মাটির বুকে নয়, খেলা জমবে আকাশে… ভাসমান স্টেডিয়াম! ২০৩৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনকে কেন্দ্র করে নতুন প্রকল্পে তাক লাগাতে চলেছে সৌদি আরব। ভবিষ্যৎ নগর পরিকল্পনা ‘নিওম প্রজেক্টে’র অংশ হিসেবে তৈরি হতে চলেছে বিশ্বের প্রথম ‘স্কাই স্টেডিয়াম’- মরুভূমি থেকে ৩৫০ মিটার উঁচুতে!
হিসেবমতো, এই আকাশছোঁয়া স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা প্রায় ৪৬ হাজার দর্শক। নিওমের বহুল প্রচারিত স্থাপত্য প্রকল্প ‘দ্য লাইন’-এর ভেতরে আয়না-ঢাকা গগনচুম্বী টাওয়ারের মধ্যে স্থাপন করা হবে এটি। সৌদি কর্তৃপক্ষের দাবি, উচ্চগতির লিফট ও স্বয়ংক্রিয় ‘পডে’র মাধ্যমে স্টেডিয়ামে পৌঁছানো যাবে কয়েক মিনিটে। পুরো কাঠামো চালিত হবে নবায়নযোগ্য শক্তিতে।
প্রকল্পের কেন্দ্রীয় ধারণা—‘ভবিষ্যতের নগরায়ণ’। এবার তার সঙ্গেই যোগ হচ্ছে খেলাধুলার নতুন প্রতীক। বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে নিজেদের আধুনিকতা ও প্রযুক্তি-দক্ষতার বার্তা ছড়িয়ে দিতে চায় রিয়াধ প্রশাসন। বিশ্লেষকদের মতে, এটি শুধু একটি স্থাপত্য পরিকল্পনা নয়, বরং সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক ইমেজ পুনর্গঠনের কৌশল।
তবে পাশাপাশি প্রশ্নও উঠছে। কারণ, কাজ এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে। আকাশে ঝুলন্ত স্টেডিয়াম নির্মাণ কতটা বাস্তবসম্মত, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। সমালোচকদের বক্তব্য, এমন ‘ভবিষ্যতধর্মী’ধারণা বাস্তবে পরিণত করা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়সাপেক্ষ—দুই-ই। তা ছাড়া শ্রমিক নিরাপত্তা, দর্শক ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশগত প্রভাব নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে। ‘গগনচুম্বী’ এই উদ্যোগ, অনেকের নজরে, মরুভূমির মধ্যে ‘পিআর এক্সপেরিমেন্ট’! তবু সৌদি কর্তৃপক্ষের আত্মবিশ্বাসে কোনও ঘাটতি নেই। তাদের বক্তব্য, ‘বিশ্বকে তাক লাগানোর মতো স্থাপনা গড়াই আমাদের লক্ষ্য!’
হিসেবমতো, এই আকাশছোঁয়া স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা প্রায় ৪৬ হাজার দর্শক। নিওমের বহুল প্রচারিত স্থাপত্য প্রকল্প ‘দ্য লাইন’-এর ভেতরে আয়না-ঢাকা গগনচুম্বী টাওয়ারের মধ্যে স্থাপন করা হবে এটি। সৌদি কর্তৃপক্ষের দাবি, উচ্চগতির লিফট ও স্বয়ংক্রিয় ‘পডে’র মাধ্যমে স্টেডিয়ামে পৌঁছানো যাবে কয়েক মিনিটে। পুরো কাঠামো চালিত হবে নবায়নযোগ্য শক্তিতে।
প্রকল্পের কেন্দ্রীয় ধারণা—‘ভবিষ্যতের নগরায়ণ’। এবার তার সঙ্গেই যোগ হচ্ছে খেলাধুলার নতুন প্রতীক। বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে নিজেদের আধুনিকতা ও প্রযুক্তি-দক্ষতার বার্তা ছড়িয়ে দিতে চায় রিয়াধ প্রশাসন। বিশ্লেষকদের মতে, এটি শুধু একটি স্থাপত্য পরিকল্পনা নয়, বরং সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক ইমেজ পুনর্গঠনের কৌশল।
তবে পাশাপাশি প্রশ্নও উঠছে। কারণ, কাজ এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে। আকাশে ঝুলন্ত স্টেডিয়াম নির্মাণ কতটা বাস্তবসম্মত, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। সমালোচকদের বক্তব্য, এমন ‘ভবিষ্যতধর্মী’ধারণা বাস্তবে পরিণত করা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়সাপেক্ষ—দুই-ই। তা ছাড়া শ্রমিক নিরাপত্তা, দর্শক ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশগত প্রভাব নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে। ‘গগনচুম্বী’ এই উদ্যোগ, অনেকের নজরে, মরুভূমির মধ্যে ‘পিআর এক্সপেরিমেন্ট’! তবু সৌদি কর্তৃপক্ষের আত্মবিশ্বাসে কোনও ঘাটতি নেই। তাদের বক্তব্য, ‘বিশ্বকে তাক লাগানোর মতো স্থাপনা গড়াই আমাদের লক্ষ্য!’
ক্রীড়া ডেস্ক