সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে রেস্টুরেন্টের মধ্যে এক কিশোরীকে (১৪) ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নির্যাতিতা কিশোরীর চিৎকার যেন বাইরে না যায়, সেজন্য জোরে গান বাজাচ্ছিল ধর্ষণকারী যুবকের বন্ধুরা।
রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে কামারখন্দের জামতৈল রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় ডেরা ফাস্টফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টে এ ঘটনা ঘটে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে তার অস্ত্রপাচার সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। নির্যাতিত কিশোরী উপজেলার কর্ণসূতি গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় একটি মাদরাসার ছাত্রী। এ ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আসামিরা হলেন- নাইম হোসেন (২০), ইমরান (২১), আকাশ (২২), আতিক (২৩), নাসিম উদ্দিন (২০) ও নাজমুল হক নয়ন (২০)।
গ্রেপ্তারকৃত তিনজন হলেন- উপজেলার জামতৈল গ্রামের আলমের ছেলে আকাশ (২১), নান্নু সরকারের ছেলে আতিক (২৩) এবং কর্ণসূতি গ্রামের জাহাঙ্গীর প্রামাণিকের ছেলে নাজমুল হক নয়ন (২০)। সোমবার জামতৈল বাজার এলাকা থেকে আকাশ ও আতিককে এবং পরে নাজমুল হক নয়নকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে মামলার প্রধান আসামি নাইম হোসেনসহ (২০) আরও দুইজন পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহারের বর্ণনা দিয়ে কামারখন্দ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লতিফ বলেন, মাদরাসা থেকে ফেরার পথে কিশোরীকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে একটি রেস্টুরেন্টে তুলে এনে ধর্ষণ করা হয়। এই মামলার ৬ জন আসামির মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, চর কামারখন্দ গ্রামের নাইম হোসেন কিশোরীকে ধর্ষণ করে। নির্যাতনের সময় কিশোরীর চিৎকার যেন বাইরে না যায় সেজন্য উচ্চস্বরে গান বাজায় ওই যুবকের বন্ধুরা। তার বন্ধুরা পাহারা দিচ্ছিল। জোর করে শারীরিক সম্পর্কের কারণে কিশোরীর বিশেষ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সে জ্ঞান হারায়। এরপর অভিযুক্ত যুবক ও তার বন্ধুরা মিলে কিশোরীকে সিরাজগঞ্জ কমিউনিটি হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পরিবার ছুটে যেয়ে কিশোরীকে শহীদ এম. মনসুর আলী হাসপাতালে ভর্তি করে।
শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. এ টি এম নুরুজ্জামান বলেন, রোববার রাতে ওই কিশোরী হাসপাতালে ভর্তি হয়। বর্তমানে কিশোরী অনেকটা সুস্থ রয়েছে।
মামলার তদন্তের দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তা এসআই রতন কুমার সাহা বলেন, আমরা তদন্ত শুরু করেছি। ঘটনাস্থল ডেরা ফাস্টফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টকে ক্রামই সিন হিসেবে চিহ্নিত করে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে কামারখন্দের জামতৈল রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় ডেরা ফাস্টফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টে এ ঘটনা ঘটে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে তার অস্ত্রপাচার সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। নির্যাতিত কিশোরী উপজেলার কর্ণসূতি গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় একটি মাদরাসার ছাত্রী। এ ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আসামিরা হলেন- নাইম হোসেন (২০), ইমরান (২১), আকাশ (২২), আতিক (২৩), নাসিম উদ্দিন (২০) ও নাজমুল হক নয়ন (২০)।
গ্রেপ্তারকৃত তিনজন হলেন- উপজেলার জামতৈল গ্রামের আলমের ছেলে আকাশ (২১), নান্নু সরকারের ছেলে আতিক (২৩) এবং কর্ণসূতি গ্রামের জাহাঙ্গীর প্রামাণিকের ছেলে নাজমুল হক নয়ন (২০)। সোমবার জামতৈল বাজার এলাকা থেকে আকাশ ও আতিককে এবং পরে নাজমুল হক নয়নকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে মামলার প্রধান আসামি নাইম হোসেনসহ (২০) আরও দুইজন পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহারের বর্ণনা দিয়ে কামারখন্দ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লতিফ বলেন, মাদরাসা থেকে ফেরার পথে কিশোরীকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে একটি রেস্টুরেন্টে তুলে এনে ধর্ষণ করা হয়। এই মামলার ৬ জন আসামির মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, চর কামারখন্দ গ্রামের নাইম হোসেন কিশোরীকে ধর্ষণ করে। নির্যাতনের সময় কিশোরীর চিৎকার যেন বাইরে না যায় সেজন্য উচ্চস্বরে গান বাজায় ওই যুবকের বন্ধুরা। তার বন্ধুরা পাহারা দিচ্ছিল। জোর করে শারীরিক সম্পর্কের কারণে কিশোরীর বিশেষ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সে জ্ঞান হারায়। এরপর অভিযুক্ত যুবক ও তার বন্ধুরা মিলে কিশোরীকে সিরাজগঞ্জ কমিউনিটি হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পরিবার ছুটে যেয়ে কিশোরীকে শহীদ এম. মনসুর আলী হাসপাতালে ভর্তি করে।
শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. এ টি এম নুরুজ্জামান বলেন, রোববার রাতে ওই কিশোরী হাসপাতালে ভর্তি হয়। বর্তমানে কিশোরী অনেকটা সুস্থ রয়েছে।
মামলার তদন্তের দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তা এসআই রতন কুমার সাহা বলেন, আমরা তদন্ত শুরু করেছি। ঘটনাস্থল ডেরা ফাস্টফুড অ্যান্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টকে ক্রামই সিন হিসেবে চিহ্নিত করে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।