গাইবান্ধা সদর উপজেলার ১১নং গিদারী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের হাজীর বাজার এলাকায় অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে এক নারী ও এক পুরুষকে আটক করেছে এলাকাবাসী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হাজীর বাজার এলাকার আইজল মিয়ার মেয়ে মোছা. মমতা বেগম (দুই সন্তানের জননী) ও গাইবান্ধা সদর উপজেলার ১০নং ঘাগোয়া ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের ফারুক মিয়াকে শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাতে সন্দেহজনক অবস্থায় দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী তাদের আটক করে।
এ সময় মমতা বেগম জানায়, ফারুক মিয়া ও মমতা বেগম পারস্পরিক সম্মতিতে প্রায় ১৮ দিন পৃবে বিবাহ সম্পন্ন করেছেন। তবে কাবিননামা বা কোনো লিখিত প্রমাণপত্র দেখাতে না পারায় এলাকাবাসীর মধ্যে সন্দেহ দেখা দেয় এবং উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
পরবর্তীতে এলাকাবাসী অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা জানান, স্থানীয় এক কাজী তাদের বিবাহ পড়িয়েছেন। কিন্তু ওই কাজীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি এ ধরনের কোনো বিবাহ পড়ানোর বিষয়টি অস্বীকার করেন এবং এটিকে মিথ্যা ও বানোয়াট দাবি করেন।
 এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, যেহেতু উভয়েই স্বেচ্ছায় বিবাহের কথা বলেছে, তাই সামাজিকভাবে তাদেরকে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে পুনরায় বিবাহ সম্পন্ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।বর্তমানে মমতা বেগম নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন, এবং স্থানীয়রা পরিস্থিতি শান্ত রাখতে সামাজিকভাবে বিষয়টির নিষ্পত্তির চেষ্টা করছেন।
ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
                           স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হাজীর বাজার এলাকার আইজল মিয়ার মেয়ে মোছা. মমতা বেগম (দুই সন্তানের জননী) ও গাইবান্ধা সদর উপজেলার ১০নং ঘাগোয়া ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের ফারুক মিয়াকে শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাতে সন্দেহজনক অবস্থায় দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী তাদের আটক করে।
এ সময় মমতা বেগম জানায়, ফারুক মিয়া ও মমতা বেগম পারস্পরিক সম্মতিতে প্রায় ১৮ দিন পৃবে বিবাহ সম্পন্ন করেছেন। তবে কাবিননামা বা কোনো লিখিত প্রমাণপত্র দেখাতে না পারায় এলাকাবাসীর মধ্যে সন্দেহ দেখা দেয় এবং উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
পরবর্তীতে এলাকাবাসী অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা জানান, স্থানীয় এক কাজী তাদের বিবাহ পড়িয়েছেন। কিন্তু ওই কাজীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি এ ধরনের কোনো বিবাহ পড়ানোর বিষয়টি অস্বীকার করেন এবং এটিকে মিথ্যা ও বানোয়াট দাবি করেন।
 এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, যেহেতু উভয়েই স্বেচ্ছায় বিবাহের কথা বলেছে, তাই সামাজিকভাবে তাদেরকে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে পুনরায় বিবাহ সম্পন্ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।বর্তমানে মমতা বেগম নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন, এবং স্থানীয়রা পরিস্থিতি শান্ত রাখতে সামাজিকভাবে বিষয়টির নিষ্পত্তির চেষ্টা করছেন।
ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
 
  প্রতিনিধি :
 প্রতিনিধি :  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                