ইয়েমেনের রাজধানী সানার বিমানবন্দরে আবার আকাশপথে হামলা চালাল ইজ়রায়েলি সেনা। ঠিক চার মাসের ব্যবধানে। বুধবার ইজ়রায়েলি যুদ্ধবিমান থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকটি বিমান ও রানওয়ে।
বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি পরিচালিত আল-মাসিরাহ টেলিভিশন জানাচ্ছে, সানা বিমানবন্দরে মোট চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইজ়রায়েল। তার মধ্যে একটি সরাসরি আঘাত করে রানওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা ইয়েমেনিয়া এয়ারওয়েজ়ের একটি যাত্রিবাহী বিমানে। তবে বিমানটিতে সে সময় কোনও যাত্রী বা ‘ক্রু’ ছিলেন না। ইজ়রায়েলি প্রতিরক্ষা দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিমান হামলায় হুথি বিদ্রোহীদের কয়েকটি বিমান ধ্বংস হয়েছে।
গত ২৭ ডিসেম্বর সানা বিমানবন্দরে হামলা চালিয়েছিল ইজ়রায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সেনা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) প্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাসের সে সময় ওই বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন। বিদ্রোহী হুথি বাহিনী গত ডিসেম্বরে ইজ়রায়েলে হাইপারসনিক (শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ বা তার বেশি গতিসম্পন্ন) ক্ষেপণাস্ত্র ‘প্যালেস্টাইন-২’ দিয়ে হামলা চালিয়েছিল। তার পর থেকে ধারাবাহিক ভাবে তাদের নিশানা করছে ইজ়রায়েল।
প্রসঙ্গত, গাজ়া ভূখণ্ডে ইজ়রায়েলি হামলা শুরুর পরে ইরানের মদতপুষ্ট সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথি ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকেই ইয়েমেন উপকূল থেকে ধারাবাহিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে লোহিত সাগরগামী বাণিজ্যিক জাহাজগুলির উপর। আক্রান্ত হয়েছে কয়েকটি ভারতীয় জাহাজও। পাশাপাশি, ইজ়রায়েল ভূখণ্ড নিশানা করেও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে চলেছে তারা। ইতিমধ্যেই পশ্চিম এশিয়ায় মোতায়েন আমেরিকার নৌবহর হুথিদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করেছে। সৌদি আরবের মদতপুষ্ট ইয়েমেনের সুন্নি মুসলিমগোষ্ঠীর সরকারও শিয়া বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু রাজধানী সানার উত্তরের বিভিন্ন অংশ এখনও হুথিদের নিয়ন্ত্রণে। ইরানের পাশাপাশি লেবাননের শিয়া গোষ্ঠী হিজ়বুল্লার থেকেও তারা অস্ত্রসাহায্য পাচ্ছে বলে অভিযোগ।
বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি পরিচালিত আল-মাসিরাহ টেলিভিশন জানাচ্ছে, সানা বিমানবন্দরে মোট চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইজ়রায়েল। তার মধ্যে একটি সরাসরি আঘাত করে রানওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা ইয়েমেনিয়া এয়ারওয়েজ়ের একটি যাত্রিবাহী বিমানে। তবে বিমানটিতে সে সময় কোনও যাত্রী বা ‘ক্রু’ ছিলেন না। ইজ়রায়েলি প্রতিরক্ষা দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিমান হামলায় হুথি বিদ্রোহীদের কয়েকটি বিমান ধ্বংস হয়েছে।
গত ২৭ ডিসেম্বর সানা বিমানবন্দরে হামলা চালিয়েছিল ইজ়রায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সেনা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) প্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাসের সে সময় ওই বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন। বিদ্রোহী হুথি বাহিনী গত ডিসেম্বরে ইজ়রায়েলে হাইপারসনিক (শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ বা তার বেশি গতিসম্পন্ন) ক্ষেপণাস্ত্র ‘প্যালেস্টাইন-২’ দিয়ে হামলা চালিয়েছিল। তার পর থেকে ধারাবাহিক ভাবে তাদের নিশানা করছে ইজ়রায়েল।
প্রসঙ্গত, গাজ়া ভূখণ্ডে ইজ়রায়েলি হামলা শুরুর পরে ইরানের মদতপুষ্ট সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথি ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকেই ইয়েমেন উপকূল থেকে ধারাবাহিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে লোহিত সাগরগামী বাণিজ্যিক জাহাজগুলির উপর। আক্রান্ত হয়েছে কয়েকটি ভারতীয় জাহাজও। পাশাপাশি, ইজ়রায়েল ভূখণ্ড নিশানা করেও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে চলেছে তারা। ইতিমধ্যেই পশ্চিম এশিয়ায় মোতায়েন আমেরিকার নৌবহর হুথিদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করেছে। সৌদি আরবের মদতপুষ্ট ইয়েমেনের সুন্নি মুসলিমগোষ্ঠীর সরকারও শিয়া বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু রাজধানী সানার উত্তরের বিভিন্ন অংশ এখনও হুথিদের নিয়ন্ত্রণে। ইরানের পাশাপাশি লেবাননের শিয়া গোষ্ঠী হিজ়বুল্লার থেকেও তারা অস্ত্রসাহায্য পাচ্ছে বলে অভিযোগ।