পরাজয়ের রাতে স্রেফ যন্ত্রণা নয়, আবেগে ভেসে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যালিসা হিলি। ভারতের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে হারের পর জানালেন, এটাই সম্ভবত তাঁর শেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ! যাকে আসন্ন অবসরের ইঙ্গিত হিসেবেই দেখছে ক্রিকেট মহল।
বৃহস্পতিবার নবি মুম্বইয়ের ডি ওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের কাছে পরাস্ত হওয়ার জেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয় সাতবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। জেমাইমা রদ্রিগেজের অপরাজিত ১২৭ ও অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌরের ৮৯ রানের ইনিংসের সামনে অজিদের ৩৩৮ রানের বিশাল টার্গেটও ফুৎকারে উড়ে যায়!
ম্যাচ শেষে হিলির জবাব, ‘পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে সবাই নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। তাই এখন এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকা সত্যিই হতাশার। আমরা চাপ তৈরি করেছিলাম, সুযোগও তৈরি হয়েছিল, কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি!’
এরপর নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই হিলি বলেন, ‘আমি থাকব না!’ ৩৫ বছর বয়সি অধিনায়কের মুখে হাসি, চোখে তির্যক ইঙ্গিত। যোগ করেন, ‘এটাই খেলার সৌন্দর্য। পরের চক্রে নতুনদের সুযোগ আসবে। সামনেই টি–২০ বিশ্বকাপ, সেটা নিয়েই এখন ফোকাস।’
বিশেষজ্ঞদের বড় অংশের অনুমান, হিলির বক্তব্য কার্যত তাঁর একদিনের ক্রিকেট থেকে বিদায়ের ইঙ্গিত। ১২৩টি ম্যাচে ৩ হাজার ৫৬৩ রান করেছেন, গড় প্রায় ৩৬। ঝুলিতে ৭টি শতরান ও ১৮টি হাফসেঞ্চুরি। স্ট্রাইক রেট প্রায় ১০০। এই বিশ্বকাপেও পাঁচ ম্যাচে করেছিলেন ২৯৯ রান, গড় ৭৪.৭৫।
অথচ সেমিফাইনালে ফিনিশিং টাচ দিতে ব্যর্থ পোড়খাওয়া হিলি। জেমাইমার ৮২ রানে সহজ ক্যাচ ফেলে দেন। সেখান থেকেই ঘুরে যায় ম্যাচের মোড়। ভারতের রেকর্ড চেজে সেই ক্যাচই হয়ে ওঠে লড়াইয়ের টার্নিং পয়েন্ট। হয়তো সে কারণেই ম্যাচ শেষে হিলির সংযোজন, ‘যখন আমার মতো বয়সি খেলোয়াড়রা সরে যাচ্ছে, তখন নতুন প্রজন্মকে উঠে আসতে দেখাটা আনন্দের। ফোবে লিচফিল্ড আজ দারুণ ব্যাট করেছে। ওর পারফরম্যান্স প্রমাণ করে, অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যৎ নিরাপদ।’
শুধু হিলি নন। এলিস পেরিও ৩৪ ছুঁয়েছেন। ফলে এক যুগের যে অজি-আধিপত্য, তার অধ্যায় হয়তো শেষের পথে। তবু হিলি আশাবাদী। বলেছেন, ‘আমরা ভুল থেকে শিখব, আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরব। এই দলে নতুনদের সামনে অনেক সুযোগ।’
                           বৃহস্পতিবার নবি মুম্বইয়ের ডি ওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের কাছে পরাস্ত হওয়ার জেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয় সাতবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। জেমাইমা রদ্রিগেজের অপরাজিত ১২৭ ও অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌরের ৮৯ রানের ইনিংসের সামনে অজিদের ৩৩৮ রানের বিশাল টার্গেটও ফুৎকারে উড়ে যায়!
ম্যাচ শেষে হিলির জবাব, ‘পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে সবাই নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। তাই এখন এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকা সত্যিই হতাশার। আমরা চাপ তৈরি করেছিলাম, সুযোগও তৈরি হয়েছিল, কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি!’
এরপর নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই হিলি বলেন, ‘আমি থাকব না!’ ৩৫ বছর বয়সি অধিনায়কের মুখে হাসি, চোখে তির্যক ইঙ্গিত। যোগ করেন, ‘এটাই খেলার সৌন্দর্য। পরের চক্রে নতুনদের সুযোগ আসবে। সামনেই টি–২০ বিশ্বকাপ, সেটা নিয়েই এখন ফোকাস।’
বিশেষজ্ঞদের বড় অংশের অনুমান, হিলির বক্তব্য কার্যত তাঁর একদিনের ক্রিকেট থেকে বিদায়ের ইঙ্গিত। ১২৩টি ম্যাচে ৩ হাজার ৫৬৩ রান করেছেন, গড় প্রায় ৩৬। ঝুলিতে ৭টি শতরান ও ১৮টি হাফসেঞ্চুরি। স্ট্রাইক রেট প্রায় ১০০। এই বিশ্বকাপেও পাঁচ ম্যাচে করেছিলেন ২৯৯ রান, গড় ৭৪.৭৫।
অথচ সেমিফাইনালে ফিনিশিং টাচ দিতে ব্যর্থ পোড়খাওয়া হিলি। জেমাইমার ৮২ রানে সহজ ক্যাচ ফেলে দেন। সেখান থেকেই ঘুরে যায় ম্যাচের মোড়। ভারতের রেকর্ড চেজে সেই ক্যাচই হয়ে ওঠে লড়াইয়ের টার্নিং পয়েন্ট। হয়তো সে কারণেই ম্যাচ শেষে হিলির সংযোজন, ‘যখন আমার মতো বয়সি খেলোয়াড়রা সরে যাচ্ছে, তখন নতুন প্রজন্মকে উঠে আসতে দেখাটা আনন্দের। ফোবে লিচফিল্ড আজ দারুণ ব্যাট করেছে। ওর পারফরম্যান্স প্রমাণ করে, অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যৎ নিরাপদ।’
শুধু হিলি নন। এলিস পেরিও ৩৪ ছুঁয়েছেন। ফলে এক যুগের যে অজি-আধিপত্য, তার অধ্যায় হয়তো শেষের পথে। তবু হিলি আশাবাদী। বলেছেন, ‘আমরা ভুল থেকে শিখব, আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরব। এই দলে নতুনদের সামনে অনেক সুযোগ।’
 
  ক্রীড়া ডেস্ক
 ক্রীড়া ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                