অনিয়ন্ত্রিত জীবনধারা, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া এবং শরীরচর্চার অভাবের জেরে হার্টের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল— এ সব যেন মানুষের নিত্যসঙ্গী। তবে এর থেকে মুক্তি পেতে ওষুধ তো আছেই। কিন্তু এক বার ওষুধ খাওয়া শুরু করলে, সেই অভ্যাস বন্ধ করা মুশকিল। তাই প্রথম থেকেই ওষুধনির্ভর জীবন বেছে না নিয়ে, ডায়েটে কিছু পরিবর্তন আনলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার আগেই হার্টের যাবতীয় সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি এড়াতে বাড়িতে ৪ প্রকার খাবার নিয়ে আসা বন্ধ করার পরামর্শ দিলেন দিল্লির হৃদ্রোগ চিকিৎসক আলোক চোপড়া।
কী কী খাবার রয়েছে সেই তালিকায়?
প্রক্রিয়াজাত মাংস: বাড়িতে তৈরি টাটকা খাবার যত খাবেন, ততই ভাল থাকবে স্বাস্থ্য। চিকিৎসক বলেন প্রক্রিয়াজাত খাবার, যেমন সসেজ, সালামি, বেকন, প্রক্রিয়াজাত মাংস— এগুলি কেনা বন্ধ করতে হবে। টাটকা মাংস কিনে খাওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। প্রক্রিয়াজাত মাংসে নানা প্রকার রাসায়নিক মেশানো থাকে সেগুলির মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য। এই রাসায়নিকগুলি হৃদ্যন্ত্র আর পেট— কোনওটার জন্যই ভাল নয়।
মিষ্টিজাতীয় পানীয়: খুদে থেকে বড়, সকলেই এই ধরনের পানীয়ের প্রতি আকৃষ্ট হন। চিকিৎসক আলোকের মতে, হরেক কম নরম পানীয়, এনার্জি ড্রিঙ্ক, প্যাকেটজাত ফলের রসের মতো পানীয়গুলি হেঁশেলে একেবারেই ঢোকানো উচিত নয়। আলোক বলেন, ‘‘এই পানীয়গুলি চিনির বোমা ছাড়া আর কিছুই নয়। এগুলি খেলে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি বাড়ে। আর ডায়াবিটিসের হাত ধরে হৃদ্রোগের আশঙ্কাও বেড়ে যায় খয়েক গুণ।’’
নোনতা খাবার: চিপ্স, ভুজিয়া, নোনতা বিস্কুট নিয়মিত খাওয়া কখনওই উচিত নয়। সম্ভব হলে এগুলি রোজের ডায়েট থেকে একেবারে বাদ দিতে পারলেই ভাল। চিকিৎসক সতর্ক করে বলেন, এই খাবারগুলির মূল উপাদান হল পরিশোধিত তেল আর নুন। এই দু’টি উপাদানই নিঃশব্দে রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে আর রক্তচাপ বাড়লে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়বে।
প্যাকেটবন্দি মিষ্টি: বাড়িতে অনেক সময়ই এমন অনেক জিনিস কিনে আনা হয় যেগুলির মধ্যে লুকোনো চিনি থাকে। চিনি কিন্তু হৃদ্যন্ত্রের বড় শত্রু, তাই বাজার থেকে কিছু প্যাকেটবন্দি খাবার, যেমন কুকিজ, গামিজ, কেক কেনার আগে তাতে কতটা চিনি আছে তা পরখ করে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক। প্যাকেটবন্দি এই মিষ্টি খাবারগুলিতে চিনি, রাসায়নিক রং আর ট্রান্স ফ্যাট মেশানো থাকে, যা হৃদ্যন্ত্রের পক্ষে মোটেও ভাল নয়।
কী কী খাবার রয়েছে সেই তালিকায়?
প্রক্রিয়াজাত মাংস: বাড়িতে তৈরি টাটকা খাবার যত খাবেন, ততই ভাল থাকবে স্বাস্থ্য। চিকিৎসক বলেন প্রক্রিয়াজাত খাবার, যেমন সসেজ, সালামি, বেকন, প্রক্রিয়াজাত মাংস— এগুলি কেনা বন্ধ করতে হবে। টাটকা মাংস কিনে খাওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। প্রক্রিয়াজাত মাংসে নানা প্রকার রাসায়নিক মেশানো থাকে সেগুলির মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য। এই রাসায়নিকগুলি হৃদ্যন্ত্র আর পেট— কোনওটার জন্যই ভাল নয়।
মিষ্টিজাতীয় পানীয়: খুদে থেকে বড়, সকলেই এই ধরনের পানীয়ের প্রতি আকৃষ্ট হন। চিকিৎসক আলোকের মতে, হরেক কম নরম পানীয়, এনার্জি ড্রিঙ্ক, প্যাকেটজাত ফলের রসের মতো পানীয়গুলি হেঁশেলে একেবারেই ঢোকানো উচিত নয়। আলোক বলেন, ‘‘এই পানীয়গুলি চিনির বোমা ছাড়া আর কিছুই নয়। এগুলি খেলে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি বাড়ে। আর ডায়াবিটিসের হাত ধরে হৃদ্রোগের আশঙ্কাও বেড়ে যায় খয়েক গুণ।’’
নোনতা খাবার: চিপ্স, ভুজিয়া, নোনতা বিস্কুট নিয়মিত খাওয়া কখনওই উচিত নয়। সম্ভব হলে এগুলি রোজের ডায়েট থেকে একেবারে বাদ দিতে পারলেই ভাল। চিকিৎসক সতর্ক করে বলেন, এই খাবারগুলির মূল উপাদান হল পরিশোধিত তেল আর নুন। এই দু’টি উপাদানই নিঃশব্দে রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে আর রক্তচাপ বাড়লে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়বে।
প্যাকেটবন্দি মিষ্টি: বাড়িতে অনেক সময়ই এমন অনেক জিনিস কিনে আনা হয় যেগুলির মধ্যে লুকোনো চিনি থাকে। চিনি কিন্তু হৃদ্যন্ত্রের বড় শত্রু, তাই বাজার থেকে কিছু প্যাকেটবন্দি খাবার, যেমন কুকিজ, গামিজ, কেক কেনার আগে তাতে কতটা চিনি আছে তা পরখ করে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক। প্যাকেটবন্দি এই মিষ্টি খাবারগুলিতে চিনি, রাসায়নিক রং আর ট্রান্স ফ্যাট মেশানো থাকে, যা হৃদ্যন্ত্রের পক্ষে মোটেও ভাল নয়।
স্বাস্থ্য ডেস্ক: