বগুড়ায় বেকারি ব্যবসায়ী জহুরুল ইসলামকে হত্যার দায়ে তার স্ত্রী শামিমা আক্তার ও খালাতো ভাই বিপুল মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। স্ত্রী ও ভাইয়ের দীর্ঘদিনের অসম প্রেমের বলি হতে হয়েছে এই ব্যবসায়ীকে।
বুধবার (৫ নভেম্বর) ভোরে সদর উপজেলার হাজরাদিঘী গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ জানায়, ছোটবেলায় বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর মামা শাহীনুর রহমানের আশ্রয়ে বড় হন জহুরুল। প্রাপ্তবয়স্ক হলে ২০১৪ সালে মামা নিজের মেয়ে শামিমাকে তাঁর ভাগ্নে জহুরুলের সঙ্গে বিয়ে দেন। কিন্তু বিয়ের আগেই শামিমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল আরেক খালাতো ভাই বিপুলের সঙ্গে, যা বিয়ের পরও এক যুগ ধরে গোপনে চলছিল।
সম্প্রতি পরিবার নিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়ে স্ত্রী ও বিপুলের সম্পর্ক টের পান জহুরুল। এতে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়। পরে পরিকল্পনা অনুযায়ী সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে খাবারের পর দুধে ১৫টি ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করা হয় জহুরুলকে। এরপর বাড়ির পাশের ধানক্ষেতে নিয়ে ধাতব বস্তু দিয়ে আঘাত করে তাকে হত্যা করে শামিমা ও বিপুল।
পরদিন ভোরে বাড়ি থেকে মাত্র ৫০ গজ দূরের ধানক্ষেত থেকে উদ্ধার হয় জহুরুলের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শামিমা ও বিপুলকে আটক করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তারা হত্যার দায় স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
বুধবার দুপুরে সদর থানায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর জানান, এটি পরিকল্পিত হত্যা। পারিবারিক সম্পর্কে থাকা নারী ও আত্মীয়ের মধ্যে অবৈধ সম্পর্ক থেকেই এই হত্যাকাণ্ডের সূত্রপাত। এ ঘটনায় নিহত জহুরুলের মামা ও ঘাতক শামিমার বাবা শাহীনুর রহমান বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
বুধবার (৫ নভেম্বর) ভোরে সদর উপজেলার হাজরাদিঘী গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ জানায়, ছোটবেলায় বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর মামা শাহীনুর রহমানের আশ্রয়ে বড় হন জহুরুল। প্রাপ্তবয়স্ক হলে ২০১৪ সালে মামা নিজের মেয়ে শামিমাকে তাঁর ভাগ্নে জহুরুলের সঙ্গে বিয়ে দেন। কিন্তু বিয়ের আগেই শামিমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল আরেক খালাতো ভাই বিপুলের সঙ্গে, যা বিয়ের পরও এক যুগ ধরে গোপনে চলছিল।
সম্প্রতি পরিবার নিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়ে স্ত্রী ও বিপুলের সম্পর্ক টের পান জহুরুল। এতে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়। পরে পরিকল্পনা অনুযায়ী সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে খাবারের পর দুধে ১৫টি ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করা হয় জহুরুলকে। এরপর বাড়ির পাশের ধানক্ষেতে নিয়ে ধাতব বস্তু দিয়ে আঘাত করে তাকে হত্যা করে শামিমা ও বিপুল।
পরদিন ভোরে বাড়ি থেকে মাত্র ৫০ গজ দূরের ধানক্ষেত থেকে উদ্ধার হয় জহুরুলের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শামিমা ও বিপুলকে আটক করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তারা হত্যার দায় স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
বুধবার দুপুরে সদর থানায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর জানান, এটি পরিকল্পিত হত্যা। পারিবারিক সম্পর্কে থাকা নারী ও আত্মীয়ের মধ্যে অবৈধ সম্পর্ক থেকেই এই হত্যাকাণ্ডের সূত্রপাত। এ ঘটনায় নিহত জহুরুলের মামা ও ঘাতক শামিমার বাবা শাহীনুর রহমান বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
বগুড়া প্রতিনিধি: