রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার কাঁকনহাট এলাকার নাবিল গ্রুপের মালিকানাধীন (নাবা ফার্ম) থেকে উৎপন্ন মুরগির দুষিত বর্জ্য (বিষ্ঠা) ফের গভীর রাতে তানোর,গাোদাগাড়ী ও নাচোল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ফেলে পরিবেশ দুষণ করা হচ্ছে।জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতে তানোর উপজেলার মাড়িয়া জোকারপাড়া গ্রামের পুকুর ও রাস্তার ধারে। এতে এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে মারাত্মক দুর্গন্ধ, দূষিত হচ্ছে পানি, মারা যাচ্ছে মাছ এবং চাষাবাদ সম্পূর্ণ বন্ধ হবার উপক্রম।স্থানীয় এলাকাবাসী নাবিল গ্রুপের নাবা ফার্ম বন্ধের দাবি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, রাত ১২ টা থেকে ৩টার মধ্যে কোম্পানির নিজস্ব ড্রাম ট্রাক ব্যবহার করে নিয়মিত এসব বর্জ্য ফেলে চলে যায় নাবিল গ্রুপের কর্মচারীরা। দুর্গন্ধে এলাকায় জনজীবন চরমভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গ্রামবাসি জানান, তারা এই পুকুরের পানি সেচ, রান্না ও গৃহস্থালি কাজে ব্যবহার করতেন। কিন্তু দুষিত বর্জ্য ফেলায় পুকুর-খাড়ির পানি এখন দূষিত হয়ে পড়েছে।ফলে এসব পানি এখন ব্যবহার করা যাচ্ছে না। পুকুরের মাছ মারা যাচ্ছে, ফসলি জমিতে চাষাবাদ বন্ধ হয়ে গেছে।
প্রসঙ্গত, এই ঘটনায় বাধাইড় ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আসগার আলী রাজশাহী পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, কোম্পানির বর্জ্যবাহী ট্রাক আটকালে নাবিল গ্রুপের লোকজন স্থানীয়দের ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে। এর আগেও, গত জুলাই মাসের ৮ ও ৯ তারিখে স্থানীয়রা তানোর পৌর এলাকার বুরুজ এলাকায় বর্জ্যসহ দুটি ট্রাক আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। তবে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জের (ওসি) কাছে চালকেরা 'আর বর্জ্য ফেলবে না' এমন লিখিত মুচলেকা নিয়ে ট্রাকগুলো ছাড়িয়ে নিয়ে যান।
উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে নাবা ফার্মকে পরিবেশ দূষণের দায়ে ২ লাখ টাকা জরিমানা করে এবং ওই ফার্মের কর্মচারী নাঈমকে ছয় মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেছিল। কিছুদিন বন্ধ থাকার পর পুনরায় তারা একইভাবে বর্জ্য ফেলে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,গত বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতেও মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হয় তানোর উপজেলার বাধাইড় ইউপির মাড়িয়া জোকারপাড়া গ্রামের পাশের সড়কে, যা এখন পুরো গ্রামজুড়ে তীব্র দুর্গন্ধ ও পরিবেশ দূষণ সৃষ্টি করেছে। গ্রামবাসি বলেন, আমাদের ছেলেমেয়ে নিয়ে এখন গন্ধে টেকা দায় হয়ে পড়েছে। আমাদের পুকুরের পানি, বাতাস সবকিছুই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়, তবে এ এলাকায় বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়বে।
এবিষয়ে গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফয়সাল আহম্মেদ বলেন,এবিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।এবিষয়ে রাজশাহী পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক তাছমিনা খাতুন বলেন, এবিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে স্থানীয়রা রাজশাহী জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, নাবিল গ্রুপের বর্জ্য ফেলা ও পরিবেশ বিধবংসী কার্যক্রম বন্ধ এবং জড়িতদের যেনো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হয়।
                           স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, রাত ১২ টা থেকে ৩টার মধ্যে কোম্পানির নিজস্ব ড্রাম ট্রাক ব্যবহার করে নিয়মিত এসব বর্জ্য ফেলে চলে যায় নাবিল গ্রুপের কর্মচারীরা। দুর্গন্ধে এলাকায় জনজীবন চরমভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গ্রামবাসি জানান, তারা এই পুকুরের পানি সেচ, রান্না ও গৃহস্থালি কাজে ব্যবহার করতেন। কিন্তু দুষিত বর্জ্য ফেলায় পুকুর-খাড়ির পানি এখন দূষিত হয়ে পড়েছে।ফলে এসব পানি এখন ব্যবহার করা যাচ্ছে না। পুকুরের মাছ মারা যাচ্ছে, ফসলি জমিতে চাষাবাদ বন্ধ হয়ে গেছে।
প্রসঙ্গত, এই ঘটনায় বাধাইড় ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আসগার আলী রাজশাহী পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, কোম্পানির বর্জ্যবাহী ট্রাক আটকালে নাবিল গ্রুপের লোকজন স্থানীয়দের ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে। এর আগেও, গত জুলাই মাসের ৮ ও ৯ তারিখে স্থানীয়রা তানোর পৌর এলাকার বুরুজ এলাকায় বর্জ্যসহ দুটি ট্রাক আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। তবে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জের (ওসি) কাছে চালকেরা 'আর বর্জ্য ফেলবে না' এমন লিখিত মুচলেকা নিয়ে ট্রাকগুলো ছাড়িয়ে নিয়ে যান।
উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে নাবা ফার্মকে পরিবেশ দূষণের দায়ে ২ লাখ টাকা জরিমানা করে এবং ওই ফার্মের কর্মচারী নাঈমকে ছয় মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেছিল। কিছুদিন বন্ধ থাকার পর পুনরায় তারা একইভাবে বর্জ্য ফেলে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,গত বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতেও মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হয় তানোর উপজেলার বাধাইড় ইউপির মাড়িয়া জোকারপাড়া গ্রামের পাশের সড়কে, যা এখন পুরো গ্রামজুড়ে তীব্র দুর্গন্ধ ও পরিবেশ দূষণ সৃষ্টি করেছে। গ্রামবাসি বলেন, আমাদের ছেলেমেয়ে নিয়ে এখন গন্ধে টেকা দায় হয়ে পড়েছে। আমাদের পুকুরের পানি, বাতাস সবকিছুই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়, তবে এ এলাকায় বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়বে।
এবিষয়ে গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফয়সাল আহম্মেদ বলেন,এবিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।এবিষয়ে রাজশাহী পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক তাছমিনা খাতুন বলেন, এবিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে স্থানীয়রা রাজশাহী জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, নাবিল গ্রুপের বর্জ্য ফেলা ও পরিবেশ বিধবংসী কার্যক্রম বন্ধ এবং জড়িতদের যেনো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হয়।
 
  ফারহানা জেরিন
 ফারহানা জেরিন  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                