সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে রেস্টুরেন্টের ভেতর উচ্চ শব্দে গান বাজিয়ে কিশোরী ধর্ষণের আলোচিত মামলার প্রধান আসামি মোঃ নাইম হোসেনকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
বুধবার ভোররাতে কুমিল্লার তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১২, সদর কোম্পানি, সিরাজগঞ্জ এবং র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লার একটি যৌথ আভিযানিক দল ।
গ্রেপ্তার নাইম হোসেন কামারখন্দ উপজেলার চর কামারখন্দ গ্রামের মোঃ রহমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার সকালে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় র্যাব-১২ এর প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জনায়, ভুক্তভোগী কিশোরী (১৪), কর্ণসুতী দাখিল মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। সে গত ১৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি ফেরার পথে কলম কেনার জন্য দোকানের দিকে যাওয়ার সময় কয়েকজন যুবক তাকে অপহরণ করে জোরপূর্বক একটি সিএনজিতে তুলে নেয়। পরে তাকে কামারখন্দ উপজেলা সেন্ট্রাল পার্কের পাশে 'ডেরা ফাস্ট ফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টে' নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রধান আসামি নাইম হোসেন কিশোরীটিকে ধর্ষণ করে। এসময় তার সহযোগীরা রেস্টুরেন্টের গেটে পাহারা দেয় এবং কিশোরীর চিৎকার যেন বাইরে শোনা না যায়, সেজন্য উচ্চস্বরে সাউন্ডবক্সে গান বাজাতে থাকে।
অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে কিশোরীটি জ্ঞান হারিয়ে ফেললে আসামিরা তাকে সিরাজগঞ্জ কমিউনিটি ক্লিনিকে ভর্তি করে পালিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে ভুক্তভোগীর পরিবার তাকে উদ্ধার করে এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে ২০ অক্টোবর কামারখন্দ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন, যেখানে নাইম হোসেনকে প্রধান আসামি করা হয়।[5] ঘটনার পর থেকেই নাইম পলাতক ছিল।
র্যাব-১২ এর উপ-অধিনায়ক মেজর মো. আহসান হাবিব জানান, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামির অবস্থান শনাক্ত করে আসামীদের গ্রেফতারে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ মামলায় এখন পর্যন্ত মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এরআগে গ্রেপ্তারকৃত অপর তিন আসামি হলো- আকাশ (২১), আতিক (২৩) ও নাজমুল হক নয়ন (২৩)।
গ্রেপ্তারকৃত প্রধান আসামি নাইম হোসেনকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে কামারখন্দ থানা পুলিশ।
বুধবার ভোররাতে কুমিল্লার তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১২, সদর কোম্পানি, সিরাজগঞ্জ এবং র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লার একটি যৌথ আভিযানিক দল ।
গ্রেপ্তার নাইম হোসেন কামারখন্দ উপজেলার চর কামারখন্দ গ্রামের মোঃ রহমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার সকালে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় র্যাব-১২ এর প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জনায়, ভুক্তভোগী কিশোরী (১৪), কর্ণসুতী দাখিল মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। সে গত ১৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি ফেরার পথে কলম কেনার জন্য দোকানের দিকে যাওয়ার সময় কয়েকজন যুবক তাকে অপহরণ করে জোরপূর্বক একটি সিএনজিতে তুলে নেয়। পরে তাকে কামারখন্দ উপজেলা সেন্ট্রাল পার্কের পাশে 'ডেরা ফাস্ট ফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টে' নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রধান আসামি নাইম হোসেন কিশোরীটিকে ধর্ষণ করে। এসময় তার সহযোগীরা রেস্টুরেন্টের গেটে পাহারা দেয় এবং কিশোরীর চিৎকার যেন বাইরে শোনা না যায়, সেজন্য উচ্চস্বরে সাউন্ডবক্সে গান বাজাতে থাকে।
অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে কিশোরীটি জ্ঞান হারিয়ে ফেললে আসামিরা তাকে সিরাজগঞ্জ কমিউনিটি ক্লিনিকে ভর্তি করে পালিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে ভুক্তভোগীর পরিবার তাকে উদ্ধার করে এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে ২০ অক্টোবর কামারখন্দ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন, যেখানে নাইম হোসেনকে প্রধান আসামি করা হয়।[5] ঘটনার পর থেকেই নাইম পলাতক ছিল।
র্যাব-১২ এর উপ-অধিনায়ক মেজর মো. আহসান হাবিব জানান, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামির অবস্থান শনাক্ত করে আসামীদের গ্রেফতারে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ মামলায় এখন পর্যন্ত মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এরআগে গ্রেপ্তারকৃত অপর তিন আসামি হলো- আকাশ (২১), আতিক (২৩) ও নাজমুল হক নয়ন (২৩)।
গ্রেপ্তারকৃত প্রধান আসামি নাইম হোসেনকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে কামারখন্দ থানা পুলিশ।
নিজস্ব প্রতিবেদক