বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ বলেছেন, জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা সম্ভব।
তবে সড়ক দুর্ঘটনা যদি ঘটেই যায় তাহলে বিআরটিএ’র ট্রাস্টি বোর্ডের একটি ফান্ড আছে, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ও পরিবার এ ফান্ড থেকে ক্ষতি পূরণের আবেদন করতে পারেন। দুর্ঘটনায় কেউ মৃত্যুবরণ করলে এ ফান্ড থেকে তার পরিবারকে ৫ লাখ টাকা এবং আহত হলে ১ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়। দুর্ঘটনার ১ মাসের মধ্যেই অনলাইনে এই আবেদন করতে হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জাতীয়সড়ক দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য এমন পরামর্শ দিয়েছেন বিভাগীয় কমিশনার। বিআরটিএ রাজশাহী সার্কেল এবং জেলা প্রশাসন যৌথভাবে এ সভা আয়োজন করে।
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আমাদের দেশে যত গতিতেই আপনি গাড়ি চালান না কেন একটু পর পর জ্যাম হবে, মাঝে মাঝে থামতে হবে, যেভাবেই হোক আপনাকে গাড়ির গতি কমাতে হবে। বেশি গতিতে গাড়ি চালালে আপনার দুর্ঘটনার সম্ভবনা বেশি থাকবে। কাজেই নির্দিষ্ট গতিসীমার মধ্যে গাড়িচালান, এতে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কমে আসবে।
সন্তানকে মোটরসাইকেল কিনে দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে আজিম আহমেদ বলেন, পদ্মা সেতু যেদিন চালু হল সেদিন মোটরসাইকেলেকে আগে যেতে পারে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। আমার কাছে মনে হলো এটা একটা মরণ প্রতিযোগিতা। সেদিনও একজন মারা গেল। কাজেই আপনারা আরও সতর্ক হোন।
এসময় সড়ক বিভাজনসহ ট্রাফিক সাইন, সিগন্যাল ও রোড মার্কিং গুলো সঠিক ভাবে চিহ্নিত করণের জন্য সড়ক বিভাগকে নির্দেশনা দিয়ে সড়ক নিরাপত্তা আইনগুলো আরও কঠোর ভাবে প্রতি পালনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাজশাহীর বিআরটিএ’র পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার পার্কন চৌধুরী। অন্যান্যের মধ্যে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মালিক ও শ্রমিকইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবুসুফিয়ার ও জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে দিবসটির উদ্বোধন করেন। পরে কালেক্টরেট চত্বর হতে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
নিরাপদ সড়ক দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘মানসম্মত হেলমেট ও নিরাপদ গতি, কমবেজীবনও সম্পদের ক্ষতি।
তবে সড়ক দুর্ঘটনা যদি ঘটেই যায় তাহলে বিআরটিএ’র ট্রাস্টি বোর্ডের একটি ফান্ড আছে, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ও পরিবার এ ফান্ড থেকে ক্ষতি পূরণের আবেদন করতে পারেন। দুর্ঘটনায় কেউ মৃত্যুবরণ করলে এ ফান্ড থেকে তার পরিবারকে ৫ লাখ টাকা এবং আহত হলে ১ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়। দুর্ঘটনার ১ মাসের মধ্যেই অনলাইনে এই আবেদন করতে হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জাতীয়সড়ক দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য এমন পরামর্শ দিয়েছেন বিভাগীয় কমিশনার। বিআরটিএ রাজশাহী সার্কেল এবং জেলা প্রশাসন যৌথভাবে এ সভা আয়োজন করে।
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আমাদের দেশে যত গতিতেই আপনি গাড়ি চালান না কেন একটু পর পর জ্যাম হবে, মাঝে মাঝে থামতে হবে, যেভাবেই হোক আপনাকে গাড়ির গতি কমাতে হবে। বেশি গতিতে গাড়ি চালালে আপনার দুর্ঘটনার সম্ভবনা বেশি থাকবে। কাজেই নির্দিষ্ট গতিসীমার মধ্যে গাড়িচালান, এতে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কমে আসবে।
সন্তানকে মোটরসাইকেল কিনে দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে আজিম আহমেদ বলেন, পদ্মা সেতু যেদিন চালু হল সেদিন মোটরসাইকেলেকে আগে যেতে পারে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। আমার কাছে মনে হলো এটা একটা মরণ প্রতিযোগিতা। সেদিনও একজন মারা গেল। কাজেই আপনারা আরও সতর্ক হোন।
এসময় সড়ক বিভাজনসহ ট্রাফিক সাইন, সিগন্যাল ও রোড মার্কিং গুলো সঠিক ভাবে চিহ্নিত করণের জন্য সড়ক বিভাগকে নির্দেশনা দিয়ে সড়ক নিরাপত্তা আইনগুলো আরও কঠোর ভাবে প্রতি পালনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাজশাহীর বিআরটিএ’র পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার পার্কন চৌধুরী। অন্যান্যের মধ্যে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মালিক ও শ্রমিকইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবুসুফিয়ার ও জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে দিবসটির উদ্বোধন করেন। পরে কালেক্টরেট চত্বর হতে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
নিরাপদ সড়ক দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘মানসম্মত হেলমেট ও নিরাপদ গতি, কমবেজীবনও সম্পদের ক্ষতি।