বাড়ির অ্যাকোয়ারিয়ামের শোভা বর্ধন করতে যে সমস্ত মাছের নাম প্রথম সারিতে আসে, তার মধ্যে গোল্ড ফিশ অন্যতম। পোষ্য হিসেবে এই কমলা বা রুপোলি মাছগুলিকে আপাত দৃষ্টিতে নির্ঝঞ্ঝাট মনে হতে পারে। তবে বাড়িতে এই মাছ আনার আগে কয়েকটি বিষয় জানা থাকলে সুবিধা হবে।
১) ট্যাঙ্কের আকার: সমাজমাধ্যমের দৌলতে অনেকেই ছোট গোলাকার কাচের পাত্রে গোল্ড ফিশ পোষেন। কিন্তু এই ধরনের ট্যাঙ্ক মাছগুলির মৃত্যুর কারণ হতে পারে। কারণ গোল্ড ফিশ খুব দ্রুত আকারে বড় হয় এবং তাদের ঘুরে বেরানোর জন্য বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়। অ্যাকোয়ারিয়ামের আকৃতি ছোট হলে, তা মাছের বৃদ্ধির পক্ষে প্রতিকূল হতে পারে। আবার জলের পরিমাণ কম থাকায়, দ্রুত সেখানে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। জলে দূষিত উপাদানও বেড়ে যায় যা মাছের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
২) জলের ফিল্টার: গোল্ড ফিশ কম সময়ে অতিরিক্ত মাত্রায় মলত্যাগ করে। তার ফলে অ্যাকোয়ারিয়ামের জল দ্রুত দূষিত হয়। নিয়মিত জল না বদলালে তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। জল পরিষ্কার রাখতে অ্যাকোরিয়ামে ভাল ফিল্টার ব্যবহার করা উচিত। যান্ত্রিক এবং জৈব (অ্যাকোয়ারিয়ামের গাছ)— দু’ধরনের ফিল্টারই ব্যবহার করা উচিত।
৩) ডায়েট: শুনতে অদ্ভুত লাগলেও মাছেদেরও ডায়েট রয়েছে। অনেকেই ভুল করে দিনের মধ্যে একাধিক বার অ্যাকোয়ারিয়ামে মাছের খাবার দেন। গোল্ড ফিশ প্রচুর পরিমাণে খাবার খায় বলেই অনেকেই খাবার দিতেই থাকেন। কিন্তু দিনে এক বারের বেশি খাবার দেওয়া উচিত নয়। আবার বাজার থেকে মাছের জন্য সেই খাবারই কেনা উচিত, যা তাদের পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখবে।
৪) পরিশুদ্ধ জল: পরিষ্কার জলে গোল্ড ফিশের আয়ু বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত জলে অ্যামোনিয়া সহ অন্যান্য খনিজ উপাদানের মাত্রা মাপা উচিত। জল পরিষ্কার রাখার ওষুধও কিনতে পাওয়া যায়। তবে গোল্ড ফিশকে সুস্থ রাখতে সপ্তাহে অন্তত এক বার অ্যাকোয়ারিয়ামের জল পাল্টানো উচিত।
৫) বৃদ্ধি এবং আয়ুষ্কাল: গোল্ড ফিশের নানা ধরনের প্রজাতি রয়েছে। যত্ন নিলে বড় আকারের মাছ শোনা য়ায় ১০ থেকে ১২ বছর পর্যন্তও বেঁচে থাকতে পারে। তাই এই ধরনের মাছ বাড়িতে রাখার আগে তাদের যত্ন এবং উপরে আলোচিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখা উচিত।
১) ট্যাঙ্কের আকার: সমাজমাধ্যমের দৌলতে অনেকেই ছোট গোলাকার কাচের পাত্রে গোল্ড ফিশ পোষেন। কিন্তু এই ধরনের ট্যাঙ্ক মাছগুলির মৃত্যুর কারণ হতে পারে। কারণ গোল্ড ফিশ খুব দ্রুত আকারে বড় হয় এবং তাদের ঘুরে বেরানোর জন্য বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়। অ্যাকোয়ারিয়ামের আকৃতি ছোট হলে, তা মাছের বৃদ্ধির পক্ষে প্রতিকূল হতে পারে। আবার জলের পরিমাণ কম থাকায়, দ্রুত সেখানে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। জলে দূষিত উপাদানও বেড়ে যায় যা মাছের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
২) জলের ফিল্টার: গোল্ড ফিশ কম সময়ে অতিরিক্ত মাত্রায় মলত্যাগ করে। তার ফলে অ্যাকোয়ারিয়ামের জল দ্রুত দূষিত হয়। নিয়মিত জল না বদলালে তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। জল পরিষ্কার রাখতে অ্যাকোরিয়ামে ভাল ফিল্টার ব্যবহার করা উচিত। যান্ত্রিক এবং জৈব (অ্যাকোয়ারিয়ামের গাছ)— দু’ধরনের ফিল্টারই ব্যবহার করা উচিত।
৩) ডায়েট: শুনতে অদ্ভুত লাগলেও মাছেদেরও ডায়েট রয়েছে। অনেকেই ভুল করে দিনের মধ্যে একাধিক বার অ্যাকোয়ারিয়ামে মাছের খাবার দেন। গোল্ড ফিশ প্রচুর পরিমাণে খাবার খায় বলেই অনেকেই খাবার দিতেই থাকেন। কিন্তু দিনে এক বারের বেশি খাবার দেওয়া উচিত নয়। আবার বাজার থেকে মাছের জন্য সেই খাবারই কেনা উচিত, যা তাদের পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখবে।
৪) পরিশুদ্ধ জল: পরিষ্কার জলে গোল্ড ফিশের আয়ু বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত জলে অ্যামোনিয়া সহ অন্যান্য খনিজ উপাদানের মাত্রা মাপা উচিত। জল পরিষ্কার রাখার ওষুধও কিনতে পাওয়া যায়। তবে গোল্ড ফিশকে সুস্থ রাখতে সপ্তাহে অন্তত এক বার অ্যাকোয়ারিয়ামের জল পাল্টানো উচিত।
৫) বৃদ্ধি এবং আয়ুষ্কাল: গোল্ড ফিশের নানা ধরনের প্রজাতি রয়েছে। যত্ন নিলে বড় আকারের মাছ শোনা য়ায় ১০ থেকে ১২ বছর পর্যন্তও বেঁচে থাকতে পারে। তাই এই ধরনের মাছ বাড়িতে রাখার আগে তাদের যত্ন এবং উপরে আলোচিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখা উচিত।