তরুনীকে ডেকে এনে ঘরে আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে রাঙামাটি শহরের কসমস রেষ্টুরেন্ট ও মায়ের দোয়া নার্সারির মালিক সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাতে রাঙামাটি শহরের কোর্ট বিল্ডিং এলাকা থেকে সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করে কোতয়ালী থানা পুলিশ।
কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাহেদ উদ্দিন গ্রেফতারের বিষয়টি প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জনৈক তরুনীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
থানা সূত্রে পাওয়া তথ্যে জানাগেছে, এক তরুনীকে চাকুরির নামে নিজ বাসায় ডেকে আনে কসমসের মালিক সালাউদ্দিন। ভিকটিম তরুনীর অভিযোগ, সালাউদ্দিন উক্ত তরুনীকে বৃহস্পতিবার সকাল নয়টার সময় নিজ বাসায় ডেকে এনে পরে বিকেল ৫টা পর্যন্ত আটকিয়ে রেখে উক্ত তরুনীকে সালাউদ্দিন ধর্ষণ করে।
পরবর্তীতে বিকেলে সে মুক্ত হয়ে সন্ধ্যারাতে কোতয়ালী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে ভূক্তভোগী তরুনী। অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথেই কোতয়ালী থানা পুলিশের একটি টিম অভিযান পরিচালনা করে সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করে।
কোতয়ালী থানার নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, রাঙামাটি শহরের হোটেল শাপলা(পূর্বের নাম) এর উপরে স্থাপিত অত্যাধূনিক রুফটপ রেষ্টুরেন্টখ্যাত কসমস রেষ্টুরেন্ট এবং মায়ের দোয়া নার্সারির মালিক সালাউদ্দিন এর আগেও গত পহেলা জুলাই এক কলেজ শিক্ষার্থীকে যৌন প্রস্তাবের কারনে উক্ত তরুনী কর্তৃক দায়েরকৃত মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলো। উক্ত তরুনীর কাছে সালাউদ্দিন কর্তৃক কুপ্রস্তাব দেওয়ার অডিও রেকর্ডও সংরক্ষিত আছে।
এছাড়াও এই সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে একাধিক নারীকে চাকুরীর প্রলোভনে শারিরিক সম্পর্কের প্রস্তাবের পাশাপাশি যৌন হয়রানীর অভিযোগ পুলিশ ওয়াকিবহাল রয়েছে।
                           
বৃহস্পতিবার রাতে রাঙামাটি শহরের কোর্ট বিল্ডিং এলাকা থেকে সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করে কোতয়ালী থানা পুলিশ।
কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাহেদ উদ্দিন গ্রেফতারের বিষয়টি প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জনৈক তরুনীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
থানা সূত্রে পাওয়া তথ্যে জানাগেছে, এক তরুনীকে চাকুরির নামে নিজ বাসায় ডেকে আনে কসমসের মালিক সালাউদ্দিন। ভিকটিম তরুনীর অভিযোগ, সালাউদ্দিন উক্ত তরুনীকে বৃহস্পতিবার সকাল নয়টার সময় নিজ বাসায় ডেকে এনে পরে বিকেল ৫টা পর্যন্ত আটকিয়ে রেখে উক্ত তরুনীকে সালাউদ্দিন ধর্ষণ করে।
পরবর্তীতে বিকেলে সে মুক্ত হয়ে সন্ধ্যারাতে কোতয়ালী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে ভূক্তভোগী তরুনী। অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথেই কোতয়ালী থানা পুলিশের একটি টিম অভিযান পরিচালনা করে সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করে।
কোতয়ালী থানার নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, রাঙামাটি শহরের হোটেল শাপলা(পূর্বের নাম) এর উপরে স্থাপিত অত্যাধূনিক রুফটপ রেষ্টুরেন্টখ্যাত কসমস রেষ্টুরেন্ট এবং মায়ের দোয়া নার্সারির মালিক সালাউদ্দিন এর আগেও গত পহেলা জুলাই এক কলেজ শিক্ষার্থীকে যৌন প্রস্তাবের কারনে উক্ত তরুনী কর্তৃক দায়েরকৃত মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলো। উক্ত তরুনীর কাছে সালাউদ্দিন কর্তৃক কুপ্রস্তাব দেওয়ার অডিও রেকর্ডও সংরক্ষিত আছে।
এছাড়াও এই সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে একাধিক নারীকে চাকুরীর প্রলোভনে শারিরিক সম্পর্কের প্রস্তাবের পাশাপাশি যৌন হয়রানীর অভিযোগ পুলিশ ওয়াকিবহাল রয়েছে।
 
  স্টাফ রিপোর্টার
 স্টাফ রিপোর্টার  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                