বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পরিষদের পরিচালক হয়েছেন করপোরেট ব্যক্তিত্ব ও নারী ক্রীড়া সংগঠক রুবাবা দৌলা। রুবাবা দৌলার অন্তর্ভুক্তিতে ২৫ সদস্যের বিসিবি পরিচালনা পর্ষদ পূর্ণতা পেয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) তাকে পরিচালক হিসেবে মনোনীত করেছে। আজ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিসিবির বোর্ড সভায় তিনি যোগ দিতে পারেন।
রুবাবা দৌলা হচ্ছেন বিসিবির দ্বিতীয় নারী পরিচালক। এর আগে এনএসসির মনোনয়নে বোর্ডে আসেন ইশফাক আহমেদ, তবে আওয়ামী লীগের সক্রিয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে এনএসসি তার মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেয়।
আজ এনএসসির চিঠিতে ইশফাক আহসান ‘পদত্যাগ করেছেন’ বলে উল্লেখ করা হয়।
রুবাবা দৌলা দীর্ঘদিন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত। ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন, একই সময়ে বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিকসের বোর্ড সদস্য হিসেবেও যুক্ত ছিলেন।
তিনি দীর্ঘ ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। তার সময়েই গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে যুক্ত ছিল।
ক্রীড়া প্রশাসনের পাশাপাশি রুবাবা দৌলা বাংলাদেশের কর্পোরেট জগতে একজন পরিচিত মুখ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ ও এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া স্টকহোম স্কুল অব ইকোনমিক্স এবং লন্ডন বিজনেস স্কুল থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি শিল্পী কামরুল হাসানের ভাতিজি এবং জনপ্রিয় নজরুলসংগীত শিল্পী ফিরোজা বেগমের ভাতিজি। বাংলাদেশের নারীদের বিভিন্ন খাতে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৬ সালে তিনি অনন্যা শীর্ষ দশ নারী পুরস্কার লাভ করেন।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে তিনি ছাড়া মনোনীত অন্য কাউন্সিল ইয়াসির মোহাম্মদ ফয়সাল আশিক।
সোমবার (৩ নভেম্বর) জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) তাকে পরিচালক হিসেবে মনোনীত করেছে। আজ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিসিবির বোর্ড সভায় তিনি যোগ দিতে পারেন।
রুবাবা দৌলা হচ্ছেন বিসিবির দ্বিতীয় নারী পরিচালক। এর আগে এনএসসির মনোনয়নে বোর্ডে আসেন ইশফাক আহমেদ, তবে আওয়ামী লীগের সক্রিয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে এনএসসি তার মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেয়।
আজ এনএসসির চিঠিতে ইশফাক আহসান ‘পদত্যাগ করেছেন’ বলে উল্লেখ করা হয়।
রুবাবা দৌলা দীর্ঘদিন ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত। ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন, একই সময়ে বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিকসের বোর্ড সদস্য হিসেবেও যুক্ত ছিলেন।
তিনি দীর্ঘ ১১ বছর গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা ও প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ছিলেন। তার সময়েই গ্রামীণফোন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে যুক্ত ছিল।
ক্রীড়া প্রশাসনের পাশাপাশি রুবাবা দৌলা বাংলাদেশের কর্পোরেট জগতে একজন পরিচিত মুখ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ ও এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া স্টকহোম স্কুল অব ইকোনমিক্স এবং লন্ডন বিজনেস স্কুল থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি শিল্পী কামরুল হাসানের ভাতিজি এবং জনপ্রিয় নজরুলসংগীত শিল্পী ফিরোজা বেগমের ভাতিজি। বাংলাদেশের নারীদের বিভিন্ন খাতে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৬ সালে তিনি অনন্যা শীর্ষ দশ নারী পুরস্কার লাভ করেন।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে তিনি ছাড়া মনোনীত অন্য কাউন্সিল ইয়াসির মোহাম্মদ ফয়সাল আশিক।
ক্রীড়া ডেস্ক