বলিউড হারাল এক স্বর্ণযুগের কমেডি কিংবদন্তিকে। প্রখ্যাত অভিনেতা গোবর্ধন আসরানি আর নেই। ৮৪ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করলেন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা, যিনি পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে দর্শকদের মুখে হাসি এনে দিয়েছিলেন তার অনবদ্য অভিনয়গুণে। দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
আসরানির প্রয়াণে শোকস্তব্ধ গোটা বলিউড। তবে তার মৃত্যুতে সবচেয়ে আলোচিত শোকবার্তাটি দিয়েছেন অভিনেতা অক্ষয় কুমার। কারণ, মৃত্যুর মাত্র এক সপ্তাহ আগেও আসরানির সঙ্গে ‘হাইওয়া’ ছবির শুটিংয়ে সময় কাটিয়েছিলেন অক্ষয়।
নিজের এক্স (পূর্বে টুইটার) হ্যান্ডেলে অক্ষয় লিখেছেন, আসরানিজির প্রয়াণে আমি বাকরুদ্ধ। আমরা ঠিক এক সপ্তাহ আগে ‘হাইওয়া’-এর শুটে দারুণ সময় কাটিয়েছি। খুব প্রিয় মানুষ ছিলেন, কিংবদন্তি অভিনেতা। তার কমিক টাইমিং ছিল দুর্দান্ত।
তিনি আরও লেখেন, আমার সব আলোচিত ছবিতে- ‘হেরা ফেরি’, ‘ভাগম ভাগ’, ‘দে দানা দান’, ‘ওয়েলকাম’ তার সঙ্গে কাজ করেছি এবং অনেক কিছু শিখেছি। শিল্পজগতে এক বিশাল ক্ষতি। ওম শান্তি।
অক্ষয় কুমার পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে আসরানি একটি স্কুটিতে সামনের সিটে বসে আছেন, আর পেছনে রয়েছেন অক্ষয় নিজে। ছবিটি ‘হাইওয়া’ ছবির শুটিংয়ের সময় তোলা।
‘হাইওয়া’ ছাড়াও পরিচালক প্রিয়দর্শনের পরিচালনায় আসরানিকে দেখা যাবে ‘ভূত বাংলা’ নামের আরেকটি ছবিতে। উভয় ছবিতেই অভিনয় করেছেন অক্ষয় কুমার।
রাজস্থানের জয়পুরে জন্ম নেওয়া আসরানি ছিলেন ভারতীয় সিনেমার এক অনন্য অধ্যায়। ৩৫০টির বেশি হিন্দি সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। ‘মেরে আপনে’, ‘বাওয়ার্চি’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘অভিমান’, ‘সরগম’, ‘অমর আকবর অ্যান্টনি’- এই সব চলচ্চিত্রে তার হাস্যরসাত্মক চরিত্র দর্শকদের মন জিতেছিল।
তার ব্যক্তিত্ব ছিল পর্দার উল্টো। পরিমিত, শান্ত ও দর্শনবোধে পরিপূর্ণ একজন মানুষ ছিলেন তিনি। একবার বলেছিলেন, মানুষ হাসে বলেই আমি বাঁচি। কিন্তু পর্দার বাইরে আমি ভাবি, হাসির আড়ালে কত বেদনা থাকে!
আসরানির প্রয়াণে শোকস্তব্ধ গোটা বলিউড। তবে তার মৃত্যুতে সবচেয়ে আলোচিত শোকবার্তাটি দিয়েছেন অভিনেতা অক্ষয় কুমার। কারণ, মৃত্যুর মাত্র এক সপ্তাহ আগেও আসরানির সঙ্গে ‘হাইওয়া’ ছবির শুটিংয়ে সময় কাটিয়েছিলেন অক্ষয়।
নিজের এক্স (পূর্বে টুইটার) হ্যান্ডেলে অক্ষয় লিখেছেন, আসরানিজির প্রয়াণে আমি বাকরুদ্ধ। আমরা ঠিক এক সপ্তাহ আগে ‘হাইওয়া’-এর শুটে দারুণ সময় কাটিয়েছি। খুব প্রিয় মানুষ ছিলেন, কিংবদন্তি অভিনেতা। তার কমিক টাইমিং ছিল দুর্দান্ত।
তিনি আরও লেখেন, আমার সব আলোচিত ছবিতে- ‘হেরা ফেরি’, ‘ভাগম ভাগ’, ‘দে দানা দান’, ‘ওয়েলকাম’ তার সঙ্গে কাজ করেছি এবং অনেক কিছু শিখেছি। শিল্পজগতে এক বিশাল ক্ষতি। ওম শান্তি।
অক্ষয় কুমার পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে আসরানি একটি স্কুটিতে সামনের সিটে বসে আছেন, আর পেছনে রয়েছেন অক্ষয় নিজে। ছবিটি ‘হাইওয়া’ ছবির শুটিংয়ের সময় তোলা।
‘হাইওয়া’ ছাড়াও পরিচালক প্রিয়দর্শনের পরিচালনায় আসরানিকে দেখা যাবে ‘ভূত বাংলা’ নামের আরেকটি ছবিতে। উভয় ছবিতেই অভিনয় করেছেন অক্ষয় কুমার।
রাজস্থানের জয়পুরে জন্ম নেওয়া আসরানি ছিলেন ভারতীয় সিনেমার এক অনন্য অধ্যায়। ৩৫০টির বেশি হিন্দি সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। ‘মেরে আপনে’, ‘বাওয়ার্চি’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘অভিমান’, ‘সরগম’, ‘অমর আকবর অ্যান্টনি’- এই সব চলচ্চিত্রে তার হাস্যরসাত্মক চরিত্র দর্শকদের মন জিতেছিল।
তার ব্যক্তিত্ব ছিল পর্দার উল্টো। পরিমিত, শান্ত ও দর্শনবোধে পরিপূর্ণ একজন মানুষ ছিলেন তিনি। একবার বলেছিলেন, মানুষ হাসে বলেই আমি বাঁচি। কিন্তু পর্দার বাইরে আমি ভাবি, হাসির আড়ালে কত বেদনা থাকে!