নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার কাজিরহাটে শহীদ আমান উল্যা পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে বিনা ভোটে বিজয়ী হতে নমিনেশন ফরম ছিনিয়ে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলে প্রার্থীর ভাইকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে।
বিদ্যালয়ের এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫ নভেম্বর ২০২৫ইং। এর আগে নমিনেশন ফরম জমা দেয়া শেষ হয় ২১ অক্টোবর। যাচাই- বাছাই হবে ২২ অক্টোবর। নির্বাচনে ৪ জন অভিভাবক সদস্য ও ১ জন দাতা সদস্য নির্বাচিত হবেন।
দাতা সদস্য পদে নির্বাচন করতে আগ্রহী বিদ্যালয়ের ১০ জন দাতা সদস্যের মধ্যে একজন মো.ইয়াসিন বাবুল। তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমি বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য পদে প্রার্থী হতে আগ্রহী। ঢাকায় অবস্থান করায় আমার পক্ষে আমার ভাই মো হানিফ নমিনেশন ফরম নিতে গেলে কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ও বিএনপি নেতা সাহাব উদ্দিনের নেতৃত্বে কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল যুবক বিদ্যালয় মাাঠে মহড়া দিয়ে ফরম নিতে বাধা প্রদান করে। পরে নির্বাচনের রিটার্নি কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জহিরুল ইসলামকে অবহিত করলে তারা প্রধান শিক্ষককে বলে ফরম নেয়ার ব্যবস্থা করেন। মো.হানিফ নমিনেশন ফরম নিয়ে বিদ্যালয় থেকে বের হওয়ার পর তার থেকে ফরমটি ছিনিয়ে নিয়ে ফরম ছিঁড়ে ফেলে এবং মারধর করে। বিষয়টি ইউএনও ও শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানালে তারা আবার ফরম নেয়ার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু যুবদলের নেতারা দ্বিতীয় বার নমিনেমন ফরম ছিঁড়ে আবারও হানিফকে মারধর করে।
দাতা সদস্য প্রার্থী ইয়াসিন বাবুল অভিযোগ করে আরও বলেন, দাতা সদস্য নির্বাচন করতে যেয়ে তার জীবন হুমকির মুখে। তার ভাইকে মারধর করেছে। নির্বাচনে দাঁড়ালে তাকেও মারধরসহ মেরে ফেলতে পারে। তাই তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এ ঘটনায় স্থানীয় কাজিরহাট বাজারের ব্যবসায়ী, এলাকাবাসী শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা বলেন, বিনা ভোটের সংস্কৃতি বন্ধ হওয়ার জন্য জুলাই অভ্যুত্থান হয়েছে। ভোটের অধিকারের জন্য মানুষ শহীদ হয়েছে। এখনো যদি বিনা ভোটে নির্বাচিত হয় তা অত্যন্ত দু:খজনক।
বিএনপি নেতা সাহাব উদ্দিন ও যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, আমরা নির্বাচনে কোন পদে প্রার্থী হইনি। নমিনেশন পত্র ছিঁড়ে ফেলার সাথে আমাদের কোন সম্পৃক্তা নেই।
এ বিষয়ে বেগমগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম বলেন, দ্বিতীয়বার ফরম ছিঁড়ে ফেলার পর বেগমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান ওই প্রার্থীর ভাইকে নমিনেশন ফরম উপজেলা থেকে নেওয়ার জন্য বলেছে। তবে ওই দিন তিনি আর ফরম নিতে আসেননি।
বিদ্যালয়ের এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫ নভেম্বর ২০২৫ইং। এর আগে নমিনেশন ফরম জমা দেয়া শেষ হয় ২১ অক্টোবর। যাচাই- বাছাই হবে ২২ অক্টোবর। নির্বাচনে ৪ জন অভিভাবক সদস্য ও ১ জন দাতা সদস্য নির্বাচিত হবেন।
দাতা সদস্য পদে নির্বাচন করতে আগ্রহী বিদ্যালয়ের ১০ জন দাতা সদস্যের মধ্যে একজন মো.ইয়াসিন বাবুল। তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমি বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য পদে প্রার্থী হতে আগ্রহী। ঢাকায় অবস্থান করায় আমার পক্ষে আমার ভাই মো হানিফ নমিনেশন ফরম নিতে গেলে কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ও বিএনপি নেতা সাহাব উদ্দিনের নেতৃত্বে কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল যুবক বিদ্যালয় মাাঠে মহড়া দিয়ে ফরম নিতে বাধা প্রদান করে। পরে নির্বাচনের রিটার্নি কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জহিরুল ইসলামকে অবহিত করলে তারা প্রধান শিক্ষককে বলে ফরম নেয়ার ব্যবস্থা করেন। মো.হানিফ নমিনেশন ফরম নিয়ে বিদ্যালয় থেকে বের হওয়ার পর তার থেকে ফরমটি ছিনিয়ে নিয়ে ফরম ছিঁড়ে ফেলে এবং মারধর করে। বিষয়টি ইউএনও ও শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানালে তারা আবার ফরম নেয়ার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু যুবদলের নেতারা দ্বিতীয় বার নমিনেমন ফরম ছিঁড়ে আবারও হানিফকে মারধর করে।
দাতা সদস্য প্রার্থী ইয়াসিন বাবুল অভিযোগ করে আরও বলেন, দাতা সদস্য নির্বাচন করতে যেয়ে তার জীবন হুমকির মুখে। তার ভাইকে মারধর করেছে। নির্বাচনে দাঁড়ালে তাকেও মারধরসহ মেরে ফেলতে পারে। তাই তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এ ঘটনায় স্থানীয় কাজিরহাট বাজারের ব্যবসায়ী, এলাকাবাসী শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা বলেন, বিনা ভোটের সংস্কৃতি বন্ধ হওয়ার জন্য জুলাই অভ্যুত্থান হয়েছে। ভোটের অধিকারের জন্য মানুষ শহীদ হয়েছে। এখনো যদি বিনা ভোটে নির্বাচিত হয় তা অত্যন্ত দু:খজনক।
বিএনপি নেতা সাহাব উদ্দিন ও যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, আমরা নির্বাচনে কোন পদে প্রার্থী হইনি। নমিনেশন পত্র ছিঁড়ে ফেলার সাথে আমাদের কোন সম্পৃক্তা নেই।
এ বিষয়ে বেগমগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম বলেন, দ্বিতীয়বার ফরম ছিঁড়ে ফেলার পর বেগমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান ওই প্রার্থীর ভাইকে নমিনেশন ফরম উপজেলা থেকে নেওয়ার জন্য বলেছে। তবে ওই দিন তিনি আর ফরম নিতে আসেননি।