দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন। বাচ্চার জন্ম তারিখ ৪.১১.২০২৫। রোজ মঙ্গলবার। এগুলো সব বাচ্চার ওষুধ। আমি মুসলমান জাতির মেয়ে।
এই হৃদয়বিদারক ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়ার পর নবজাতকটিকে এক নজর দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ হাসপাতালে ভিড় করছেন। ফুটফুটে এই কন্যা সন্তানকে কোন ‘পাষাণ মা’ এমন কঠিন পরিস্থিতিতে রেখে গেছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন সবার মনে।
বর্তমানে শিশুটি হাসপাতালের চিকিৎসকদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, নবজাতকটি ভালো আছে এবং সুস্থ রয়েছে।
পাশাপাশি, বেশ কয়েকজন নিঃসন্তান দম্পতি এই শিশুটিকে দত্তক নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শিশুটিকে কে বা কারা রেখে গেছেন তা জানতে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা সহ বিভিন্নভাবে তদন্ত করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট বিভাগ আরও জানিয়েছে, শেষ পর্যন্ত যদি নবজাতকটির আসল অভিভাবককে খুঁজে পাওয়া না যায়, তবে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া মেনে এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহযোগিতায় নিঃসন্তান দম্পতিদের হাতে শিশুটিকে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
মাত্র দু'দিনের নবজাতক শিশুকে কেন এমন চরম সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যেতে হলো, তা নিয়ে হাসপাতাল এবং স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিভাগে কে বা কারা একটি ফুটফুটে নবজাতককে কিছু ওষুধপত্র এবং একটি মর্মস্পর্শী চিঠিসহ ফেলে রেখে যান।
এই ঘটনা স্থানীয়দের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক কৌতূহল ও আলোচনা সৃষ্টি করেছে।
চিঠিতে যা লেখা ছিল—
অজ্ঞাতপরিচয় মা নবজাতকের পাশে একটি হাতে লেখা চিঠি রেখে যান। চিঠিতে তিনি লেখেন— আমি মুসলমান জাতির মেয়ে। আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম। দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন। বাচ্চার জন্ম তারিখ ৪.১১.২০২৫। রোজ মঙ্গলবার। এগুলো সব বাচ্চার ওষুধ। আমি মুসলমান জাতির মেয়ে।
এই হৃদয়বিদারক ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়ার পর নবজাতকটিকে এক নজর দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ হাসপাতালে ভিড় করছেন। ফুটফুটে এই কন্যা সন্তানকে কোন ‘পাষাণ মা’ এমন কঠিন পরিস্থিতিতে রেখে গেছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন সবার মনে।
বর্তমানে শিশুটি হাসপাতালের চিকিৎসকদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, নবজাতকটি ভালো আছে এবং সুস্থ রয়েছে।
পাশাপাশি, বেশ কয়েকজন নিঃসন্তান দম্পতি এই শিশুটিকে দত্তক নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শিশুটিকে কে বা কারা রেখে গেছেন তা জানতে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা সহ বিভিন্নভাবে তদন্ত করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট বিভাগ আরও জানিয়েছে, শেষ পর্যন্ত যদি নবজাতকটির আসল অভিভাবককে খুঁজে পাওয়া না যায়, তবে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া মেনে এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহযোগিতায় নিঃসন্তান দম্পতিদের হাতে শিশুটিকে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
মাত্র দু'দিনের নবজাতক শিশুকে কেন এমন চরম সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যেতে হলো, তা নিয়ে হাসপাতাল এবং স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
কংকনা রায়, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: