প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল প্রযুক্তি উন্নয়নে প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থীরাই আগামীদিনের মূল চালিকা শক্তি—এই বিশ্বাস সামনে রেখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে আজ ‘ডিজিটাল অ্যাক্সেসিবিলিটি’ বিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই)-এর ডিজএবিলিটি ইনোভেশন ল্যাবের আয়োজনে এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় অংশনেন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
উদ্বোধনী অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স সেলের পরিচালক অধ্যাপকড. মো. আবু রেজা, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. রোকনুজ্জামান, এবং ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক হালিদা হোমায়রা। প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এটুআই-এর অ্যাক্সেসিবিলিটি পরামর্শক ভাস্কর ভট্টাচার্য্য।
কর্মশালায় অংশ গ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড, অন্তর্ভুক্তিমূলক নকশা নীতি, এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সহজলভ্য ও ব্যবহারবান্ধব ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ ও ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির ব্যবহারিক কৌশল হাতে–কলমে শেখেন।
চতুর্থবর্ষের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, “প্রযুক্তিতে অ্যাক্সেসিবিলিটির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আজ হাতে–কলমে শেখা গেল। এখান থেকে পাওয়া দিকনির্দেশনা মেনে নিজেকে আরও দক্ষ করতে কাজ করব।”
ভাস্কর ভট্টাচার্য্য বলেন, “শিক্ষার্থীরা যখন অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রযুক্তির ধারণা হাতে-কলমে বোঝে, তখন তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেই পরিবর্তন আসে। প্রযুক্তিকে শুধু কোড বা সফটওয়্যার হিসেবে নয়, মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলা একটি হাতিয়ার হিসেবে দেখতে শেখে তারা। আজকের অংশগ্রহণকারীরাও সেই মনোভাব নিয়ে কাজ করেছে, যা ভবিষ্যতে তাদেরকে প্রতিবন্ধী নাগরিকবান্ধব ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উদ্ভাবনের পথে এগিয়ে নেবে।”
অধ্যাপক ড. মো. আবু রেজা বলেন, “এধরনের প্রশিক্ষণ শিক্ষার্থীদের পেশা জীবনে নতুন সুযোগ তৈরি করবে। বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি সংস্থাগুলো তাদের সেবা আরও প্রবেশগম্য করতে জোর দিচ্ছে, তাই এই জ্ঞান ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে তাদের প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা বাড়াবে।”
অধ্যাপক হালিদা হোমায়রা বলেন, “অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের রূপান্তরে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সমান সুযোগ অপরিহার্য।এধরনের উদ্যোগ অ্যাক্সেসিবিলিটি সচেতন মানবসম্পদ গড়ে তুলতে এবং দেশের ডিজিটাল সেবাগুলো আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে অবদান রাখবে। যা ভবিষ্যতে এটুআই ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে আরও বিস্তৃত গবেষণা ও উদ্ভাবনমূলক কার্যক্রমের সুযোগ তৈরি করবে।পাশাপাশি আমাদের বিভাগের কারিকুলামে অ্যাক্সেসিবিলিটি বিষয়গুলোকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সংযুক্ত করবো।”
অধ্যাপকড. মো. রোকনুজ্জামান বলেন, “শিক্ষার্থীদের তৈরি ডিজিটাল পণ্যও সিস্টেম যেন সবার জন্য প্রবেশগম্য হয়, সে বিষয়ে সচেষ্ট থাকতে হবে। আজকের কর্মশালা সেই সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করবে।”
উদ্বোধনী অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স সেলের পরিচালক অধ্যাপকড. মো. আবু রেজা, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. রোকনুজ্জামান, এবং ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক হালিদা হোমায়রা। প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এটুআই-এর অ্যাক্সেসিবিলিটি পরামর্শক ভাস্কর ভট্টাচার্য্য।
কর্মশালায় অংশ গ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড, অন্তর্ভুক্তিমূলক নকশা নীতি, এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সহজলভ্য ও ব্যবহারবান্ধব ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ ও ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির ব্যবহারিক কৌশল হাতে–কলমে শেখেন।
চতুর্থবর্ষের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, “প্রযুক্তিতে অ্যাক্সেসিবিলিটির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আজ হাতে–কলমে শেখা গেল। এখান থেকে পাওয়া দিকনির্দেশনা মেনে নিজেকে আরও দক্ষ করতে কাজ করব।”
ভাস্কর ভট্টাচার্য্য বলেন, “শিক্ষার্থীরা যখন অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রযুক্তির ধারণা হাতে-কলমে বোঝে, তখন তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেই পরিবর্তন আসে। প্রযুক্তিকে শুধু কোড বা সফটওয়্যার হিসেবে নয়, মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলা একটি হাতিয়ার হিসেবে দেখতে শেখে তারা। আজকের অংশগ্রহণকারীরাও সেই মনোভাব নিয়ে কাজ করেছে, যা ভবিষ্যতে তাদেরকে প্রতিবন্ধী নাগরিকবান্ধব ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উদ্ভাবনের পথে এগিয়ে নেবে।”
অধ্যাপক ড. মো. আবু রেজা বলেন, “এধরনের প্রশিক্ষণ শিক্ষার্থীদের পেশা জীবনে নতুন সুযোগ তৈরি করবে। বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি সংস্থাগুলো তাদের সেবা আরও প্রবেশগম্য করতে জোর দিচ্ছে, তাই এই জ্ঞান ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে তাদের প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা বাড়াবে।”
অধ্যাপক হালিদা হোমায়রা বলেন, “অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের রূপান্তরে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সমান সুযোগ অপরিহার্য।এধরনের উদ্যোগ অ্যাক্সেসিবিলিটি সচেতন মানবসম্পদ গড়ে তুলতে এবং দেশের ডিজিটাল সেবাগুলো আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে অবদান রাখবে। যা ভবিষ্যতে এটুআই ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে আরও বিস্তৃত গবেষণা ও উদ্ভাবনমূলক কার্যক্রমের সুযোগ তৈরি করবে।পাশাপাশি আমাদের বিভাগের কারিকুলামে অ্যাক্সেসিবিলিটি বিষয়গুলোকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সংযুক্ত করবো।”
অধ্যাপকড. মো. রোকনুজ্জামান বলেন, “শিক্ষার্থীদের তৈরি ডিজিটাল পণ্যও সিস্টেম যেন সবার জন্য প্রবেশগম্য হয়, সে বিষয়ে সচেষ্ট থাকতে হবে। আজকের কর্মশালা সেই সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করবে।”
নিজস্ব প্রতিবেদক