রামপুরহাট পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি প্রিয়নাথ সাউয়ের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, প্রতারণা এবং প্রাণনাশের হুমকির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। এক তরুণী প্রিয়নাথের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের সহবাস এবং বিয়ের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ এনেছেন, যা প্রকাশ্যে আসতেই বীরভূমের রাজনীতিতে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এই ঘটনা জেলা তৃণমূলকে চরম অস্বস্তিতে ফেলেছে।
তরুণী রামপুরহাট থানায় লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন, ২০১৫ সালে ভোটার কার্ড সংক্রান্ত একটি কাজে প্রিয়নাথ সাউয়ের সঙ্গে তাঁর প্রথম দেখা হয়। সেই সময় প্রিয়নাথ সাহায্যের অজুহাতে তরুণীকে একাধিকবার নিজের অফিসে ও অন্যান্য জায়গায় ডেকে পাঠাতেন। ধীরে ধীরে তাঁদের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। তরুণীর অভিযোগ, প্রিয়নাথ নিজেকে অবিবাহিত পরিচয় দিয়ে তাঁকে দ্রুত বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এরপর তাঁদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয়। দীর্ঘদিনের সহবাসে তরুণী গর্ভবতী হয়ে পড়েন এবং একটি সন্তানের জন্ম দেন।
পাঁচ বছর পর তরুণী যখন বিয়ের কথা তোলেন, তখনই প্রিয়নাথের আচরণে পরিবর্তন আসে। তখনই তরুণী জানতে পারেন, প্রিয়নাথ বিবাহিত এবং তাঁর একটি পুত্র সন্তানও রয়েছে। এই বিষয়টি জানার পর তরুণী সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাইলে প্রিয়নাথ তাঁকে হুমকি ও ভয় দেখাতে শুরু করেন। তরুণীর অভিযোগ, প্রিয়নাথ নিজের রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এমনকি, সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলেও প্রিয়নাথ জোর করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছিলেন।
অভিযুক্ত প্রিয়নাথ সাউ শুধু দুইবারের কাউন্সিলরই নন, তিনি সদ্য মনোনীত রামপুরহাট শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতিও। এমন একজন নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণ, প্রতারণা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ ওঠায় জেলা তৃণমূলের অন্দরে চরম অস্বস্তি তৈরি হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই প্রিয়নাথ সাউয়ের বাড়ি ও ওয়ার্ড এলাকায় এক অস্বস্তিকর পরিবেশ বিরাজ করছে। কেউই এই বিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে চাইছেন না। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বও এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো সরকারি প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
তরুণী রামপুরহাট থানায় লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন, ২০১৫ সালে ভোটার কার্ড সংক্রান্ত একটি কাজে প্রিয়নাথ সাউয়ের সঙ্গে তাঁর প্রথম দেখা হয়। সেই সময় প্রিয়নাথ সাহায্যের অজুহাতে তরুণীকে একাধিকবার নিজের অফিসে ও অন্যান্য জায়গায় ডেকে পাঠাতেন। ধীরে ধীরে তাঁদের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। তরুণীর অভিযোগ, প্রিয়নাথ নিজেকে অবিবাহিত পরিচয় দিয়ে তাঁকে দ্রুত বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এরপর তাঁদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয়। দীর্ঘদিনের সহবাসে তরুণী গর্ভবতী হয়ে পড়েন এবং একটি সন্তানের জন্ম দেন।
পাঁচ বছর পর তরুণী যখন বিয়ের কথা তোলেন, তখনই প্রিয়নাথের আচরণে পরিবর্তন আসে। তখনই তরুণী জানতে পারেন, প্রিয়নাথ বিবাহিত এবং তাঁর একটি পুত্র সন্তানও রয়েছে। এই বিষয়টি জানার পর তরুণী সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাইলে প্রিয়নাথ তাঁকে হুমকি ও ভয় দেখাতে শুরু করেন। তরুণীর অভিযোগ, প্রিয়নাথ নিজের রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এমনকি, সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলেও প্রিয়নাথ জোর করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছিলেন।
অভিযুক্ত প্রিয়নাথ সাউ শুধু দুইবারের কাউন্সিলরই নন, তিনি সদ্য মনোনীত রামপুরহাট শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতিও। এমন একজন নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণ, প্রতারণা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ ওঠায় জেলা তৃণমূলের অন্দরে চরম অস্বস্তি তৈরি হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই প্রিয়নাথ সাউয়ের বাড়ি ও ওয়ার্ড এলাকায় এক অস্বস্তিকর পরিবেশ বিরাজ করছে। কেউই এই বিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে চাইছেন না। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বও এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো সরকারি প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
তরুণীর পরিবার জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে ভয়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছিলেন তাঁরা। অবশেষে নিজের ও সন্তানের নিরাপত্তার জন্য তরুণী পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন। অভিযোগ দায়েরের পর পুলিশ বিষয়টি তদন্তে নেমেছে এবং ইতিমধ্যেই প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
 
  আন্তজার্তিক ডেস্ক
 আন্তজার্তিক ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                