রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে টানা চারদিন ক্লাস পরীক্ষা বর্জন করে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করেন তারা।
রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীবের সাথে এক আলোচনায় বসেন শিক্ষার্থীরা। তবে কোনো রকম আশ্বাস না পাওয়ায় তারা আমরণ অনশনে বসেছেন বলে জানিয়েছেন তারা। প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশনের ঘোষণা দেন চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের রাইসুল মাহমুদ। চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের মো. ইমন, মো. ইকরা, মো. সাদিক ও সুমন নামের চার শিক্ষার্থী বসেছেন অনশনে
এসময় রাইসুল বলেন, আমাদের এক দফা দাবি ছিলো বহিরাগত সভাপতির অপসারণ। আমাদের চাই আমাদের বিভাগের সভাপতি হবে আমাদের বিভাগ থেকেই। আমরা আজ প্রশাসনের সাথে বসেছিলাম কিন্তু তারা বহিরাগত চেয়ারম্যানকে বহাল রাখতে চাই। তাই আমরা আজ থেকে আমার অনশনে বসলাম। যতক্ষণ না পর্যন্ত তাকে অপসারণ করা হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের অনশন চলবে।
বিভাগের ১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী জান্নাত জামান বলেন, আমরা আজ প্রশাসনের সাথে বসে ছিলাম কিন্তু তারা আমাদেরকে কোনরকম আশ্বাস দেয়নি। তারা আরও সময় চেয়েছেন। তারা আমাদেরকে বলেছে বর্তমান সভাপতি সাথে নিগোশিয়েট করে তাকে মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু আমরা তাকে চাইনা। যেহেতু আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হচ্ছে না আমাদের আন্দোলন চলবে। তাকে অপসারণ না করা পর্যন্ত অনশন চলবে।
                           রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীবের সাথে এক আলোচনায় বসেন শিক্ষার্থীরা। তবে কোনো রকম আশ্বাস না পাওয়ায় তারা আমরণ অনশনে বসেছেন বলে জানিয়েছেন তারা। প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশনের ঘোষণা দেন চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের রাইসুল মাহমুদ। চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের মো. ইমন, মো. ইকরা, মো. সাদিক ও সুমন নামের চার শিক্ষার্থী বসেছেন অনশনে
এসময় রাইসুল বলেন, আমাদের এক দফা দাবি ছিলো বহিরাগত সভাপতির অপসারণ। আমাদের চাই আমাদের বিভাগের সভাপতি হবে আমাদের বিভাগ থেকেই। আমরা আজ প্রশাসনের সাথে বসেছিলাম কিন্তু তারা বহিরাগত চেয়ারম্যানকে বহাল রাখতে চাই। তাই আমরা আজ থেকে আমার অনশনে বসলাম। যতক্ষণ না পর্যন্ত তাকে অপসারণ করা হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের অনশন চলবে।
বিভাগের ১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী জান্নাত জামান বলেন, আমরা আজ প্রশাসনের সাথে বসে ছিলাম কিন্তু তারা আমাদেরকে কোনরকম আশ্বাস দেয়নি। তারা আরও সময় চেয়েছেন। তারা আমাদেরকে বলেছে বর্তমান সভাপতি সাথে নিগোশিয়েট করে তাকে মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু আমরা তাকে চাইনা। যেহেতু আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হচ্ছে না আমাদের আন্দোলন চলবে। তাকে অপসারণ না করা পর্যন্ত অনশন চলবে।
 
  রাবি প্রতিনিধি
 রাবি প্রতিনিধি  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                